রিফাত মেহেদী, সাভার
সারা বিশ্বে কায়াকিং খুবই জনপ্রিয়। তবে কায়াক শব্দটা এ দেশে খুব বেশি প্রচলিত নয়। কিন্তু রাজধানীর অদূরে সাভারে শুরু হয়েছে কায়াকিং। আর এতে চড়ে সময় কাটাতে ভিড় করছেন বিনোদনপ্রেমীরা।
ফাইবার বা কাঠ দিয়ে তৈরি প্রায় ১০ ফুট লম্বা, সরু নৌকাকে কায়াক বলা হয়। চালাতে হয় বইঠা দিয়ে। নৌকা চালানোর পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকলেও খুব সহজেই এই কায়াক চালানো যায়। তাই যে কেউ নির্ভয়ে এবং সহজেই কায়াকিংয়ে বিনোদন লাভ করতে পারেন।
সাভারের বনগাঁও ইউনিয়নের ইউসুফ নগরে শুরু হয়েছে কায়াকিং। ‘লেটস চিল উইথ কায়াকিং’ স্লোগান নিয়ে মাত্র ৪০ দিন আগে শুরু হয় এ কার্যক্রম। এ কায়াকিং পয়েন্টে বিকেলে বেশি ভিড় দেখা যায়। বর্তমানে এখানে কায়াক আছে চারটি। দর্শনার্থী বাড়লে এ সংখ্যা বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এখানে ১৫ মিনিট কায়াকিংয়ের জন্য জনপ্রতি দিতে হয় ৫০ টাকা, ৩০ মিনিট ৮০ টাকা, ৬০ মিনিট ১৫০ টাকা। পঞ্চাশোর্ধ্ব ব্যক্তিদের জন্য সকাল ৬টা থেকে ৮টা পর্যন্ত বিনা মূল্যে কায়াকিংয়ের সুবিধা দেওয়া হয়।
কায়াকিং করতে চাইলে দেওয়া হয় লাইফ জ্যাকেট। আর যাঁরা সাঁতার জানেন না তাঁদের জন্য লাইফ জ্যাকেট পরা বাধ্যতামূলক। তবে স্রোত না থাকায় উল্টে যাওয়ার ভয় নেই। জোর খাটিয়ে উলটিয়ে না দিলে এই কায়াক উলটোয়না বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে কায়াকিং। খাওয়া-দাওয়া আর শৌচালয়ের ব্যবস্থা আছে হাতের কাছেই। ইউসুফ নগরের মূল ফটকেই রয়েছে রেস্তোরাঁ। সেখানেই পেয়ে যাবেন এই সুবিধাগুলো। আর কর্তৃপক্ষের দাবি, তাদের উদ্যোগের কারণে এখানে কেউ আপনাকে বিরক্ত করবে না। আর হ্যাঁ, ইউসুফনগরে শুধু কায়াকিং নয়, প্রকৃতিপ্রেমীরা পাবেন কাশফুল ও তালগাছের সারিরও দেখা।
গত সোমবার বিকেলে সাভার কায়াকিং পয়েন্টে দেখা যায় দর্শনার্থীদের ভিড়। কেউ এসেছেন কায়াকিং করতে, কেউবা এসেছেন দেখতে। গাজীপুর থেকে সপরিবারে এসেছেন সাজ্জাদ আনোয়ার। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এর আগে আমি খাগড়াছড়িতে কায়াকিং করেছি। ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে পরে যখন জানতে পারলাম যে সাভারে কায়াকিং শুরু হয়েছে, তখনই সিদ্ধান্ত নিয়েছি এখানে আসব। অনেক ভালো লেগেছে এখানকার পরিবেশ।’
সাভারের কায়াকিং পয়েন্টের স্বত্বাধিকারী মীর আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি দেশের বিভিন্ন স্থানে ট্যুর প্যাকেজ করে থাকেন। যুক্ত আছেন একটি ট্রাভেল এজেন্সির সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রামের মহামায়া লেকের অধীনে কায়াকিং ফেডারেশনের সঙ্গে যোগাযোগ করে সাভারে কায়াকিং শুরু করেছি। সারা দেশে এই ফেডারেশনের মাধ্যমে ১৪ থেকে ১৫টি স্পটে কায়াকিং চলছে এখন।’
যেভাবে যাবেন: রাজধানীর গাবতলী থেকে সাভারমুখী যেকোনো বাসে উঠে নামতে হবে আমিনবাজারের পরের স্টপেজ বলিয়ারপুর বাসস্ট্যান্ডে। বলিয়ারপুর থেকে ইউসুফ নগরে যেতে রিকশায় ভাড়া নেবে ৪০-৬০ টাকা, আর ইজিবাইকে ভাড়া নেবে জনপ্রতি ২০ টাকা।
সাভার বা নবীনগর থেকে গাবতলীমুখী যেকোনো বাসে এসেও বলিয়ারপুর নামতে পারবেন। এ ছাড়া ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়েও যাওয়া যাবে কায়াকিং পয়েন্টে।
সারা বিশ্বে কায়াকিং খুবই জনপ্রিয়। তবে কায়াক শব্দটা এ দেশে খুব বেশি প্রচলিত নয়। কিন্তু রাজধানীর অদূরে সাভারে শুরু হয়েছে কায়াকিং। আর এতে চড়ে সময় কাটাতে ভিড় করছেন বিনোদনপ্রেমীরা।
ফাইবার বা কাঠ দিয়ে তৈরি প্রায় ১০ ফুট লম্বা, সরু নৌকাকে কায়াক বলা হয়। চালাতে হয় বইঠা দিয়ে। নৌকা চালানোর পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকলেও খুব সহজেই এই কায়াক চালানো যায়। তাই যে কেউ নির্ভয়ে এবং সহজেই কায়াকিংয়ে বিনোদন লাভ করতে পারেন।
সাভারের বনগাঁও ইউনিয়নের ইউসুফ নগরে শুরু হয়েছে কায়াকিং। ‘লেটস চিল উইথ কায়াকিং’ স্লোগান নিয়ে মাত্র ৪০ দিন আগে শুরু হয় এ কার্যক্রম। এ কায়াকিং পয়েন্টে বিকেলে বেশি ভিড় দেখা যায়। বর্তমানে এখানে কায়াক আছে চারটি। দর্শনার্থী বাড়লে এ সংখ্যা বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এখানে ১৫ মিনিট কায়াকিংয়ের জন্য জনপ্রতি দিতে হয় ৫০ টাকা, ৩০ মিনিট ৮০ টাকা, ৬০ মিনিট ১৫০ টাকা। পঞ্চাশোর্ধ্ব ব্যক্তিদের জন্য সকাল ৬টা থেকে ৮টা পর্যন্ত বিনা মূল্যে কায়াকিংয়ের সুবিধা দেওয়া হয়।
কায়াকিং করতে চাইলে দেওয়া হয় লাইফ জ্যাকেট। আর যাঁরা সাঁতার জানেন না তাঁদের জন্য লাইফ জ্যাকেট পরা বাধ্যতামূলক। তবে স্রোত না থাকায় উল্টে যাওয়ার ভয় নেই। জোর খাটিয়ে উলটিয়ে না দিলে এই কায়াক উলটোয়না বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে কায়াকিং। খাওয়া-দাওয়া আর শৌচালয়ের ব্যবস্থা আছে হাতের কাছেই। ইউসুফ নগরের মূল ফটকেই রয়েছে রেস্তোরাঁ। সেখানেই পেয়ে যাবেন এই সুবিধাগুলো। আর কর্তৃপক্ষের দাবি, তাদের উদ্যোগের কারণে এখানে কেউ আপনাকে বিরক্ত করবে না। আর হ্যাঁ, ইউসুফনগরে শুধু কায়াকিং নয়, প্রকৃতিপ্রেমীরা পাবেন কাশফুল ও তালগাছের সারিরও দেখা।
গত সোমবার বিকেলে সাভার কায়াকিং পয়েন্টে দেখা যায় দর্শনার্থীদের ভিড়। কেউ এসেছেন কায়াকিং করতে, কেউবা এসেছেন দেখতে। গাজীপুর থেকে সপরিবারে এসেছেন সাজ্জাদ আনোয়ার। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এর আগে আমি খাগড়াছড়িতে কায়াকিং করেছি। ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে পরে যখন জানতে পারলাম যে সাভারে কায়াকিং শুরু হয়েছে, তখনই সিদ্ধান্ত নিয়েছি এখানে আসব। অনেক ভালো লেগেছে এখানকার পরিবেশ।’
সাভারের কায়াকিং পয়েন্টের স্বত্বাধিকারী মীর আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি দেশের বিভিন্ন স্থানে ট্যুর প্যাকেজ করে থাকেন। যুক্ত আছেন একটি ট্রাভেল এজেন্সির সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রামের মহামায়া লেকের অধীনে কায়াকিং ফেডারেশনের সঙ্গে যোগাযোগ করে সাভারে কায়াকিং শুরু করেছি। সারা দেশে এই ফেডারেশনের মাধ্যমে ১৪ থেকে ১৫টি স্পটে কায়াকিং চলছে এখন।’
যেভাবে যাবেন: রাজধানীর গাবতলী থেকে সাভারমুখী যেকোনো বাসে উঠে নামতে হবে আমিনবাজারের পরের স্টপেজ বলিয়ারপুর বাসস্ট্যান্ডে। বলিয়ারপুর থেকে ইউসুফ নগরে যেতে রিকশায় ভাড়া নেবে ৪০-৬০ টাকা, আর ইজিবাইকে ভাড়া নেবে জনপ্রতি ২০ টাকা।
সাভার বা নবীনগর থেকে গাবতলীমুখী যেকোনো বাসে এসেও বলিয়ারপুর নামতে পারবেন। এ ছাড়া ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়েও যাওয়া যাবে কায়াকিং পয়েন্টে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪