মিঠাপুকুর প্রতিনিধি
নিরাপদ সড়ক আইন পাস হলেও সড়কে মৃত্যুর মিছিল থামানো যাচ্ছে না। দুর্ঘটনার জন্য মূলত চালকদের অদক্ষতা, অসাবধানতা ও ফিটনেস বিহীন যানবাহনকে দায়ী করা হয়। তবে মহাসড়কে আরও এক অন্যতম কারণ হলো ট্রাফিক চিহ্ন সম্পর্কে চালকদের মধ্যে ধারণার অভাব।
মিঠাপুকুরে ভারী যানবাহনের একাধিক চালকের সঙ্গে ট্রাফিক চিহ্ন নিয়ে কথা বলে দেখা গেছে, এ নিয়ে তাঁদের ধারণা কম। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বাসচালকের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, সড়কের মধ্যে রেখা দেওয়ার কারণ কী। তিনি জানালেন, রেখা দিয়ে সড়কটি দুই ভাগে ভাগ করা বোঝানো হয়েছে। তাহলে কোথাও রেখার মধ্যে ফাঁকা, কোথাও লম্বা টানা রেখা আবার কোথাও দুটি লম্বা রেখা দেওয়ার উদ্দেশ্য কী। উত্তরে তিনি জানান, নকশা করার জন্য এভাবে রেখা দেওয়া হয়েছে।
সড়ক ও মহাসড়কের মধ্যের রেখা সম্পর্কে একজন বাসচালকের এমন ধারণা প্রমাণ করে ট্রাফিক চিহ্নগুলোর অর্থ সম্পর্কে তাঁরা কতটা কম জানেন।
সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উত্তম বড়ুয়া জানান, রেখার মধ্যে ফাঁকা রাখার অর্থ সেখানে ওভারটেক করা যাবে। লম্বা টানা রেখা দেওয়া থাকলে ওভারটেক করা ঝুঁকিপূর্ণ। আর টানা দুটি রেখা থাকলে সড়কের ওই অংশে ওভারটেক নিষিদ্ধ বোঝানো হয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও নিজস্ব ট্রাফিক চিহ্ন রয়েছে। সড়ক ও মহাসড়কে ব্যবহৃত এসব চিহ্ন সম্পর্কে ধারণা থাকলে কিছুটা হলেও দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করা সম্ভব। যেমন গতিরোধকের চিহ্ন সম্পর্কে ধারণা না থাকায় অনেক সময় গতিই দুর্ঘটনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। চালকদের উচিত অন্তত নিজের পরিবারের সদস্যদের কথা চিন্তা করে হলেও ট্রাফিক চিহ্ন সম্পর্কে ধারণা অর্জন করে সাবধানতার সঙ্গে যানবাহন পরিচালনা করা।
চালক ও পুলিশের মতে, চালকদের ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া এবং নবায়নের সময় ট্রাফিক চিহ্ন বিষয়ে আলোচনা বা কর্মশালা করা আবশ্যক। নিরাপদ ভ্রমণ এবং সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে চালকদের ট্রাফিক চিহ্ন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন এবং সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত বলে মনে করেন তাঁরা।
মিঠাপুকুরের অভিজ্ঞ বাসচালক দুলা মিয়া বলেন, ট্রাফিক চিহ্ন বিষয়ে চালকদের সচেতন করতে হাইওয়ে পুলিশ ও বিআরটিএ কর্তৃপক্ষের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
তবে হাইওয়ে পুলিশের একজন সহকারী পুলিশ সুপার নাম প্রকাশ না করে জানান, চালকদের প্রশিক্ষণের বিষয়টি বিআরটিএ কর্তৃপক্ষের আওতায় পড়ে। কিন্তু চালকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয় না।
নিরাপদ সড়ক আইন পাস হলেও সড়কে মৃত্যুর মিছিল থামানো যাচ্ছে না। দুর্ঘটনার জন্য মূলত চালকদের অদক্ষতা, অসাবধানতা ও ফিটনেস বিহীন যানবাহনকে দায়ী করা হয়। তবে মহাসড়কে আরও এক অন্যতম কারণ হলো ট্রাফিক চিহ্ন সম্পর্কে চালকদের মধ্যে ধারণার অভাব।
মিঠাপুকুরে ভারী যানবাহনের একাধিক চালকের সঙ্গে ট্রাফিক চিহ্ন নিয়ে কথা বলে দেখা গেছে, এ নিয়ে তাঁদের ধারণা কম। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বাসচালকের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, সড়কের মধ্যে রেখা দেওয়ার কারণ কী। তিনি জানালেন, রেখা দিয়ে সড়কটি দুই ভাগে ভাগ করা বোঝানো হয়েছে। তাহলে কোথাও রেখার মধ্যে ফাঁকা, কোথাও লম্বা টানা রেখা আবার কোথাও দুটি লম্বা রেখা দেওয়ার উদ্দেশ্য কী। উত্তরে তিনি জানান, নকশা করার জন্য এভাবে রেখা দেওয়া হয়েছে।
সড়ক ও মহাসড়কের মধ্যের রেখা সম্পর্কে একজন বাসচালকের এমন ধারণা প্রমাণ করে ট্রাফিক চিহ্নগুলোর অর্থ সম্পর্কে তাঁরা কতটা কম জানেন।
সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উত্তম বড়ুয়া জানান, রেখার মধ্যে ফাঁকা রাখার অর্থ সেখানে ওভারটেক করা যাবে। লম্বা টানা রেখা দেওয়া থাকলে ওভারটেক করা ঝুঁকিপূর্ণ। আর টানা দুটি রেখা থাকলে সড়কের ওই অংশে ওভারটেক নিষিদ্ধ বোঝানো হয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও নিজস্ব ট্রাফিক চিহ্ন রয়েছে। সড়ক ও মহাসড়কে ব্যবহৃত এসব চিহ্ন সম্পর্কে ধারণা থাকলে কিছুটা হলেও দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করা সম্ভব। যেমন গতিরোধকের চিহ্ন সম্পর্কে ধারণা না থাকায় অনেক সময় গতিই দুর্ঘটনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। চালকদের উচিত অন্তত নিজের পরিবারের সদস্যদের কথা চিন্তা করে হলেও ট্রাফিক চিহ্ন সম্পর্কে ধারণা অর্জন করে সাবধানতার সঙ্গে যানবাহন পরিচালনা করা।
চালক ও পুলিশের মতে, চালকদের ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া এবং নবায়নের সময় ট্রাফিক চিহ্ন বিষয়ে আলোচনা বা কর্মশালা করা আবশ্যক। নিরাপদ ভ্রমণ এবং সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে চালকদের ট্রাফিক চিহ্ন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন এবং সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত বলে মনে করেন তাঁরা।
মিঠাপুকুরের অভিজ্ঞ বাসচালক দুলা মিয়া বলেন, ট্রাফিক চিহ্ন বিষয়ে চালকদের সচেতন করতে হাইওয়ে পুলিশ ও বিআরটিএ কর্তৃপক্ষের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
তবে হাইওয়ে পুলিশের একজন সহকারী পুলিশ সুপার নাম প্রকাশ না করে জানান, চালকদের প্রশিক্ষণের বিষয়টি বিআরটিএ কর্তৃপক্ষের আওতায় পড়ে। কিন্তু চালকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয় না।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪