প্রশ্ন: খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির কোনো প্রার্থী নেই। এই অবস্থায় নির্বাচন কতটা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে বলে মনে করেন?
তালুকদার আবদুল খালেক: নির্বাচনে কে প্রার্থী হবেন বা কোনো দল প্রার্থী দেবে কি না, তা একান্তই প্রার্থী ও দলের বিষয়। এখানে আমার বলার কিছু নেই। বিএনপির প্রার্থী থাকলে নির্বাচন আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হতো। তবে নির্বাচনে যাঁরা মেয়র প্রার্থী হয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ লড়াই হবে। আশা করছি, নির্বাচনে উৎসবমুখর পরিবেশ থাকবে। বিএনপি না থাকলেও নগরীর ৩১ ওয়ার্ডে একাধিক কাউন্সিলর প্রার্থী রয়েছেন। তাঁরা বিজয়ী হতে ভোটকেন্দ্রগুলোয় ভোটার উপস্থিতি বাড়ার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করবেন। এ ছাড়া আমরা দলগতভাবেও ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। আমাদের অভিজ্ঞতা বলে, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি অনেক বেশি হয়। এ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ করতে আমি এবং আমার দল সব রকম চেষ্টা করব।
প্রশ্ন: নির্বাচনের সময় বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচি কোনো প্রভাব ফেলবে কি না?
আবদুল খালেক: নির্বাচনের সময় এ ধরনের কর্মসূচির কারণে নির্বাচনী পরিবেশ নষ্ট হতে পারে। পাল্টাপাল্টি সভা-সমাবেশ ও মিছিল হলে নগরীর আইন- শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে।
প্রশ্ন: আপনার দলের অভ্যন্তরে কোনো কোন্দল আছে কি না? থাকলে নির্বাচনে এর কতটা প্রভাব পড়তে পারে?
আবদুল খালেক: খুলনা আওয়ামী লীগে কোনো বিরোধ নেই। দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে কাজ করছেন। যেকোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে খুলনা আওয়ামী লীগ অনেক শক্তিশালী এবং ঐক্যবদ্ধ। ফলে নির্বাচনে কোনো প্রভাব পড়ার প্রশ্নই ওঠে না।
প্রশ্ন: আপনি সদ্য বিদায়ী মেয়র। বিগত নির্বাচনে দেওয়া প্রতিশ্রুতিগুলোর কতটা গত পাঁচ বছরে বাস্তবায়ন করতে পেরেছেন?
আবদুল খালেক: গত পাঁচ বছরে নগরবাসীকে দেওয়া আমার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির ৭৫ শতাংশ বাস্তবায়নে সক্ষম হয়েছি। বাকি কাজ চলমান রয়েছে। আশা করছি, আগামী ৬ মাসের মধ্যে বাকি কাজ সম্পন্ন হবে। আমার প্রতিশ্রুতির মধ্যে অন্যতম ছিল নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে পদক্ষেপ নেওয়া। সে বিষয়ে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করেছি। ইতিমধ্যে নগরীর ড্রেনেজ প্রকল্প সম্পন্ন হয়েছে। দ্রুত পানি নামার জন্য নগরীর ময়ূর নদসহ কয়েকটি খাল খননের কাজ চলছে। নগরীর অধিকাংশ রাস্তাঘাট সংস্কার প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে।বাকি কাজ চলমান।
প্রশ্ন: নগর ভবনকে আপনি কতটা দুর্নীতিমুক্ত রাখতে পেরেছেন?
আবদুল খালেক: আমার গতবারের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল নগর ভবনকে দুর্নীতিমুক্ত করা। গত ৫ বছরে নগর ভবনকে প্রায় দুর্নীতিমুক্ত করতে সক্ষম হয়েছি বলে মনে করি। দুর্নীতি, অনিয়মের কোনো অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়েছি। যার কারণে নাগরিকেরা কোনো হয়রানি ছাড়াই দ্রুত সেবা পেয়েছেন।
প্রশ্ন: নগরীর উন্নয়নকাজে ধীরগতির কারণে নগরবাসীকে দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে। এই ধীরগতির কারণ কী বলে মনে করেন?
আবদুল খালেক: আমি নির্বাচিত হওয়ার পরপরই নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন, রাস্তাঘাট সংস্কারসহ নানামুখী উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করি। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তরিকভাবে আমাকে সহায়তা করেছেন। করোনার কারণে প্রায় দুই বছর উন্নয়নকাজ থমকে যায়। এরপর প্রকল্পের কাজের ব্যয় বেড়ে যায় উপকরণের মূল্যবৃদ্ধির কারণে। সব মিলিয়ে বিভিন্ন উন্নয়নকাজে ধীরগতি আসে। এ জন্য নগরবাসীকে কিছুটা ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। এ জন্য দুঃখপ্রকাশ করেছি।
স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরলে উন্নয়নকাজের গতি বাড়ানো হয়। কিন্তু এর মধ্যে ওয়াসার পানির লাইন ও স্যুয়ারেজ লাইনের জন্য রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কারণে কাজ ব্যাহত হয়। এর জন্য নগরবাসীকে কিছুটা দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। এই দুর্ভোগ নিরসনে সিটি করপোরেশন দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে রাস্তাগুলো সংস্কার করছে। কিছু বড় সড়ক বাদে ইতিমধ্যে নগরীর ৩১টি ওয়ার্ডের ভেতরের সব রাস্তা সংস্কারের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আমরা গত ৫ বছরে সাড়ে চার শ রাস্তা সংস্কার করেছি। বর্তমানে আরও ২৫০টি রাস্তার উন্নয়নকাজসহ নগরীতে অত্যাধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজ চলমান। চলমান এসব উন্নয়নকাজ সম্পন্ন হলে দৃশ্যমান হবে আধুনিক খুলনা মহানগরী।
প্রশ্ন: খুলনা নগরীকে আধুনিক, উন্নত ও বাসযোগ্য সুন্দর নগরীর রূপ দিতে আর কী কী পরিকল্পনা আছে?
আবদুল খালেক: প্রথমত অসমাপ্ত কাজগুলো সম্পন্ন করতে চাই। নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে আরও কিছু কাজ রয়েছে। যেমন ভৈরব নদ ও রূপসা নদীর নাব্যতা বৃদ্ধি। নগরীর পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া এই দুই নদ-নদীর নাব্যতা বাড়ানো না গেলে নগরীর পানি দ্রুত নামতে পারবে না। এ ছাড়া নগরীর সীমানার মধ্যে খেলার মাঠ ও বিনোদনের জন্য পার্ক করার মতো জায়গা নেই। সে জন্য নগরীর সীমানা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সীমানা বাড়লে পর্যাপ্ত খেলার মাঠ ও পার্ক গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে।
প্রশ্ন: নগরবাসীর স্বাস্থ্যসেবার বিষয়ে আপনি কী ব্যবস্থা নিয়েছেন?
আবদুল খালেক: নগরবাসীর স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াতে গত ৫ বছরে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সিটির ৩১টি ওয়ার্ডেই আরবান স্বাস্থ্যকেন্দ্র রয়েছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধানে নগরীতে দুটি হাসপাতাল রয়েছে। সেখানে সাধারণ নগরবাসী স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বিশ্বের পাঁচটি নগরীর মধ্যে খুলনাকে বাছাই করেছে। এখানে স্বাস্থ্য সুবিধা দিতে যা যা করণীয়, সেসব ব্যাপারে এই সংস্থা সহযোগিতা করবে। এর মনিটরিং করবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আমি সাধ্যমতো নগরীর উন্নয়ন ও নগরবাসীর সেবার মান বাড়াতে চেষ্টা করে যাব। আশা করি, নগরবাসী আবারও আমাকে নির্বাচিত করে তাঁদের সেবা করার সুযোগ দেবেন।
প্রশ্ন: খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির কোনো প্রার্থী নেই। এই অবস্থায় নির্বাচন কতটা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে বলে মনে করেন?
তালুকদার আবদুল খালেক: নির্বাচনে কে প্রার্থী হবেন বা কোনো দল প্রার্থী দেবে কি না, তা একান্তই প্রার্থী ও দলের বিষয়। এখানে আমার বলার কিছু নেই। বিএনপির প্রার্থী থাকলে নির্বাচন আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হতো। তবে নির্বাচনে যাঁরা মেয়র প্রার্থী হয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ লড়াই হবে। আশা করছি, নির্বাচনে উৎসবমুখর পরিবেশ থাকবে। বিএনপি না থাকলেও নগরীর ৩১ ওয়ার্ডে একাধিক কাউন্সিলর প্রার্থী রয়েছেন। তাঁরা বিজয়ী হতে ভোটকেন্দ্রগুলোয় ভোটার উপস্থিতি বাড়ার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করবেন। এ ছাড়া আমরা দলগতভাবেও ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। আমাদের অভিজ্ঞতা বলে, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি অনেক বেশি হয়। এ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ করতে আমি এবং আমার দল সব রকম চেষ্টা করব।
প্রশ্ন: নির্বাচনের সময় বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচি কোনো প্রভাব ফেলবে কি না?
আবদুল খালেক: নির্বাচনের সময় এ ধরনের কর্মসূচির কারণে নির্বাচনী পরিবেশ নষ্ট হতে পারে। পাল্টাপাল্টি সভা-সমাবেশ ও মিছিল হলে নগরীর আইন- শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে।
প্রশ্ন: আপনার দলের অভ্যন্তরে কোনো কোন্দল আছে কি না? থাকলে নির্বাচনে এর কতটা প্রভাব পড়তে পারে?
আবদুল খালেক: খুলনা আওয়ামী লীগে কোনো বিরোধ নেই। দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে কাজ করছেন। যেকোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে খুলনা আওয়ামী লীগ অনেক শক্তিশালী এবং ঐক্যবদ্ধ। ফলে নির্বাচনে কোনো প্রভাব পড়ার প্রশ্নই ওঠে না।
প্রশ্ন: আপনি সদ্য বিদায়ী মেয়র। বিগত নির্বাচনে দেওয়া প্রতিশ্রুতিগুলোর কতটা গত পাঁচ বছরে বাস্তবায়ন করতে পেরেছেন?
আবদুল খালেক: গত পাঁচ বছরে নগরবাসীকে দেওয়া আমার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির ৭৫ শতাংশ বাস্তবায়নে সক্ষম হয়েছি। বাকি কাজ চলমান রয়েছে। আশা করছি, আগামী ৬ মাসের মধ্যে বাকি কাজ সম্পন্ন হবে। আমার প্রতিশ্রুতির মধ্যে অন্যতম ছিল নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে পদক্ষেপ নেওয়া। সে বিষয়ে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করেছি। ইতিমধ্যে নগরীর ড্রেনেজ প্রকল্প সম্পন্ন হয়েছে। দ্রুত পানি নামার জন্য নগরীর ময়ূর নদসহ কয়েকটি খাল খননের কাজ চলছে। নগরীর অধিকাংশ রাস্তাঘাট সংস্কার প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে।বাকি কাজ চলমান।
প্রশ্ন: নগর ভবনকে আপনি কতটা দুর্নীতিমুক্ত রাখতে পেরেছেন?
আবদুল খালেক: আমার গতবারের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল নগর ভবনকে দুর্নীতিমুক্ত করা। গত ৫ বছরে নগর ভবনকে প্রায় দুর্নীতিমুক্ত করতে সক্ষম হয়েছি বলে মনে করি। দুর্নীতি, অনিয়মের কোনো অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়েছি। যার কারণে নাগরিকেরা কোনো হয়রানি ছাড়াই দ্রুত সেবা পেয়েছেন।
প্রশ্ন: নগরীর উন্নয়নকাজে ধীরগতির কারণে নগরবাসীকে দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে। এই ধীরগতির কারণ কী বলে মনে করেন?
আবদুল খালেক: আমি নির্বাচিত হওয়ার পরপরই নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন, রাস্তাঘাট সংস্কারসহ নানামুখী উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করি। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তরিকভাবে আমাকে সহায়তা করেছেন। করোনার কারণে প্রায় দুই বছর উন্নয়নকাজ থমকে যায়। এরপর প্রকল্পের কাজের ব্যয় বেড়ে যায় উপকরণের মূল্যবৃদ্ধির কারণে। সব মিলিয়ে বিভিন্ন উন্নয়নকাজে ধীরগতি আসে। এ জন্য নগরবাসীকে কিছুটা ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। এ জন্য দুঃখপ্রকাশ করেছি।
স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরলে উন্নয়নকাজের গতি বাড়ানো হয়। কিন্তু এর মধ্যে ওয়াসার পানির লাইন ও স্যুয়ারেজ লাইনের জন্য রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কারণে কাজ ব্যাহত হয়। এর জন্য নগরবাসীকে কিছুটা দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। এই দুর্ভোগ নিরসনে সিটি করপোরেশন দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে রাস্তাগুলো সংস্কার করছে। কিছু বড় সড়ক বাদে ইতিমধ্যে নগরীর ৩১টি ওয়ার্ডের ভেতরের সব রাস্তা সংস্কারের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আমরা গত ৫ বছরে সাড়ে চার শ রাস্তা সংস্কার করেছি। বর্তমানে আরও ২৫০টি রাস্তার উন্নয়নকাজসহ নগরীতে অত্যাধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজ চলমান। চলমান এসব উন্নয়নকাজ সম্পন্ন হলে দৃশ্যমান হবে আধুনিক খুলনা মহানগরী।
প্রশ্ন: খুলনা নগরীকে আধুনিক, উন্নত ও বাসযোগ্য সুন্দর নগরীর রূপ দিতে আর কী কী পরিকল্পনা আছে?
আবদুল খালেক: প্রথমত অসমাপ্ত কাজগুলো সম্পন্ন করতে চাই। নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে আরও কিছু কাজ রয়েছে। যেমন ভৈরব নদ ও রূপসা নদীর নাব্যতা বৃদ্ধি। নগরীর পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া এই দুই নদ-নদীর নাব্যতা বাড়ানো না গেলে নগরীর পানি দ্রুত নামতে পারবে না। এ ছাড়া নগরীর সীমানার মধ্যে খেলার মাঠ ও বিনোদনের জন্য পার্ক করার মতো জায়গা নেই। সে জন্য নগরীর সীমানা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সীমানা বাড়লে পর্যাপ্ত খেলার মাঠ ও পার্ক গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে।
প্রশ্ন: নগরবাসীর স্বাস্থ্যসেবার বিষয়ে আপনি কী ব্যবস্থা নিয়েছেন?
আবদুল খালেক: নগরবাসীর স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াতে গত ৫ বছরে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সিটির ৩১টি ওয়ার্ডেই আরবান স্বাস্থ্যকেন্দ্র রয়েছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধানে নগরীতে দুটি হাসপাতাল রয়েছে। সেখানে সাধারণ নগরবাসী স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বিশ্বের পাঁচটি নগরীর মধ্যে খুলনাকে বাছাই করেছে। এখানে স্বাস্থ্য সুবিধা দিতে যা যা করণীয়, সেসব ব্যাপারে এই সংস্থা সহযোগিতা করবে। এর মনিটরিং করবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আমি সাধ্যমতো নগরীর উন্নয়ন ও নগরবাসীর সেবার মান বাড়াতে চেষ্টা করে যাব। আশা করি, নগরবাসী আবারও আমাকে নির্বাচিত করে তাঁদের সেবা করার সুযোগ দেবেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪