কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে বৈরী আবহাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন আগাম আলুচাষিরা। চলতি বছরে উপজেলায় ৬ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আলুর আবাদ হয়েছে। নতুন করে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না এলে এ বছর আলুর বাম্পার ফলন হবে – এমনটাই আশা কৃষকের।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কৃষকেরা কেউ আগাছা পরিষ্কার, কেউবা সার প্রয়োগ, সেচ, ছত্রাক, রোগবালাইয়ের হাত থেকে ফসল বাঁচাতে কীটনাশক স্প্রেসহ টপ ড্রেসিং (আলু গাছের সারিতে মাটি তুলে দেওয়া ও সরিয়ে দেওয়ার কাজ) করছেন।
কৃষকেরা জানান, গত বছরের সফলতার ধারাবাহিকতায় এবার আগাম বাজার ধরার আশায় আশ্বিন মাসে প্রথম সপ্তাহ থেকে আলু রোপণে মাঠে কোমর বেঁধে নেমেছেন তাঁরা। কিন্তু আশ্বিনা বৃষ্টিপাত সে স্বপ্ন ভঙ্গ করে দেয়। পরে দ্বিতীয়-তৃতীয় দফায় আলু রোপণ করার পর শীত কম পড়ায় এবং কুয়াশা না থাকায় আলুর ভালো ফলন লক্ষ করা যাচ্ছে। এতে কৃষকের মুখে ফুটেছে হাসি। তবে বাজারদর ঠিক থাকলে এ ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব।
উপজেলার নিতাই গাংবের আলুচাষি আশেক উদ-দৌলা, পুটিমারী কালিকাপুরের আতিকুল, দুরাকুটি পশ্চিমপাড়ার শামীম হোসেন বাবু, কিশোরগঞ্জ সদর যদুমণী গ্রামের কৃষক মোস্তফা বলেন, এ বছর আগাম আলু চাষ করতে গিয়ে বিড়ম্বনার পড়তে হয়েছে। বৃষ্টিতে আলু পচে যাওয়ায় দ্বিতীয়বার জমিতে আলু রোপণ করতে ধকলসহ খরচও হয়েছে দ্বিগুণ। প্রতি বিঘা জমিতে ব্যয় হয়েছে ২৫-৩০ হাজার টাকা। তাঁরা কেউবা ১০ থেকে ২৫ বিঘা করে জমির আলু পরিচর্যা করছেন। বাম্পার ফলন ও সঠিক বাজারমূল্য না পেলে লোকসানের মুখে পড়বেন বলে জানান তাঁরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৈরী আবহাওয়ায় আগাম আলুতে কিছুটা ক্ষতি হলেও পুনরায় আলু রোপণ করে বাম্পার ফলন ও সঠিক বাজারমূল্য পেয়ে লাভবান হবেন কৃষক। আর কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের যথাযথ পরামর্শ ও পরিচর্যার বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে বৈরী আবহাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন আগাম আলুচাষিরা। চলতি বছরে উপজেলায় ৬ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আলুর আবাদ হয়েছে। নতুন করে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না এলে এ বছর আলুর বাম্পার ফলন হবে – এমনটাই আশা কৃষকের।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কৃষকেরা কেউ আগাছা পরিষ্কার, কেউবা সার প্রয়োগ, সেচ, ছত্রাক, রোগবালাইয়ের হাত থেকে ফসল বাঁচাতে কীটনাশক স্প্রেসহ টপ ড্রেসিং (আলু গাছের সারিতে মাটি তুলে দেওয়া ও সরিয়ে দেওয়ার কাজ) করছেন।
কৃষকেরা জানান, গত বছরের সফলতার ধারাবাহিকতায় এবার আগাম বাজার ধরার আশায় আশ্বিন মাসে প্রথম সপ্তাহ থেকে আলু রোপণে মাঠে কোমর বেঁধে নেমেছেন তাঁরা। কিন্তু আশ্বিনা বৃষ্টিপাত সে স্বপ্ন ভঙ্গ করে দেয়। পরে দ্বিতীয়-তৃতীয় দফায় আলু রোপণ করার পর শীত কম পড়ায় এবং কুয়াশা না থাকায় আলুর ভালো ফলন লক্ষ করা যাচ্ছে। এতে কৃষকের মুখে ফুটেছে হাসি। তবে বাজারদর ঠিক থাকলে এ ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব।
উপজেলার নিতাই গাংবের আলুচাষি আশেক উদ-দৌলা, পুটিমারী কালিকাপুরের আতিকুল, দুরাকুটি পশ্চিমপাড়ার শামীম হোসেন বাবু, কিশোরগঞ্জ সদর যদুমণী গ্রামের কৃষক মোস্তফা বলেন, এ বছর আগাম আলু চাষ করতে গিয়ে বিড়ম্বনার পড়তে হয়েছে। বৃষ্টিতে আলু পচে যাওয়ায় দ্বিতীয়বার জমিতে আলু রোপণ করতে ধকলসহ খরচও হয়েছে দ্বিগুণ। প্রতি বিঘা জমিতে ব্যয় হয়েছে ২৫-৩০ হাজার টাকা। তাঁরা কেউবা ১০ থেকে ২৫ বিঘা করে জমির আলু পরিচর্যা করছেন। বাম্পার ফলন ও সঠিক বাজারমূল্য না পেলে লোকসানের মুখে পড়বেন বলে জানান তাঁরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৈরী আবহাওয়ায় আগাম আলুতে কিছুটা ক্ষতি হলেও পুনরায় আলু রোপণ করে বাম্পার ফলন ও সঠিক বাজারমূল্য পেয়ে লাভবান হবেন কৃষক। আর কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের যথাযথ পরামর্শ ও পরিচর্যার বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪