গোপালপুর প্রতিনিধি
গোপালপুরে গণহত্যার শিকার শহীদ পরিবারের জীবিত পাঁচ বিধবা পাচ্ছেন রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও প্রচলিত সুযোগ-সুবিধা। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত তত্ত্বাবধানে এসব অসহায় ও বিধবার দুঃখের অবসান হতে যাচ্ছে।
প্রথম দফায় ইফাতন বেওয়া, সমলা বেওয়া (যুদ্ধাহত), সালেহা বেওয়া, রাবেয়া বেওয়া ও হামিদা বেওয়াকে রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার কাজ অনেকটাই সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা গেছে। গত সোমবার এ পাঁচ বিধবার চূড়ান্ত তালিকা জেলা প্রশাসকের দপ্তর থেকে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে জেলা প্রশাসক ড. আতাউল গনি এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, এ ছাড়া ওই গণহত্যায় নিহত ১৭টি পরিবারের ৩৫ আবেদনপত্র স্বীকৃতির জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে।
গোপালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. পারভেজ মল্লিক জানান, ‘৭১ সালের ওই দিন মাহমুদপুর গ্রামে গণহত্যার ঘটনা ঘটে। এতে ১৭ জন শহীদ হন। বহু বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়া হয়। ধর্ষিতা হয় বহু নারী। স্থানীয় প্রশাসন গত অক্টোবর মাসে গণহত্যায় শহীদদের স্মরণে ‘স্বাধীনতা ৭১’ নামে একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করে। এর অনেক আগে ‘৭২ সালের ২০ ডিসেম্বর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শহীদ পরিবারের সদস্যদের কাছে পাঠানো এক পত্রে গণহত্যার শিকার সবাইকে শহীদের মর্যাদা দেন। তিনি শহীদ পরিবারের সদস্যদের প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল থেকে মহকুমা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রত্যককে ২ হাজার টাকার অনুদান দেন। কিন্তু পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর সবকিছু মাটিচাপা পড়ে যায়।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ড. আতাউল গনি জানান, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শহীদ পরিবারের পাঁচজন বিধবাকে বাছাই করা হয়েছে। ১৭টি শহীদ পরিবারের মধ্যে একটি পরিবার অজ্ঞাত রয়েছে বাকি ১৬টি পরিবার থেকে ৩৫টি আবেদন রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও মর্যাদা দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে।
গোপালপুরে গণহত্যার শিকার শহীদ পরিবারের জীবিত পাঁচ বিধবা পাচ্ছেন রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও প্রচলিত সুযোগ-সুবিধা। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত তত্ত্বাবধানে এসব অসহায় ও বিধবার দুঃখের অবসান হতে যাচ্ছে।
প্রথম দফায় ইফাতন বেওয়া, সমলা বেওয়া (যুদ্ধাহত), সালেহা বেওয়া, রাবেয়া বেওয়া ও হামিদা বেওয়াকে রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার কাজ অনেকটাই সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা গেছে। গত সোমবার এ পাঁচ বিধবার চূড়ান্ত তালিকা জেলা প্রশাসকের দপ্তর থেকে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে জেলা প্রশাসক ড. আতাউল গনি এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, এ ছাড়া ওই গণহত্যায় নিহত ১৭টি পরিবারের ৩৫ আবেদনপত্র স্বীকৃতির জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে।
গোপালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. পারভেজ মল্লিক জানান, ‘৭১ সালের ওই দিন মাহমুদপুর গ্রামে গণহত্যার ঘটনা ঘটে। এতে ১৭ জন শহীদ হন। বহু বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়া হয়। ধর্ষিতা হয় বহু নারী। স্থানীয় প্রশাসন গত অক্টোবর মাসে গণহত্যায় শহীদদের স্মরণে ‘স্বাধীনতা ৭১’ নামে একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করে। এর অনেক আগে ‘৭২ সালের ২০ ডিসেম্বর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শহীদ পরিবারের সদস্যদের কাছে পাঠানো এক পত্রে গণহত্যার শিকার সবাইকে শহীদের মর্যাদা দেন। তিনি শহীদ পরিবারের সদস্যদের প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল থেকে মহকুমা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রত্যককে ২ হাজার টাকার অনুদান দেন। কিন্তু পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর সবকিছু মাটিচাপা পড়ে যায়।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ড. আতাউল গনি জানান, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শহীদ পরিবারের পাঁচজন বিধবাকে বাছাই করা হয়েছে। ১৭টি শহীদ পরিবারের মধ্যে একটি পরিবার অজ্ঞাত রয়েছে বাকি ১৬টি পরিবার থেকে ৩৫টি আবেদন রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও মর্যাদা দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪