শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় বাংলাবাজার ঘাটে লঞ্চগুলোতে গতকাল শুক্রবার ছিল যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়। ধারণক্ষমতার চেয়ে লঞ্চে অধিক যাত্রী বহন করতে দেখা গেছে। এ সময় মানা হয়নি সামাজিক দূরত্ব। বেশির ভাগ যাত্রীর মুখে ছিল না মাস্ক।
সরেজমিনে সকালে শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে দেখা গেছে, প্রতিটি লঞ্চেই রয়েছে ঘরমুখো মানুষের উপচে পড়া ভিড়। একই সঙ্গে ঢাকামুখী যাত্রীর চাপ দেখা গেছে প্রতিটি লঞ্চে। ফলে ১০ মিনিট পরপর বাংলাবাজার ঘাট ছেড়ে যাচ্ছে একেকটি লঞ্চ। শিমুলিয়া থেকে ছেড়ে আসা লঞ্চগুলোতেও দেখা গেছে অতিরিক্ত যাত্রী।
বিআইডব্লিউটিএর বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, ‘প্রতি সপ্তাহে ছুটির দিনে যাত্রীদের ভিড় একটু বেশি থাকে। তবে শুক্রবার সকাল থেকে চাপ একটু বেশি ছিল। তবে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী বহন করা হচ্ছে না বলে দাবি ঘাট কর্তৃপক্ষের।
খুলনাগামী যাত্রী মো. রিপন বলেন, ‘ঘাটে যাত্রীদের অনেক ভিড়। লঞ্চ থেকে নেমে টার্মিনালে এসে বাসের টিকিট পেতে সারিতে দাঁড়িয়েছি। অনেকে মাস্ক পরলেও বেশির ভাগ যাত্রী ভিড়ের কারণে মাস্ক পরছেন না।’
ঢাকাগামী যাত্রী মো. ইব্রাহিম বলেন, ‘লঞ্চঘাটে যাত্রীদের অনেক ভিড়। টার্মিনালে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে লঞ্চে ওঠার জন্য।’
এমভি পদ্মাবিলাশ লঞ্চের একাধিক কর্মচারী জানান, ‘সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ভিড় থাকে। পরে যাত্রীদের চাপ কমে আসে। শুক্র ও শনিবার ভিড় বেশি থাকে। ছুটির দিনে রোজগার কিছুটা বেশি হয়।’
স্পিডবোটে পার হয়ে আসা শিবচরের যাত্রী মো. সোহেল বলেন, ‘স্পিডবোটে যাত্রীদের চাপ কিছুটা কম। লঞ্চে যেমন গাদাগাদি অবস্থা, স্পিডবোটে তেমন না।’
বাংলাবাজার স্পিডবোটের একাধিক চালক বলেন, ‘স্পিডবোটে যাত্রীদের নিয়ম মেনেই পার করা হচ্ছে। বোটে ওঠার আগে মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত করা হচ্ছে। বোটে ধারণ ক্ষমতার কম যাত্রী স্বাস্থ্যবিধি মেনেই পার করা হয়ে থাকে।’
বাংলাবাজার ঘাটের ট্রাফিক পুলিশ ইন্সপেক্টর (টি. আই) মো. জামাল হোসেন বলেন, ‘বাংলাবাজার রুটে ফেরি চলাচল সীমিত হওয়ায় লঞ্চে যাত্রীদের চাপ বেশি থাকে। ফলে নৌযানে যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচল করতে তেমন একটা দেখা যায় না। তবে তাঁদের মাস্ক ব্যবহার করতে সব সময় পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। আমাদের পুলিশ সদস্যরা সার্বক্ষণিক ঘাটে দায়িত্ব পালন করছেন।’
ঘাটের বিআইডব্লিউটিএ’র ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আক্তার হোসেন বলেন, ‘শুক্রবার যাত্রীদের চাপ বেশি থাকে নৌরুটে। লঞ্চগুলোতে ধারণ ক্ষমতা মেনে যাত্রী পার করা হচ্ছে। স্বাস্থ্যবিধি মানতে সকলকে মাস্ক পড়তে মাইকিং করা হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘লঞ্চের ভেতরে যাত্রীরা যেন দূরত্ব বজায় রেখে বসতে পারে সে জন্য ধারণ ক্ষমতার কম যাত্রী নিয়েই লঞ্চগুলোকে ঘাট ত্যাগ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। লঞ্চের চালকসহ সকল স্টাফদের মাস্ক এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার নিশ্চিত করা হচ্ছে। যাত্রীদেরও মাস্ক পরিধান করে লঞ্চে উঠতে বলা হচ্ছে।’
শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামান জানান, ‘করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় জনসাধারণকে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে প্রশাসনের তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। হাট-বাজার ও ঘাটে ভিড় এড়িয়ে চলাচল করতে সাধারণ মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। ঘাটে যাত্রীদের মাস্ক পরা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্টদের বলা হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানও পরিচালনা করা হচ্ছে।’
মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় বাংলাবাজার ঘাটে লঞ্চগুলোতে গতকাল শুক্রবার ছিল যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়। ধারণক্ষমতার চেয়ে লঞ্চে অধিক যাত্রী বহন করতে দেখা গেছে। এ সময় মানা হয়নি সামাজিক দূরত্ব। বেশির ভাগ যাত্রীর মুখে ছিল না মাস্ক।
সরেজমিনে সকালে শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে দেখা গেছে, প্রতিটি লঞ্চেই রয়েছে ঘরমুখো মানুষের উপচে পড়া ভিড়। একই সঙ্গে ঢাকামুখী যাত্রীর চাপ দেখা গেছে প্রতিটি লঞ্চে। ফলে ১০ মিনিট পরপর বাংলাবাজার ঘাট ছেড়ে যাচ্ছে একেকটি লঞ্চ। শিমুলিয়া থেকে ছেড়ে আসা লঞ্চগুলোতেও দেখা গেছে অতিরিক্ত যাত্রী।
বিআইডব্লিউটিএর বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, ‘প্রতি সপ্তাহে ছুটির দিনে যাত্রীদের ভিড় একটু বেশি থাকে। তবে শুক্রবার সকাল থেকে চাপ একটু বেশি ছিল। তবে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী বহন করা হচ্ছে না বলে দাবি ঘাট কর্তৃপক্ষের।
খুলনাগামী যাত্রী মো. রিপন বলেন, ‘ঘাটে যাত্রীদের অনেক ভিড়। লঞ্চ থেকে নেমে টার্মিনালে এসে বাসের টিকিট পেতে সারিতে দাঁড়িয়েছি। অনেকে মাস্ক পরলেও বেশির ভাগ যাত্রী ভিড়ের কারণে মাস্ক পরছেন না।’
ঢাকাগামী যাত্রী মো. ইব্রাহিম বলেন, ‘লঞ্চঘাটে যাত্রীদের অনেক ভিড়। টার্মিনালে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে লঞ্চে ওঠার জন্য।’
এমভি পদ্মাবিলাশ লঞ্চের একাধিক কর্মচারী জানান, ‘সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ভিড় থাকে। পরে যাত্রীদের চাপ কমে আসে। শুক্র ও শনিবার ভিড় বেশি থাকে। ছুটির দিনে রোজগার কিছুটা বেশি হয়।’
স্পিডবোটে পার হয়ে আসা শিবচরের যাত্রী মো. সোহেল বলেন, ‘স্পিডবোটে যাত্রীদের চাপ কিছুটা কম। লঞ্চে যেমন গাদাগাদি অবস্থা, স্পিডবোটে তেমন না।’
বাংলাবাজার স্পিডবোটের একাধিক চালক বলেন, ‘স্পিডবোটে যাত্রীদের নিয়ম মেনেই পার করা হচ্ছে। বোটে ওঠার আগে মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত করা হচ্ছে। বোটে ধারণ ক্ষমতার কম যাত্রী স্বাস্থ্যবিধি মেনেই পার করা হয়ে থাকে।’
বাংলাবাজার ঘাটের ট্রাফিক পুলিশ ইন্সপেক্টর (টি. আই) মো. জামাল হোসেন বলেন, ‘বাংলাবাজার রুটে ফেরি চলাচল সীমিত হওয়ায় লঞ্চে যাত্রীদের চাপ বেশি থাকে। ফলে নৌযানে যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচল করতে তেমন একটা দেখা যায় না। তবে তাঁদের মাস্ক ব্যবহার করতে সব সময় পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। আমাদের পুলিশ সদস্যরা সার্বক্ষণিক ঘাটে দায়িত্ব পালন করছেন।’
ঘাটের বিআইডব্লিউটিএ’র ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আক্তার হোসেন বলেন, ‘শুক্রবার যাত্রীদের চাপ বেশি থাকে নৌরুটে। লঞ্চগুলোতে ধারণ ক্ষমতা মেনে যাত্রী পার করা হচ্ছে। স্বাস্থ্যবিধি মানতে সকলকে মাস্ক পড়তে মাইকিং করা হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘লঞ্চের ভেতরে যাত্রীরা যেন দূরত্ব বজায় রেখে বসতে পারে সে জন্য ধারণ ক্ষমতার কম যাত্রী নিয়েই লঞ্চগুলোকে ঘাট ত্যাগ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। লঞ্চের চালকসহ সকল স্টাফদের মাস্ক এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার নিশ্চিত করা হচ্ছে। যাত্রীদেরও মাস্ক পরিধান করে লঞ্চে উঠতে বলা হচ্ছে।’
শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামান জানান, ‘করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় জনসাধারণকে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে প্রশাসনের তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। হাট-বাজার ও ঘাটে ভিড় এড়িয়ে চলাচল করতে সাধারণ মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। ঘাটে যাত্রীদের মাস্ক পরা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্টদের বলা হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানও পরিচালনা করা হচ্ছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪