ইয়াহ্ইয়া মারুফ, সিলেট
বেশ কয়েক বছর ধরে সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। বিশেষ করে এই দুটি নদীর সিলেট অংশে ভাঙনের প্রবণতা চরম আকার ধারণ করছে। প্রতিনিয়ত কৃষকের সম্বল আবাদি জমি নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে। শুধু ফসলি জমিই নয়, ভাঙনে বাড়িঘর, মসজিদ, বিদ্যালয়, হাটবাজারসহ বিস্তীর্ণ জনপদ হারিয়ে যাচ্ছে।
ভাঙনরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সরেজমিন পরিদর্শন শেষে কারিগরি কমিটির প্রতিবেদনের সুপারিশে ২০২০ সালে সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকার দুটি প্রকল্প প্রস্তাব গ্রহণ করে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। তবে সেগুলো আলোর মুখ দেখেনি। পরিকল্পনা কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১০ মাস পর উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) দুটি পুনরায় সম্ভাব্যতা সমীক্ষার জন্য পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিংয়ে (আইডব্লিউএম) পাঠানো হয়। দুই বছরের বেশি সময়েও শেষ হয়নি সম্ভাব্যতা সমীক্ষা।
বাপা সিলেটের সাধারণ সম্পাদক ও সুরমা রিভার ওয়াটারকিপার আব্দুল করিম কিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যখন থেকে অপরিকল্পিতভাবে সুরমা ও কুশিয়ারায় ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন শুরু হয়েছে, তখন থেকে নদীভাঙন চরম আকার ধারণ করছে। নদীভাঙন রোধে অপরিকল্পিত বালু উত্তোলন বন্ধ করে দ্রুত প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নিতে হবে। অন্যথায় হাজার হাজার পরিবার ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে যাবে।’
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় প্রকল্প অনুমোদন হতে হতে আরও কয়েক হাজার মানুষ সর্বস্বান্ত হয়ে যাবে। তবু তাদের অবহেলার শেষ হবে না। আমরা দ্রুত নদীভাঙন বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানাই।’
পাউবো সূত্রে জানা গেছে, কুশিয়ারা ও সুরমা নদীভাঙন প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে তৎকালীন পাউবো ঢাকার ডিজাইন সার্কেল-১-এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আব্দুল বাছিতকে আহ্বায়ক ও সিলেটের তৎকালীন নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ শহীদুজ্জামান সরকারকে সদস্যসচিব করে আট সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। নাব্যতা, নৌ চলাচল, মৎস্য খাত, সেচ ও পরিবেশের ওপর কী প্রভাব পড়বে, তা বিশ্লেষণ করে কারিগরি প্রতিবেদনের নির্দেশ দেওয়া হয় কমিটিকে। নদীভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করে কমিটি ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৩২ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদনের আলোকে ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে ৪ হাজার ৯৯ কোটি টাকা ব্যয় ধরে ‘কুশিয়ারা ও সুরমা নদীর উভয় তীরে বেড়িবাঁধ পুনর্বাসন ও তীর সংরক্ষণ’ প্রকল্প এবং ২ হাজার ২৫১ কোটি টাকা ব্যয়ের ‘সিলেট জেলার জকিগঞ্জ উপজেলাধীন সীমান্ত নদীতীর সংরক্ষণ ও উন্নয়ন’ প্রকল্প দাখিল করে পাউবো।
পাউবো সিলেট অফিস সূত্র জানায়, প্রকল্প দাখিলের দীর্ঘ ১০ মাস পর ২০২১ সালের ১২ আগস্ট পাউবোর অতিরিক্ত মহাপরিচালকের (পরিকল্পনা) সভাপতিত্বে প্রকল্প দুটির ডিপিপি যাচাই সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পুনরায় প্রকল্প দুটির ডিটেইল ফিজিবিলিটি স্টাডির (সম্ভাব্যতা সমীক্ষা) নির্দেশ দেওয়া হয়। পাউবো সিলেট থেকে ২০২১ সালের ২২ আগস্ট প্রকল্প দুটির সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করার জন্য সব নথিপত্র পাঠানো হয় পাউবোর অতিরিক্ত মহাপরিচালকের (পরিকল্পনা) কাছে। সেখান থেকে আইডব্লিউএমের বন্যা ও নদী অববাহিকা ব্যবস্থাপনা বিভাগকে (এফআরএম) সম্ভাব্যতা সমীক্ষার দায়িত্ব দেওয়া হয়। প্রতিষ্ঠানটি দুই বছরের বেশি সময়েও সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করতে পারেনি।
আইডব্লিউএমের এফআরএম বিভাগের পরিচালক তরুণ কান্তি মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটির কাজ পুরোপুরি শেষ। আরেকটির সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কাজ শেষ, শুধু ডিজাইনের রিভিউয়ের কাজ চলছে। এটাও শেষের দিকে, শিগগিরই আমরা রিপোর্ট জমা দেব।’
পাউবো সিলেটের এক কর্মকর্তা জানান, বিশাল বড় প্রকল্প হলে সম্ভাব্যতা সমীক্ষায় ছয় মাস থেকে এক বছর লাগতে পারে। দুই বছর লাগার কোনো কারণ নেই। তিনি বলেন, ফিজিবিলিটি স্টাডির পর ডিপিপি সাবমিট করতে আরও দু-তিন মাস সময় লাগবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পাউবোর স্থানীয় একাধিক কর্মকর্তা বলেন, কারিগরি কমিটি যে প্রতিবেদন দিয়েছে এরপর আর কোনো ধরনের স্টাডির প্রয়োজন নেই। প্রতিবেদনে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।
পাউবোর মহাপরিচালক এস এম শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আইডব্লিউএম এখনো রিপোর্ট দেয়নি। তারা বলছে, কাজ শেষ পর্যায়ে। রিপোর্ট পেলে সব প্রক্রিয়া শেষ করে আশা করি দ্রুততম সময়ের মধ্যে কাজ শুরু করতে পারব।’ তিনি বলেন, ‘যদি বেশি সমস্যা হয় তাহলে মানুষের জানমাল রক্ষায় সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলীকে বলব মন্ত্রণালয়ে লিখিত আবেদন করতে। তখন ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমানো যাবে।’
বেশ কয়েক বছর ধরে সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। বিশেষ করে এই দুটি নদীর সিলেট অংশে ভাঙনের প্রবণতা চরম আকার ধারণ করছে। প্রতিনিয়ত কৃষকের সম্বল আবাদি জমি নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে। শুধু ফসলি জমিই নয়, ভাঙনে বাড়িঘর, মসজিদ, বিদ্যালয়, হাটবাজারসহ বিস্তীর্ণ জনপদ হারিয়ে যাচ্ছে।
ভাঙনরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সরেজমিন পরিদর্শন শেষে কারিগরি কমিটির প্রতিবেদনের সুপারিশে ২০২০ সালে সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকার দুটি প্রকল্প প্রস্তাব গ্রহণ করে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। তবে সেগুলো আলোর মুখ দেখেনি। পরিকল্পনা কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১০ মাস পর উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) দুটি পুনরায় সম্ভাব্যতা সমীক্ষার জন্য পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিংয়ে (আইডব্লিউএম) পাঠানো হয়। দুই বছরের বেশি সময়েও শেষ হয়নি সম্ভাব্যতা সমীক্ষা।
বাপা সিলেটের সাধারণ সম্পাদক ও সুরমা রিভার ওয়াটারকিপার আব্দুল করিম কিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যখন থেকে অপরিকল্পিতভাবে সুরমা ও কুশিয়ারায় ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন শুরু হয়েছে, তখন থেকে নদীভাঙন চরম আকার ধারণ করছে। নদীভাঙন রোধে অপরিকল্পিত বালু উত্তোলন বন্ধ করে দ্রুত প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নিতে হবে। অন্যথায় হাজার হাজার পরিবার ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে যাবে।’
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় প্রকল্প অনুমোদন হতে হতে আরও কয়েক হাজার মানুষ সর্বস্বান্ত হয়ে যাবে। তবু তাদের অবহেলার শেষ হবে না। আমরা দ্রুত নদীভাঙন বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানাই।’
পাউবো সূত্রে জানা গেছে, কুশিয়ারা ও সুরমা নদীভাঙন প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে তৎকালীন পাউবো ঢাকার ডিজাইন সার্কেল-১-এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আব্দুল বাছিতকে আহ্বায়ক ও সিলেটের তৎকালীন নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ শহীদুজ্জামান সরকারকে সদস্যসচিব করে আট সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। নাব্যতা, নৌ চলাচল, মৎস্য খাত, সেচ ও পরিবেশের ওপর কী প্রভাব পড়বে, তা বিশ্লেষণ করে কারিগরি প্রতিবেদনের নির্দেশ দেওয়া হয় কমিটিকে। নদীভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করে কমিটি ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৩২ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদনের আলোকে ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে ৪ হাজার ৯৯ কোটি টাকা ব্যয় ধরে ‘কুশিয়ারা ও সুরমা নদীর উভয় তীরে বেড়িবাঁধ পুনর্বাসন ও তীর সংরক্ষণ’ প্রকল্প এবং ২ হাজার ২৫১ কোটি টাকা ব্যয়ের ‘সিলেট জেলার জকিগঞ্জ উপজেলাধীন সীমান্ত নদীতীর সংরক্ষণ ও উন্নয়ন’ প্রকল্প দাখিল করে পাউবো।
পাউবো সিলেট অফিস সূত্র জানায়, প্রকল্প দাখিলের দীর্ঘ ১০ মাস পর ২০২১ সালের ১২ আগস্ট পাউবোর অতিরিক্ত মহাপরিচালকের (পরিকল্পনা) সভাপতিত্বে প্রকল্প দুটির ডিপিপি যাচাই সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পুনরায় প্রকল্প দুটির ডিটেইল ফিজিবিলিটি স্টাডির (সম্ভাব্যতা সমীক্ষা) নির্দেশ দেওয়া হয়। পাউবো সিলেট থেকে ২০২১ সালের ২২ আগস্ট প্রকল্প দুটির সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করার জন্য সব নথিপত্র পাঠানো হয় পাউবোর অতিরিক্ত মহাপরিচালকের (পরিকল্পনা) কাছে। সেখান থেকে আইডব্লিউএমের বন্যা ও নদী অববাহিকা ব্যবস্থাপনা বিভাগকে (এফআরএম) সম্ভাব্যতা সমীক্ষার দায়িত্ব দেওয়া হয়। প্রতিষ্ঠানটি দুই বছরের বেশি সময়েও সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করতে পারেনি।
আইডব্লিউএমের এফআরএম বিভাগের পরিচালক তরুণ কান্তি মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটির কাজ পুরোপুরি শেষ। আরেকটির সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কাজ শেষ, শুধু ডিজাইনের রিভিউয়ের কাজ চলছে। এটাও শেষের দিকে, শিগগিরই আমরা রিপোর্ট জমা দেব।’
পাউবো সিলেটের এক কর্মকর্তা জানান, বিশাল বড় প্রকল্প হলে সম্ভাব্যতা সমীক্ষায় ছয় মাস থেকে এক বছর লাগতে পারে। দুই বছর লাগার কোনো কারণ নেই। তিনি বলেন, ফিজিবিলিটি স্টাডির পর ডিপিপি সাবমিট করতে আরও দু-তিন মাস সময় লাগবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পাউবোর স্থানীয় একাধিক কর্মকর্তা বলেন, কারিগরি কমিটি যে প্রতিবেদন দিয়েছে এরপর আর কোনো ধরনের স্টাডির প্রয়োজন নেই। প্রতিবেদনে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।
পাউবোর মহাপরিচালক এস এম শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আইডব্লিউএম এখনো রিপোর্ট দেয়নি। তারা বলছে, কাজ শেষ পর্যায়ে। রিপোর্ট পেলে সব প্রক্রিয়া শেষ করে আশা করি দ্রুততম সময়ের মধ্যে কাজ শুরু করতে পারব।’ তিনি বলেন, ‘যদি বেশি সমস্যা হয় তাহলে মানুষের জানমাল রক্ষায় সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলীকে বলব মন্ত্রণালয়ে লিখিত আবেদন করতে। তখন ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমানো যাবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪