আজকের পত্রিকা ডেস্ক
টাঙ্গাইলে যমুনাসহ অন্যান্য নদ-নদীর পানি বেড়েই চলেছে। এর ফলে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হচ্ছে। বর্তমানে তিনটি নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। বিশেষ করে টাঙ্গাইল সদর উপজেলা, বাসাইল, নাগরপুর, কালিহাতী, ভূঞাপুর, গোপালপুরের চরাঞ্চল এবং দেলদুয়ার উপজেলার নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করেছে। বন্যায় টাঙ্গাইলের ৭টি উপজেলার ৬ হাজার ৩০০ হেক্টর ফসলি জমি পানিতে তলিয়ে গেছে। এদিকে বন্যা পরিস্থিতির অবনতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে যমুনার ভাঙন। ভাঙনে দিশেহারা হয়ে পড়েছে নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষ। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
টাঙ্গাইল: জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বুধবার সকাল ৯টায় যমুনা নদীর পানি পোড়াবাড়ী পয়েন্টে ১০ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৫৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া ঝিনাই নদের পানি জোকারচর পয়েন্টে ৮ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৬২ সেন্টিমিটার এবং ধলেশ্বরী নদীর পানি এলাসিন পয়েন্টে ১৩ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ২৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, জেলার ৭টি উপজেলায় আউশ, পাট, সবজি, তিল ও বোনা আমনের প্রায় ৬ হাজার ৩০০ হেক্টর ফসলি জমি পানিতে তলিয়ে গেছে। পানি আরও বাড়লে তলিয়ে যাওয়া ফসলি জমির পরিমাণও বাড়বে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আহসানুল বাশার বলেন, ‘যদি এক সপ্তাহের মধ্যে পানি নেমে যায়, তাহলে আংশিক ক্ষতি হবে। তবে পানি সরে গেলে সঠিক ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহযোগিতা করা হবে।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলাম বলেন, জেলার বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হচ্ছে। পানি বাড়তে থাকায় নতুন নতুন নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। কিছু কিছু এলাকায় নদীভাঙনও দেখা দিয়েছে। যেসব জায়গায় কাজ করা প্রয়োজন, তা করা হচ্ছে।
জেলা প্রশাসক আতাউল গনি বলেন, ‘বন্যার্তদের পাশে থাকার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ত্রাণ বরাদ্দ রয়েছে। এ ছাড়া বানভাসি মানুষের জন্য চিকিৎসায় দল গঠন করা হয়েছে। বন্যাকবলিত এলাকায় যাতে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি না হয় সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতেও পুলিশ সুপারকে বলা হয়েছে।’
ভূঞাপুর: ভূঞাপুরে যমুনার পাড় তলিয়ে লোকালয়ে প্রবেশ করছে পানি। তলিয়ে যাচ্ছে নিচু এলাকাগুলো। যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতিসহ উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের যমুনা নদীর পূর্ব পাড়ের চিতুলিয়াপাড়া ও ভালকুটিয়া গ্রামের কিছু অংশে দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। যমুনার এমন ভাঙনে দিশেহারা হয়ে পড়েছে তীরবর্তী এলাকার লোকজন। তবে ভাঙন রোধে কোনো ব্যবস্থা না থাকায় আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে ভাঙনকবলিত এলাকার মানুষ।
সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের যমুনা পূর্ব পাড়ের খানুরবাড়ি, ব্যাপারীপাড়া, সাহাপাড়া, ঘোষপাড়াসহ তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। তলিয়ে গেছে ফসলের জমি, ডুবে গেছে ছোট-বড় অসংখ্য পুকুর। বসতভিটা ও রাস্তাঘাটে পানি ওঠায় চরম দুর্ভোগে পড়েছে পানিবন্দী এসব এলাকার লোকজন।
পানিবন্দী ঘোষপাড়া এলাকার লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বছর বছর নদীভাঙনের ফলে যমুনার পূর্ব পাড় নিচু হয়ে গেছে। আর এ কারণে প্রতিবছর এসব এলাকায় বন্যার পানি প্রবেশ করছে। এবারও বন্যার পানি প্রবেশ করে রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। ঘরবাড়িতে পানি উঠেছে। ঘরবাড়ি ও রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ায় হাঁস, মুরগি ও গবাদিপশু নিয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছে স্থানীয় বাসিন্দারা। তাদের অভিযোগ, এখন পর্যন্ত স্থানীয় প্রশাসন ও পাউবো থেকে তাদের কোনো খোঁজ নিতে কেউ আসেননি।
ভাঙনকবলিত এলাকার লোকজন জানান, প্রতিবছর বর্ষা এলে পাউবো থেকে জিও ব্যাগ ফেলা হলেও সেগুলোসহ ফসলের জমি, ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে যায়। বর্ষার শুরুতে এ বছরও শুরু হয়েছে ভাঙন। ইতিমধ্যে ভাঙনে বেশ কয়েকটি ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এ ছাড়া হুমকিতে রয়েছে অসংখ্য ঘরবাড়ি। তাঁরা জানান, ভাঙন রোধে কোনো স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে নিশ্চিন্তে বসবাস করা যাবে না।
স্থানীয় পুলিন সাহা বলেন, ‘তিন দিন ধরে পানিবন্দী অবস্থায় খুব বাজেভাবে দিন কাটাচ্ছি। আমাদের রান্নাবান্নাসহ প্রাকৃতিক কাজ সারতে ব্যাপক সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।’
এ বিষয়ে ভূঞাপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোছা. ইশরাত জাহান বলেন, ‘আমরা বন্যাকবলিত এলাকার মানুষের জন্য সব প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি। এখন পর্যন্ত সরকারিভাবে কোনো বরাদ্দ পাইনি। বরাদ্দ পেলেই বন্যাকবলিতদের মধ্যে সেগুলো বিতরণ করা হবে।’
টাঙ্গাইলে যমুনাসহ অন্যান্য নদ-নদীর পানি বেড়েই চলেছে। এর ফলে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হচ্ছে। বর্তমানে তিনটি নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। বিশেষ করে টাঙ্গাইল সদর উপজেলা, বাসাইল, নাগরপুর, কালিহাতী, ভূঞাপুর, গোপালপুরের চরাঞ্চল এবং দেলদুয়ার উপজেলার নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করেছে। বন্যায় টাঙ্গাইলের ৭টি উপজেলার ৬ হাজার ৩০০ হেক্টর ফসলি জমি পানিতে তলিয়ে গেছে। এদিকে বন্যা পরিস্থিতির অবনতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে যমুনার ভাঙন। ভাঙনে দিশেহারা হয়ে পড়েছে নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষ। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
টাঙ্গাইল: জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বুধবার সকাল ৯টায় যমুনা নদীর পানি পোড়াবাড়ী পয়েন্টে ১০ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৫৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া ঝিনাই নদের পানি জোকারচর পয়েন্টে ৮ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৬২ সেন্টিমিটার এবং ধলেশ্বরী নদীর পানি এলাসিন পয়েন্টে ১৩ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ২৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, জেলার ৭টি উপজেলায় আউশ, পাট, সবজি, তিল ও বোনা আমনের প্রায় ৬ হাজার ৩০০ হেক্টর ফসলি জমি পানিতে তলিয়ে গেছে। পানি আরও বাড়লে তলিয়ে যাওয়া ফসলি জমির পরিমাণও বাড়বে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আহসানুল বাশার বলেন, ‘যদি এক সপ্তাহের মধ্যে পানি নেমে যায়, তাহলে আংশিক ক্ষতি হবে। তবে পানি সরে গেলে সঠিক ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহযোগিতা করা হবে।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলাম বলেন, জেলার বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হচ্ছে। পানি বাড়তে থাকায় নতুন নতুন নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। কিছু কিছু এলাকায় নদীভাঙনও দেখা দিয়েছে। যেসব জায়গায় কাজ করা প্রয়োজন, তা করা হচ্ছে।
জেলা প্রশাসক আতাউল গনি বলেন, ‘বন্যার্তদের পাশে থাকার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ত্রাণ বরাদ্দ রয়েছে। এ ছাড়া বানভাসি মানুষের জন্য চিকিৎসায় দল গঠন করা হয়েছে। বন্যাকবলিত এলাকায় যাতে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি না হয় সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতেও পুলিশ সুপারকে বলা হয়েছে।’
ভূঞাপুর: ভূঞাপুরে যমুনার পাড় তলিয়ে লোকালয়ে প্রবেশ করছে পানি। তলিয়ে যাচ্ছে নিচু এলাকাগুলো। যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতিসহ উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের যমুনা নদীর পূর্ব পাড়ের চিতুলিয়াপাড়া ও ভালকুটিয়া গ্রামের কিছু অংশে দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। যমুনার এমন ভাঙনে দিশেহারা হয়ে পড়েছে তীরবর্তী এলাকার লোকজন। তবে ভাঙন রোধে কোনো ব্যবস্থা না থাকায় আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে ভাঙনকবলিত এলাকার মানুষ।
সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের যমুনা পূর্ব পাড়ের খানুরবাড়ি, ব্যাপারীপাড়া, সাহাপাড়া, ঘোষপাড়াসহ তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। তলিয়ে গেছে ফসলের জমি, ডুবে গেছে ছোট-বড় অসংখ্য পুকুর। বসতভিটা ও রাস্তাঘাটে পানি ওঠায় চরম দুর্ভোগে পড়েছে পানিবন্দী এসব এলাকার লোকজন।
পানিবন্দী ঘোষপাড়া এলাকার লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বছর বছর নদীভাঙনের ফলে যমুনার পূর্ব পাড় নিচু হয়ে গেছে। আর এ কারণে প্রতিবছর এসব এলাকায় বন্যার পানি প্রবেশ করছে। এবারও বন্যার পানি প্রবেশ করে রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। ঘরবাড়িতে পানি উঠেছে। ঘরবাড়ি ও রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ায় হাঁস, মুরগি ও গবাদিপশু নিয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছে স্থানীয় বাসিন্দারা। তাদের অভিযোগ, এখন পর্যন্ত স্থানীয় প্রশাসন ও পাউবো থেকে তাদের কোনো খোঁজ নিতে কেউ আসেননি।
ভাঙনকবলিত এলাকার লোকজন জানান, প্রতিবছর বর্ষা এলে পাউবো থেকে জিও ব্যাগ ফেলা হলেও সেগুলোসহ ফসলের জমি, ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে যায়। বর্ষার শুরুতে এ বছরও শুরু হয়েছে ভাঙন। ইতিমধ্যে ভাঙনে বেশ কয়েকটি ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এ ছাড়া হুমকিতে রয়েছে অসংখ্য ঘরবাড়ি। তাঁরা জানান, ভাঙন রোধে কোনো স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে নিশ্চিন্তে বসবাস করা যাবে না।
স্থানীয় পুলিন সাহা বলেন, ‘তিন দিন ধরে পানিবন্দী অবস্থায় খুব বাজেভাবে দিন কাটাচ্ছি। আমাদের রান্নাবান্নাসহ প্রাকৃতিক কাজ সারতে ব্যাপক সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।’
এ বিষয়ে ভূঞাপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোছা. ইশরাত জাহান বলেন, ‘আমরা বন্যাকবলিত এলাকার মানুষের জন্য সব প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি। এখন পর্যন্ত সরকারিভাবে কোনো বরাদ্দ পাইনি। বরাদ্দ পেলেই বন্যাকবলিতদের মধ্যে সেগুলো বিতরণ করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪