জিয়াউল হক, যশোর
যশোরে মোট ২৯০টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিপরীতে প্যাথলজিস্ট আছেন মাত্র ৯ জন। অথচ সরকারি নির্দেশনানুযায়ী একটি ক্লিনিক বা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে একজন প্যাথলজিস্ট থাকতে হবে। ফলে রোগীদের মেডিকেল রিপোর্টে মেলে না প্রকৃত তথ্য। যে কারণে অনেক ক্ষেত্রেই সঠিক ব্যবস্থাপত্র দেওয়াও দুরূহ হয়ে পড়ে চিকিৎসকদের জন্য।
সরেজমিনে জানা গেছে, যশোর মেডিকেল কলেজে ৫ জন, সদর হাসপাতালে ১ জন, আদদ্বীন মেডিকেল কলেজে ১ জন এবং প্রাইভেট প্র্যাকটিস করেন ২ জন প্যাথলজিস্ট। কিন্তু জেলায় ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে ২৯০টি। এর মধ্যে ১১০টি ক্লিনিক এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে ১৮০টি। সরকারি নিয়মানুযায়ী যেখানে প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা করা হয়, সেখানে বাধ্যতামূলক একজন প্যাথলজিস্ট থাকতে হবে। কিন্তু জেলার হাতে গোনা ১৩ / ১৪টি প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্যগুলোতে পুরোপুরিই উপেক্ষিত হচ্ছে সরকারি নির্দেশনা।
যদিও স্বাস্থ্য বিভাগ মাঝেমধ্যে এসব ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান পরিচালনা করে। গত কয়েক মাসে প্যাথলজিস্ট না থাকাসহ বিভিন্ন অভিযোগে ৫৫টি প্রতিষ্ঠান সিলগালাও করে দেয় স্বাস্থ্য বিভাগ। তবে অজ্ঞাত কারণে কিছুদিন বাদে সেখানে পুনরায় শুরু হয় স্বাভাবিক কার্যক্রম। বিশেষ করে সদর হাসপাতালের আশপাশে গড়ে ওঠা অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো চলছে নিয়ম বহির্ভূতভাবেই।
যশোরে সবচেয়ে বেশি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষার প্যাডে স্বাক্ষর দেখা যায় ডা. একেএম আব্দুল আওয়ালের। সরকারি বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে যশোর সদর হাসপাতালের একেবারে সামনেই গড়ে ওঠা ৯টি প্রতিষ্ঠানে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
খোদ যশোর সদর হাসপাতালের সামনের প্রতিষ্ঠানগুলোর টেকনিশিয়ানদের বিরুদ্ধেই স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে সনদ না নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই আবার অধ্যয়নরত অবস্থাতেই করছেন চাকরি।
এ বিষয়ে আলাপকালে যশোর সদর হাসপাতালের সাবেক তত্ত্বাবধায়ক ডা. দিলীপ কুমার রায় বলেন, ‘ছোট খাট কিছু বিষয় টেকনিশিয়ান দেখতে পারেন। তবে এমন অনেক জটিল বিষয় রয়েছে যা প্যাথলজিস্ট ছাড়া সম্ভব নয়। এতে বরং হিতে-বিপরীত হতে পারে। তা ছাড়া একজন চিকিৎসক পরীক্ষার ফলের ওপরই ব্যবস্থাপত্র দিয়ে থাকেন। যদি সেটি সঠিক না হলে ভোগান্তি বাড়বেই।’
যশোরের সিভিল সার্জন ডা. শেখ আবু শাহীন বলেন, ‘ইতিমধ্যেই আমরা বিষয়টিকে সামনে রেখে অভিযান শুরু করেছি। কয়েকটি প্রতিষ্ঠান সিলগালা করা হয়েছে। অনেককে জরিমানাও করা হয়েছে। আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
যশোরে মোট ২৯০টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিপরীতে প্যাথলজিস্ট আছেন মাত্র ৯ জন। অথচ সরকারি নির্দেশনানুযায়ী একটি ক্লিনিক বা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে একজন প্যাথলজিস্ট থাকতে হবে। ফলে রোগীদের মেডিকেল রিপোর্টে মেলে না প্রকৃত তথ্য। যে কারণে অনেক ক্ষেত্রেই সঠিক ব্যবস্থাপত্র দেওয়াও দুরূহ হয়ে পড়ে চিকিৎসকদের জন্য।
সরেজমিনে জানা গেছে, যশোর মেডিকেল কলেজে ৫ জন, সদর হাসপাতালে ১ জন, আদদ্বীন মেডিকেল কলেজে ১ জন এবং প্রাইভেট প্র্যাকটিস করেন ২ জন প্যাথলজিস্ট। কিন্তু জেলায় ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে ২৯০টি। এর মধ্যে ১১০টি ক্লিনিক এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে ১৮০টি। সরকারি নিয়মানুযায়ী যেখানে প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা করা হয়, সেখানে বাধ্যতামূলক একজন প্যাথলজিস্ট থাকতে হবে। কিন্তু জেলার হাতে গোনা ১৩ / ১৪টি প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্যগুলোতে পুরোপুরিই উপেক্ষিত হচ্ছে সরকারি নির্দেশনা।
যদিও স্বাস্থ্য বিভাগ মাঝেমধ্যে এসব ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান পরিচালনা করে। গত কয়েক মাসে প্যাথলজিস্ট না থাকাসহ বিভিন্ন অভিযোগে ৫৫টি প্রতিষ্ঠান সিলগালাও করে দেয় স্বাস্থ্য বিভাগ। তবে অজ্ঞাত কারণে কিছুদিন বাদে সেখানে পুনরায় শুরু হয় স্বাভাবিক কার্যক্রম। বিশেষ করে সদর হাসপাতালের আশপাশে গড়ে ওঠা অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো চলছে নিয়ম বহির্ভূতভাবেই।
যশোরে সবচেয়ে বেশি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষার প্যাডে স্বাক্ষর দেখা যায় ডা. একেএম আব্দুল আওয়ালের। সরকারি বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে যশোর সদর হাসপাতালের একেবারে সামনেই গড়ে ওঠা ৯টি প্রতিষ্ঠানে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
খোদ যশোর সদর হাসপাতালের সামনের প্রতিষ্ঠানগুলোর টেকনিশিয়ানদের বিরুদ্ধেই স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে সনদ না নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই আবার অধ্যয়নরত অবস্থাতেই করছেন চাকরি।
এ বিষয়ে আলাপকালে যশোর সদর হাসপাতালের সাবেক তত্ত্বাবধায়ক ডা. দিলীপ কুমার রায় বলেন, ‘ছোট খাট কিছু বিষয় টেকনিশিয়ান দেখতে পারেন। তবে এমন অনেক জটিল বিষয় রয়েছে যা প্যাথলজিস্ট ছাড়া সম্ভব নয়। এতে বরং হিতে-বিপরীত হতে পারে। তা ছাড়া একজন চিকিৎসক পরীক্ষার ফলের ওপরই ব্যবস্থাপত্র দিয়ে থাকেন। যদি সেটি সঠিক না হলে ভোগান্তি বাড়বেই।’
যশোরের সিভিল সার্জন ডা. শেখ আবু শাহীন বলেন, ‘ইতিমধ্যেই আমরা বিষয়টিকে সামনে রেখে অভিযান শুরু করেছি। কয়েকটি প্রতিষ্ঠান সিলগালা করা হয়েছে। অনেককে জরিমানাও করা হয়েছে। আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪