নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আমাদের বস্ত্রবয়নশিল্পের ইতিহাসে গর্বের নাম জামদানি। ফিনফিনে পাতলা যেসব মসলিনে হাতে নকশা তোলা হতো, সেগুলোই জামদানি। এটি বাংলাদেশের জিওগ্রাফিক্যাল আইডেনটিফিকেশন (জি-আই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ২০১৬ সালে।
ঢাকার অদূরে শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্ব তীরে নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ ও সোনারগাঁ উপজেলা। এ দুই উপজেলার নোয়াপাড়া, রূপসী, মৈকুলী, খাদুন, পবনকুল, মুরগাকুল, বরাব, সিংড়াব ইত্যাদি গ্রামের তাঁতিরা এখনো গর্ত তাঁতে তৈরি করে চলেছেন জামদানি। একসময় ধামরাই এবং ঢাকা শহরেও জামদানি তৈরি হতো বলে জানা যায়।
জামদানি বস্ত্র সবার কাছে পরিচিত মূলত শাড়ি হিসেবে। জামদানি শাড়ির পাড় ও জমিনের নকশার রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন নাম। এই শাড়ির নামকরণ করা হয় পাড়ের নামে। যেমন কলকা পাড় শাড়ি, মালঞ্চ পাড় শাড়ি, আশফুল পাড়, ঝুমকা পাড়, আমেরমৌর পাড়, নিশান পাড়, পুঁইলতা পাড়, সুপারি টাংকি পাড় শাড়ি ইত্যাদি। পাড়ের নকশায় বিভিন্ন ধরনের লতাপাতা, ফুল, পশুপাখির আদল তোলা হয়। জামদানি শাড়ির জমিনের নকশা হয় মূলত জাল, বুটি/ছিডা ও তেরছি–এই তিন ধরনের। এ ছাড়া ‘ঢেউ’ আকৃতির কিছু নকশা তৈরি করা হয় জমিনে। জামদানি শাড়ির পাড়ের নকশাই আঁচলের নকশা হিসেবে বোনা হয়। পাড়, জমিন ও আঁচল—এই তিন নকশা নিয়েই জামদানির বাহার। বলে রাখা ভালো, যে জামদানি শাড়ির নকশা যত ঘন, ভারী ও জটিল, তার দামও তত বেশি। হাফসিল্ক ও ফুল কটন—এই দুই ধরনের জামদানি শাড়ি তৈরি হয়। টানায় সিল্ক সুতা এবং পোড়েনে সুতি সুতা দিয়ে হাফসিল্ক এবং টানা-পোড়েনে সুতির সুতা দিয়ে ফুল কটন জামদানি তৈরি হয়। ‘টাঙ্গাইলা জামদানি’ নামে বাজারে যে শাড়ি বিক্রি হয়, সেগুলো জামদানি শাড়ি নয়।
শাড়ি হিসেবে পরিচিত হলেও জামদানি কাপড় দিয়ে তৈরি করা হয় পাঞ্জাবি, কুশন কভার, জানালার পর্দা, স্কার্ফ। এ ছাড়া কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান নোটবুকের কভার হিসেবে ব্যবহার করছে দৃষ্টিনন্দন জামদানি। শাড়ি হোক বা শাড়ির বাইরে অন্যান্য পণ্যই হোক, জীবনযাপনে রাখুন এ ঐতিহ্য।
আমাদের বস্ত্রবয়নশিল্পের ইতিহাসে গর্বের নাম জামদানি। ফিনফিনে পাতলা যেসব মসলিনে হাতে নকশা তোলা হতো, সেগুলোই জামদানি। এটি বাংলাদেশের জিওগ্রাফিক্যাল আইডেনটিফিকেশন (জি-আই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ২০১৬ সালে।
ঢাকার অদূরে শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্ব তীরে নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ ও সোনারগাঁ উপজেলা। এ দুই উপজেলার নোয়াপাড়া, রূপসী, মৈকুলী, খাদুন, পবনকুল, মুরগাকুল, বরাব, সিংড়াব ইত্যাদি গ্রামের তাঁতিরা এখনো গর্ত তাঁতে তৈরি করে চলেছেন জামদানি। একসময় ধামরাই এবং ঢাকা শহরেও জামদানি তৈরি হতো বলে জানা যায়।
জামদানি বস্ত্র সবার কাছে পরিচিত মূলত শাড়ি হিসেবে। জামদানি শাড়ির পাড় ও জমিনের নকশার রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন নাম। এই শাড়ির নামকরণ করা হয় পাড়ের নামে। যেমন কলকা পাড় শাড়ি, মালঞ্চ পাড় শাড়ি, আশফুল পাড়, ঝুমকা পাড়, আমেরমৌর পাড়, নিশান পাড়, পুঁইলতা পাড়, সুপারি টাংকি পাড় শাড়ি ইত্যাদি। পাড়ের নকশায় বিভিন্ন ধরনের লতাপাতা, ফুল, পশুপাখির আদল তোলা হয়। জামদানি শাড়ির জমিনের নকশা হয় মূলত জাল, বুটি/ছিডা ও তেরছি–এই তিন ধরনের। এ ছাড়া ‘ঢেউ’ আকৃতির কিছু নকশা তৈরি করা হয় জমিনে। জামদানি শাড়ির পাড়ের নকশাই আঁচলের নকশা হিসেবে বোনা হয়। পাড়, জমিন ও আঁচল—এই তিন নকশা নিয়েই জামদানির বাহার। বলে রাখা ভালো, যে জামদানি শাড়ির নকশা যত ঘন, ভারী ও জটিল, তার দামও তত বেশি। হাফসিল্ক ও ফুল কটন—এই দুই ধরনের জামদানি শাড়ি তৈরি হয়। টানায় সিল্ক সুতা এবং পোড়েনে সুতি সুতা দিয়ে হাফসিল্ক এবং টানা-পোড়েনে সুতির সুতা দিয়ে ফুল কটন জামদানি তৈরি হয়। ‘টাঙ্গাইলা জামদানি’ নামে বাজারে যে শাড়ি বিক্রি হয়, সেগুলো জামদানি শাড়ি নয়।
শাড়ি হিসেবে পরিচিত হলেও জামদানি কাপড় দিয়ে তৈরি করা হয় পাঞ্জাবি, কুশন কভার, জানালার পর্দা, স্কার্ফ। এ ছাড়া কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান নোটবুকের কভার হিসেবে ব্যবহার করছে দৃষ্টিনন্দন জামদানি। শাড়ি হোক বা শাড়ির বাইরে অন্যান্য পণ্যই হোক, জীবনযাপনে রাখুন এ ঐতিহ্য।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৪ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫