নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
র সাভারের আশুলিয়া থানার শিমুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মান্নান হোসেনের বিরুদ্ধে ওই পরিষদের সচিব মতিউল আলমকে মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত রোববার মারধরের ঘটনার পরের দিন গত সোমবার আশুলিয়া থানায় মান্নানের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন মতিউল। গত মঙ্গলবার তিনি বিষয়টি লিখিতভাবে সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাজহারুল ইসলামকে অবহিত করেন।
মামলার এজাহারে মতিউল উল্লেখ করেন, গত রোববার তিনি ইউনিয়ন পরিষদে তাঁর কক্ষে বসে জন্মনিবন্ধনের কাজ করছিলেন। এ সময় মান্নান তাঁর কক্ষে গিয়ে কম্পিউটারে কিছু কাজ করে দিতে বলেন। তিনি তাৎক্ষণিক তাঁর কাজ করে দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে মান্নান ক্ষিপ্ত হন। এ নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে মান্নান তাঁকে কিল-ঘুষি মেরে আহত করেন।
ঘটনার পরপরই বিষয়টি তিনি ইউপি চেয়ারম্যান এ বি এম আজাহারুল ইসলাম সুরুজকে জানান। আজাহারুল ইসলাম তাঁর কক্ষে ডেকে নিয়ে উভয়ের কথা শুনছিলেন। এ সময় চেয়ারম্যানের উপস্থিতিতে সেখানেও মান্নান তাঁকে কিল, ঘুষি ও লাথি মারেন।
অভিযোগের বিষয়ে মান্নান হোসেন বলেন, ‘সংশোধনের জন্য পরিষদে প্রায় তিন হাজার জন্মনিবন্ধনের আবেদন পড়ে আছে। এ জন্য প্রতিনিয়তই পরিষদে এসে মানুষ হয়রানির শিকার হচ্ছেন। আর এই সুযোগে মতিউল আলম তাঁদের কাছ থেকে সরকার নির্ধারিত ফির অতিরিক্ত টাকা আদায় করে থাকেন।
মান্নান বলেন, ‘যাঁরা ৫০০ থেকে ২ হাজার টাকা ঘুষ দেন, তাঁদেরটা দ্রুত সংশোধন হয়ে যায়। যাঁরা টাকা দিতে পারেন না, তাঁদের দিনের পর দিন হয়রানির শিকার হতে হয়। এসব নিয়েই কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে মতিউলের সঙ্গে জনসাধারণের ধাক্কাধাক্কি ও মারধরের ঘটনা ঘটেছে। অথচ মামলার আসামি করা হয়েছে আমাকে।’
শিমুলিয়া ইউপির চেয়ারম্যান এ বি এম আজাহারুল ইসলাম সুরুজ বলেন, জন্মনিবন্ধন সংশোধনের জন্য মতিউল আলম ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে ৫০০ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুষ নিয়ে থাকেন। টাকা না দিলে জনসাধারণকে মাসের পর মাস হয়রানির শিকার হতে হয়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে জনতা মতিউলকে মারধর করেন। এ সময় মান্নান হোসেন তাঁকে (মতিউলকে) রক্ষা করার চেষ্টা করেন।
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম কামরুজ্জামান বলেন, মামলাটি তদন্তাধীন আছে। তদন্ত শেষে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গতকাল বুধবার ইউএনও মাজহারুল ইসলাম বলেন, শিমুলিয়া ইউপি সচিবকে মারধরের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
র সাভারের আশুলিয়া থানার শিমুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মান্নান হোসেনের বিরুদ্ধে ওই পরিষদের সচিব মতিউল আলমকে মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত রোববার মারধরের ঘটনার পরের দিন গত সোমবার আশুলিয়া থানায় মান্নানের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন মতিউল। গত মঙ্গলবার তিনি বিষয়টি লিখিতভাবে সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাজহারুল ইসলামকে অবহিত করেন।
মামলার এজাহারে মতিউল উল্লেখ করেন, গত রোববার তিনি ইউনিয়ন পরিষদে তাঁর কক্ষে বসে জন্মনিবন্ধনের কাজ করছিলেন। এ সময় মান্নান তাঁর কক্ষে গিয়ে কম্পিউটারে কিছু কাজ করে দিতে বলেন। তিনি তাৎক্ষণিক তাঁর কাজ করে দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে মান্নান ক্ষিপ্ত হন। এ নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে মান্নান তাঁকে কিল-ঘুষি মেরে আহত করেন।
ঘটনার পরপরই বিষয়টি তিনি ইউপি চেয়ারম্যান এ বি এম আজাহারুল ইসলাম সুরুজকে জানান। আজাহারুল ইসলাম তাঁর কক্ষে ডেকে নিয়ে উভয়ের কথা শুনছিলেন। এ সময় চেয়ারম্যানের উপস্থিতিতে সেখানেও মান্নান তাঁকে কিল, ঘুষি ও লাথি মারেন।
অভিযোগের বিষয়ে মান্নান হোসেন বলেন, ‘সংশোধনের জন্য পরিষদে প্রায় তিন হাজার জন্মনিবন্ধনের আবেদন পড়ে আছে। এ জন্য প্রতিনিয়তই পরিষদে এসে মানুষ হয়রানির শিকার হচ্ছেন। আর এই সুযোগে মতিউল আলম তাঁদের কাছ থেকে সরকার নির্ধারিত ফির অতিরিক্ত টাকা আদায় করে থাকেন।
মান্নান বলেন, ‘যাঁরা ৫০০ থেকে ২ হাজার টাকা ঘুষ দেন, তাঁদেরটা দ্রুত সংশোধন হয়ে যায়। যাঁরা টাকা দিতে পারেন না, তাঁদের দিনের পর দিন হয়রানির শিকার হতে হয়। এসব নিয়েই কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে মতিউলের সঙ্গে জনসাধারণের ধাক্কাধাক্কি ও মারধরের ঘটনা ঘটেছে। অথচ মামলার আসামি করা হয়েছে আমাকে।’
শিমুলিয়া ইউপির চেয়ারম্যান এ বি এম আজাহারুল ইসলাম সুরুজ বলেন, জন্মনিবন্ধন সংশোধনের জন্য মতিউল আলম ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে ৫০০ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুষ নিয়ে থাকেন। টাকা না দিলে জনসাধারণকে মাসের পর মাস হয়রানির শিকার হতে হয়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে জনতা মতিউলকে মারধর করেন। এ সময় মান্নান হোসেন তাঁকে (মতিউলকে) রক্ষা করার চেষ্টা করেন।
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম কামরুজ্জামান বলেন, মামলাটি তদন্তাধীন আছে। তদন্ত শেষে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গতকাল বুধবার ইউএনও মাজহারুল ইসলাম বলেন, শিমুলিয়া ইউপি সচিবকে মারধরের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪