সাদ্দাম হোসেন, আখাউড়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দরে আটকে আছে ভারত থেকে আমদানি করা ২ হাজার ৭০০ টন পাথর চূর্ণ। আখাউড়া-আশুগঞ্জ চার লেন সড়কের কাজের জন্য গত ১৩ থেকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে চার দফায় এসব পাথর বন্দরে এসেছে। ছাড়পত্র না দেওয়ায় এসব নিতে পারছে না আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান। এর ফলে বিলম্বিত হচ্ছে প্রকল্পের কাজ।
স্থানীয় শুল্ক কর্তৃপক্ষ বলছে, অন্য স্থলবন্দর দিয়ে অনুমোদন থাকলেও আখাউড়া স্থলবন্দরে পাথর চূর্ণ ‘আমদানির অনুমোদন না থাকায়’ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। সেখান সবুজ সংকেত না পেলে ছাড়পত্র দেওয়া যাবে না।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ নৌবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত ৫১ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়ককে চার লেনের মহাসড়কে উন্নীতকরণ ও অবকাঠামো উন্নয়নের প্রকল্পের জন্য আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রথমবারের মতো ভারত থেকে পাথর চূর্ণ আমদানি করা হয়। ভারতীয় নির্মাণ প্রতিষ্ঠান এফকন ইনফ্রাস্ট্রাকচারের জন্য এসব পাথর আমদানি করা হয়। বাংলাদেশে আখাউড়া স্থলবন্দরে কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) এজেন্টের দায়িত্বে আছে মেসার্স খলিফা এন্টারপ্রাইজ।
গত ১৩ নভেম্বর ৭৭০ টন, ২২ নভেম্বর ৭৭০ টন, ২৭ নভেম্বর ৭৭০ টন এবং ৩০ নভেম্বর ৩৯০ টন পাথর চূর্ণ আখাউড়া বন্দরে আসে।
জানতে চাইলে খলিফা এন্টারপ্রাইজের প্রতিনিধি মোজাম্মেল হক বলেন, আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে যদি এ পাথর চূর্ণ অনুমোদন না থাকে, তাহলে চার ধাপে বিল অব এন্ট্রি কেন করল কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। তা ছাড়া আইসি কপিতেও স্বাক্ষর করে ভারতীয় কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে কেন পাঠিয়েছে তারা। ফলে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা এলসির অর্থ পেয়ে গেলেও লোকসানের মুখে পড়েছেন আখাউড়া স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা।
সিঅ্যান্ডএফ বলছে, চট্টগ্রাম নৌবন্দর, চিলমারী, ছাতক, জকিগঞ্জ, সুতারকান্দী, হিলি স্থলবন্দরসহ দেশের অন্যান্য বন্দর দিয়ে ‘ব্রোকেন অর ক্রাশ্ড স্টোন’ হিসেবে পাথর চূর্ণ আমদানি হচ্ছে। আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রথমবার হলেও ২ হাজার ৭০০ টন পাথর চূর্ণ একই এইচএস কোডের আওতায় নিয়ম মেনে আমদানি করা হয়। এর জন্য সরকারনির্ধারিত শুল্ক পরিশোধ করা হয়েছে।
জানতে চাইলে আখাউড়া স্থলবন্দরের রাজস্ব (স্থল শুল্ক) কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে পাথর চূর্ণ আমদানির অনুমোদন নেই।
ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। তারা এ নিয়ে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছে। শিগগির তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রতিবেদনও পাঠানো হয়েছে। তবে কবে নাগাদ পাথর খালাস দেওয়া হবে, তা এখনো বলা যাচ্ছে না।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দরে আটকে আছে ভারত থেকে আমদানি করা ২ হাজার ৭০০ টন পাথর চূর্ণ। আখাউড়া-আশুগঞ্জ চার লেন সড়কের কাজের জন্য গত ১৩ থেকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে চার দফায় এসব পাথর বন্দরে এসেছে। ছাড়পত্র না দেওয়ায় এসব নিতে পারছে না আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান। এর ফলে বিলম্বিত হচ্ছে প্রকল্পের কাজ।
স্থানীয় শুল্ক কর্তৃপক্ষ বলছে, অন্য স্থলবন্দর দিয়ে অনুমোদন থাকলেও আখাউড়া স্থলবন্দরে পাথর চূর্ণ ‘আমদানির অনুমোদন না থাকায়’ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। সেখান সবুজ সংকেত না পেলে ছাড়পত্র দেওয়া যাবে না।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ নৌবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত ৫১ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়ককে চার লেনের মহাসড়কে উন্নীতকরণ ও অবকাঠামো উন্নয়নের প্রকল্পের জন্য আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রথমবারের মতো ভারত থেকে পাথর চূর্ণ আমদানি করা হয়। ভারতীয় নির্মাণ প্রতিষ্ঠান এফকন ইনফ্রাস্ট্রাকচারের জন্য এসব পাথর আমদানি করা হয়। বাংলাদেশে আখাউড়া স্থলবন্দরে কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) এজেন্টের দায়িত্বে আছে মেসার্স খলিফা এন্টারপ্রাইজ।
গত ১৩ নভেম্বর ৭৭০ টন, ২২ নভেম্বর ৭৭০ টন, ২৭ নভেম্বর ৭৭০ টন এবং ৩০ নভেম্বর ৩৯০ টন পাথর চূর্ণ আখাউড়া বন্দরে আসে।
জানতে চাইলে খলিফা এন্টারপ্রাইজের প্রতিনিধি মোজাম্মেল হক বলেন, আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে যদি এ পাথর চূর্ণ অনুমোদন না থাকে, তাহলে চার ধাপে বিল অব এন্ট্রি কেন করল কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। তা ছাড়া আইসি কপিতেও স্বাক্ষর করে ভারতীয় কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে কেন পাঠিয়েছে তারা। ফলে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা এলসির অর্থ পেয়ে গেলেও লোকসানের মুখে পড়েছেন আখাউড়া স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা।
সিঅ্যান্ডএফ বলছে, চট্টগ্রাম নৌবন্দর, চিলমারী, ছাতক, জকিগঞ্জ, সুতারকান্দী, হিলি স্থলবন্দরসহ দেশের অন্যান্য বন্দর দিয়ে ‘ব্রোকেন অর ক্রাশ্ড স্টোন’ হিসেবে পাথর চূর্ণ আমদানি হচ্ছে। আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রথমবার হলেও ২ হাজার ৭০০ টন পাথর চূর্ণ একই এইচএস কোডের আওতায় নিয়ম মেনে আমদানি করা হয়। এর জন্য সরকারনির্ধারিত শুল্ক পরিশোধ করা হয়েছে।
জানতে চাইলে আখাউড়া স্থলবন্দরের রাজস্ব (স্থল শুল্ক) কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে পাথর চূর্ণ আমদানির অনুমোদন নেই।
ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। তারা এ নিয়ে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছে। শিগগির তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রতিবেদনও পাঠানো হয়েছে। তবে কবে নাগাদ পাথর খালাস দেওয়া হবে, তা এখনো বলা যাচ্ছে না।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪