সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
ফাগুন হাওয়ায় গাছে গাছে দুলছে ফুল। ফুলের সমারোহ দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন দর্শনার্থী। সুনামগঞ্জের সদর উপজেলায় গড়ে উঠেছে ফ্লাওয়ার লেক। লেকপাড়ে বিভিন্ন ধরনের ফুল দিয়ে বাগান তৈরি করেছেন সদর উপজেলার লালপুর গ্রামের সাত যুবক।
ফ্লাওয়ার লেক সুনামগঞ্জ-তাহিরপুর সড়কের ডান পাশে অবস্থিত। শহরের ব্যস্ততা আর ক্লান্তি ভুলতে মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে এই ফ্লাওয়ার লেকে ছুটে যাচ্ছেন দর্শনার্থীরা। সড়ক থেকে নেমেই ছোট একটি লেক। প্রতিদিন বিকেল হলেই দর্শনার্থী ও পর্যটকেরা ভিড় করেন।
লেকে কেউ তুলছেন সেলফি, কেউবা পেশাদার ফটোগ্রাফার দিয়ে তুলছেন ছবি। নতুন আয়ের উৎস তৈরি হয়েছে সাত উদ্যোক্তাসহ দুই ফটোগ্রাফারের। গেল বছর একইভাবে আরও কিছু উদ্যোক্তা এভাবেই বাগান করেছিলেন।
ফ্লাওয়ার লেকের উদ্যোক্তারা ছোটখাটো ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। করোনাকালে ব্যবসায় সুবিধা করতে না পেরে বিকল্প আয়ের পথ তৈরি করেছেন তাঁরা। এতে প্রায় দেড় লাখ টাকা খরচ করতে হয়েছে তাঁদের।
দর্শনার্থীদের সুবিধার কথা ভেবে নির্মাণ করেছেন ওয়াশরুম, ক্যানটিন, লেকের ওপর বাঁশের সেতু, নৌকা ও ছবি তোলার বিভিন্ন ইভেন্ট। ফ্লাওয়ার লেকে ঘুরতে আসছেন পরিবার নিয়ে। সুনামগঞ্জ শহরে বিনোদনের ব্যবস্থা না থাকায় এখানে কিছুটা সময় কাটাতে পেরে নিজেদের বিনোদিত করতে পারছেন বলে জানিয়েছেন পর্যটক ও দর্শনার্থীরা।
সুনামগঞ্জ পৌরশহরের বাসিন্দা শিউলী আক্তার বলেন, ‘শহরে বাচ্চাদের কোনো বিনোদের ব্যবস্থা নেই। এই বাগানে বাচ্চাদের জন্য দোলনাও আছে। আর পরিবেশটা অনেক সুন্দর, তাই বাচ্চা নিয়ে ঘুরতে এসেছি।’
শহুরে একঘেয়েমি জীবনে অনেক সময় হাঁপিয়ে যাওয়ার পর প্রয়োজন হয় বিনোদনের। শহরে বিনোদনের ভালো কোনো ব্যবস্থা নেই। এখানে এলে গ্রামীণ পরিবেশের অনুভূতি পাওয়া যায়। লেক, নৌকা, সূর্যমুখী, গাঁদা, সিলভিয়া, কুসুমসহ সব ধরনের ফুল রয়েছে। এ ছাড়া দোলনা, ক্যানটিন, বাঁশের সাঁকোও আছে।
এমন পরিবেশ দেখে মুগ্ধ শহরের মানুষ।
দর্শনার্থী রুনু মিয়া বলেন, ‘শহরের পরিবেশ থেকে এই পরিবেশটা একটু ভিন্নতর। তাই প্রায়ই বিকেলে এখানে চলে আসি পরিবারের সদস্যদের নিয়ে।’ এমন পরিবেশ শহরের ভেতরে থাকাটাও দরকার বলে মনে করি।’
ফ্লাওয়ার লেকের মালিক মো. রুবেল বলেন, ‘এখানে একটি লেক আছে। সেটি দেখে বাগান করার চিন্তা করি। পরে আমরা সাতজন প্রায় দেড় লাখ টাকা খরচ করে বাগান করেছি। নাম দিয়েছি ফ্লাওয়ার লেক।’
মো. রুবেল আরও বলেন, ‘এখানে যে ফুলগুলো রয়েছে, সেগুলো সিলেট থেকে এনেছি। সেলভিয়া, ডালিয়াসহ প্রায় ৩৫ হাজার টাকার চারা এনেছি। কাঠ ও বাঁশ দিয়ে লেকের ওপরে একটি সেতু করেছি। সেখানেও ৩৫ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। দুটি নৌকাও দিয়েছি। খরচ হয়েছে দেড় থেকে পৌনে দুই লাখের মতো। এখন পর্যটক আসেন। প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা আয় হয়।
ফাগুন হাওয়ায় গাছে গাছে দুলছে ফুল। ফুলের সমারোহ দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন দর্শনার্থী। সুনামগঞ্জের সদর উপজেলায় গড়ে উঠেছে ফ্লাওয়ার লেক। লেকপাড়ে বিভিন্ন ধরনের ফুল দিয়ে বাগান তৈরি করেছেন সদর উপজেলার লালপুর গ্রামের সাত যুবক।
ফ্লাওয়ার লেক সুনামগঞ্জ-তাহিরপুর সড়কের ডান পাশে অবস্থিত। শহরের ব্যস্ততা আর ক্লান্তি ভুলতে মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে এই ফ্লাওয়ার লেকে ছুটে যাচ্ছেন দর্শনার্থীরা। সড়ক থেকে নেমেই ছোট একটি লেক। প্রতিদিন বিকেল হলেই দর্শনার্থী ও পর্যটকেরা ভিড় করেন।
লেকে কেউ তুলছেন সেলফি, কেউবা পেশাদার ফটোগ্রাফার দিয়ে তুলছেন ছবি। নতুন আয়ের উৎস তৈরি হয়েছে সাত উদ্যোক্তাসহ দুই ফটোগ্রাফারের। গেল বছর একইভাবে আরও কিছু উদ্যোক্তা এভাবেই বাগান করেছিলেন।
ফ্লাওয়ার লেকের উদ্যোক্তারা ছোটখাটো ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। করোনাকালে ব্যবসায় সুবিধা করতে না পেরে বিকল্প আয়ের পথ তৈরি করেছেন তাঁরা। এতে প্রায় দেড় লাখ টাকা খরচ করতে হয়েছে তাঁদের।
দর্শনার্থীদের সুবিধার কথা ভেবে নির্মাণ করেছেন ওয়াশরুম, ক্যানটিন, লেকের ওপর বাঁশের সেতু, নৌকা ও ছবি তোলার বিভিন্ন ইভেন্ট। ফ্লাওয়ার লেকে ঘুরতে আসছেন পরিবার নিয়ে। সুনামগঞ্জ শহরে বিনোদনের ব্যবস্থা না থাকায় এখানে কিছুটা সময় কাটাতে পেরে নিজেদের বিনোদিত করতে পারছেন বলে জানিয়েছেন পর্যটক ও দর্শনার্থীরা।
সুনামগঞ্জ পৌরশহরের বাসিন্দা শিউলী আক্তার বলেন, ‘শহরে বাচ্চাদের কোনো বিনোদের ব্যবস্থা নেই। এই বাগানে বাচ্চাদের জন্য দোলনাও আছে। আর পরিবেশটা অনেক সুন্দর, তাই বাচ্চা নিয়ে ঘুরতে এসেছি।’
শহুরে একঘেয়েমি জীবনে অনেক সময় হাঁপিয়ে যাওয়ার পর প্রয়োজন হয় বিনোদনের। শহরে বিনোদনের ভালো কোনো ব্যবস্থা নেই। এখানে এলে গ্রামীণ পরিবেশের অনুভূতি পাওয়া যায়। লেক, নৌকা, সূর্যমুখী, গাঁদা, সিলভিয়া, কুসুমসহ সব ধরনের ফুল রয়েছে। এ ছাড়া দোলনা, ক্যানটিন, বাঁশের সাঁকোও আছে।
এমন পরিবেশ দেখে মুগ্ধ শহরের মানুষ।
দর্শনার্থী রুনু মিয়া বলেন, ‘শহরের পরিবেশ থেকে এই পরিবেশটা একটু ভিন্নতর। তাই প্রায়ই বিকেলে এখানে চলে আসি পরিবারের সদস্যদের নিয়ে।’ এমন পরিবেশ শহরের ভেতরে থাকাটাও দরকার বলে মনে করি।’
ফ্লাওয়ার লেকের মালিক মো. রুবেল বলেন, ‘এখানে একটি লেক আছে। সেটি দেখে বাগান করার চিন্তা করি। পরে আমরা সাতজন প্রায় দেড় লাখ টাকা খরচ করে বাগান করেছি। নাম দিয়েছি ফ্লাওয়ার লেক।’
মো. রুবেল আরও বলেন, ‘এখানে যে ফুলগুলো রয়েছে, সেগুলো সিলেট থেকে এনেছি। সেলভিয়া, ডালিয়াসহ প্রায় ৩৫ হাজার টাকার চারা এনেছি। কাঠ ও বাঁশ দিয়ে লেকের ওপরে একটি সেতু করেছি। সেখানেও ৩৫ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। দুটি নৌকাও দিয়েছি। খরচ হয়েছে দেড় থেকে পৌনে দুই লাখের মতো। এখন পর্যটক আসেন। প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা আয় হয়।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪