নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১১টি মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ ও প্রতিকারে কাজ করছে সরকার। এই মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের আওতায় বেশ কিছু সেবা রয়েছে। নির্যাতনের শিকার যেকোনো নারী ও শিশু এই সেবাগুলো নিতে পারে।
ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার: নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের প্রয়োজনীয় সব সেবা এক জায়গা থেকে দেওয়ার জন্য ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার বা ওসিসি স্থাপন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রকল্পের আওতায় ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, বরিশাল, রংপুর, ফরিদপুর, কক্সবাজার, নোয়াখালী, পাবনা, বগুড়া ও কুমিল্লা মেডিকেল হাসপাতালে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের প্রয়োজনীয় সেবার জন্য ১৩টি ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার তৈরি করা হয়েছে। স্বাস্থ্যসেবা, পুলিশি ও আইনি সহায়তা, মনোসামাজিক কাউন্সেলিং, ডিএনএ পরীক্ষার সুবিধা ইত্যাদি পাওয়া যাবে এই ১৩টি সেন্টারে।
ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেল: দেশব্যাপী নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের সেবা পাওয়ার সুবিধার জন্য ৪৭টি জেলা সদর হাসপাতাল এবং ২০টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মোট ৬৭টি ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেল তৈরি করা হয়েছে। সেলগুলো থেকে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের প্রয়োজনীয় সেবা দেওয়া হচ্ছে।
ন্যাশনাল ফরেনসিক ডিএনএ প্রোফাইলিং ও বিভাগীয় ডিএনএ স্ক্রিনিং ল্যাবরেটরি: নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুর দ্রুত ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে ঢাকা মেডিকেল ক্যাম্পাসে ন্যাশনাল ফরেনসিক ডিএনএ প্রোফাইলিং ল্যাবরেটরি স্থাপন করা করেছে। বিভিন্ন অপরাধ, যেমন ধর্ষণ, হত্যা ইত্যাদির তদন্ত ও প্রমাণে এই ল্যাবরেটরির মাধ্যমে পুলিশি ও অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সহায়তা দেওয়া হয়। এ ছাড়া ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে পিতৃত্ব অথবা মাতৃত্বের প্রমাণ, বিদেশে
যেতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের প্রয়োজনীয় ডিএনএ পরীক্ষা, বিভিন্ন দুর্ঘটনায় নিখোঁজ ও মৃত ব্যক্তির পরিচিতি উদ্ঘাটনসহ বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করা হয়
এখান থেকে। রাজশাহী, চট্টগ্রাম, সিলেট, বরিশাল, খুলনা, রংপুর ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিভাগীয় ডিএনএ স্ক্রিনিং ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হয়েছে।
ন্যাশনাল হেল্পলাইন সেন্টার ১০৯: টোল ফ্রি হেল্পলাইন ১০৯ প্রকল্পের আওতায় নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ ন্যাশনাল হেল্পলাইন সেন্টার প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই নম্বরে নারী ও শিশুরা যেকোনো জরুরি সমস্যায় ফোন দিয়ে পুলিশি সহায়তাসহ বিভিন্ন ধরনের সেবা পেতে পারে।
জয় অ্যাপস: নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুকে তাৎক্ষণিকভাবে সহায়তা দেওয়ার জন্য স্মার্টফোনে ব্যবহারযোগ্য মোবাইল অ্যাপস ‘জয়’ তৈরি করা হয়েছে। নারী কিংবা শিশু নির্যাতনের আশঙ্কা দেখা দিলে এ অ্যাপসটি ক্লিক করে তাৎক্ষণিকভাবে ন্যাশনাল হেল্প লাইন সেন্টার এবং অ্যাপসে দেওয়া তিনটি এফএনএফ নম্বরে জিপিএস লোকেশনসহ মেসেজ চলে যায়। এরপর প্রয়োজন অনুসারে পুলিশি সহায়তাসহ যেকোনো সেবা পাওয়া যাবে।
ন্যাশনাল ট্রমা ও রিজিওনাল ট্রমা কাউন্সেলিং সেন্টার: নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের মনোসামাজিক কাউন্সেলিং সহায়তা জোরদার করার জন্য ঢাকায় ন্যাশনাল ট্রমা সেন্টার তৈরি করা হয়েছে। চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেট, খুলনা, বরিশাল, রংপুর, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রিজিওনাল ট্রমা সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। এই সেন্টার থেকে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের মনোসামাজিক কাউন্সেলিং সহায়তা দেওয়া হয়।
নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল: নারী নির্যাতন প্রতিরোধের জন্য জাতীয় মহিলা সংস্থার প্রধান কার্যালয় ঢাকার ১৪৫ নিউ বেইলি রোডে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল খোলা হয়েছে। এখানে সপ্তাহে দু্ই দিন চার সদস্যের একটি কমিটির মাধ্যমে নির্যাতিত দুস্থ অসহায় নারীদের বিনা খরচে আইনগত সহায়তা দেওয়া হয়।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১১টি মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ ও প্রতিকারে কাজ করছে সরকার। এই মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের আওতায় বেশ কিছু সেবা রয়েছে। নির্যাতনের শিকার যেকোনো নারী ও শিশু এই সেবাগুলো নিতে পারে।
ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার: নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের প্রয়োজনীয় সব সেবা এক জায়গা থেকে দেওয়ার জন্য ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার বা ওসিসি স্থাপন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রকল্পের আওতায় ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, বরিশাল, রংপুর, ফরিদপুর, কক্সবাজার, নোয়াখালী, পাবনা, বগুড়া ও কুমিল্লা মেডিকেল হাসপাতালে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের প্রয়োজনীয় সেবার জন্য ১৩টি ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার তৈরি করা হয়েছে। স্বাস্থ্যসেবা, পুলিশি ও আইনি সহায়তা, মনোসামাজিক কাউন্সেলিং, ডিএনএ পরীক্ষার সুবিধা ইত্যাদি পাওয়া যাবে এই ১৩টি সেন্টারে।
ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেল: দেশব্যাপী নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের সেবা পাওয়ার সুবিধার জন্য ৪৭টি জেলা সদর হাসপাতাল এবং ২০টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মোট ৬৭টি ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেল তৈরি করা হয়েছে। সেলগুলো থেকে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের প্রয়োজনীয় সেবা দেওয়া হচ্ছে।
ন্যাশনাল ফরেনসিক ডিএনএ প্রোফাইলিং ও বিভাগীয় ডিএনএ স্ক্রিনিং ল্যাবরেটরি: নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুর দ্রুত ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে ঢাকা মেডিকেল ক্যাম্পাসে ন্যাশনাল ফরেনসিক ডিএনএ প্রোফাইলিং ল্যাবরেটরি স্থাপন করা করেছে। বিভিন্ন অপরাধ, যেমন ধর্ষণ, হত্যা ইত্যাদির তদন্ত ও প্রমাণে এই ল্যাবরেটরির মাধ্যমে পুলিশি ও অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সহায়তা দেওয়া হয়। এ ছাড়া ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে পিতৃত্ব অথবা মাতৃত্বের প্রমাণ, বিদেশে
যেতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের প্রয়োজনীয় ডিএনএ পরীক্ষা, বিভিন্ন দুর্ঘটনায় নিখোঁজ ও মৃত ব্যক্তির পরিচিতি উদ্ঘাটনসহ বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করা হয়
এখান থেকে। রাজশাহী, চট্টগ্রাম, সিলেট, বরিশাল, খুলনা, রংপুর ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিভাগীয় ডিএনএ স্ক্রিনিং ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হয়েছে।
ন্যাশনাল হেল্পলাইন সেন্টার ১০৯: টোল ফ্রি হেল্পলাইন ১০৯ প্রকল্পের আওতায় নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ ন্যাশনাল হেল্পলাইন সেন্টার প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই নম্বরে নারী ও শিশুরা যেকোনো জরুরি সমস্যায় ফোন দিয়ে পুলিশি সহায়তাসহ বিভিন্ন ধরনের সেবা পেতে পারে।
জয় অ্যাপস: নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুকে তাৎক্ষণিকভাবে সহায়তা দেওয়ার জন্য স্মার্টফোনে ব্যবহারযোগ্য মোবাইল অ্যাপস ‘জয়’ তৈরি করা হয়েছে। নারী কিংবা শিশু নির্যাতনের আশঙ্কা দেখা দিলে এ অ্যাপসটি ক্লিক করে তাৎক্ষণিকভাবে ন্যাশনাল হেল্প লাইন সেন্টার এবং অ্যাপসে দেওয়া তিনটি এফএনএফ নম্বরে জিপিএস লোকেশনসহ মেসেজ চলে যায়। এরপর প্রয়োজন অনুসারে পুলিশি সহায়তাসহ যেকোনো সেবা পাওয়া যাবে।
ন্যাশনাল ট্রমা ও রিজিওনাল ট্রমা কাউন্সেলিং সেন্টার: নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের মনোসামাজিক কাউন্সেলিং সহায়তা জোরদার করার জন্য ঢাকায় ন্যাশনাল ট্রমা সেন্টার তৈরি করা হয়েছে। চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেট, খুলনা, বরিশাল, রংপুর, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রিজিওনাল ট্রমা সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। এই সেন্টার থেকে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের মনোসামাজিক কাউন্সেলিং সহায়তা দেওয়া হয়।
নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল: নারী নির্যাতন প্রতিরোধের জন্য জাতীয় মহিলা সংস্থার প্রধান কার্যালয় ঢাকার ১৪৫ নিউ বেইলি রোডে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল খোলা হয়েছে। এখানে সপ্তাহে দু্ই দিন চার সদস্যের একটি কমিটির মাধ্যমে নির্যাতিত দুস্থ অসহায় নারীদের বিনা খরচে আইনগত সহায়তা দেওয়া হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪