নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দিন শেষে বাড়ি ফিরে পরিবারের সবার সঙ্গে সান্ধ্যকালীন চা-পর্ব চলে বাড়ির বসার ঘরেই। পরিবারের বৈঠকখানা এই জায়গাটা। একসঙ্গে টিবি দেখা, অবসরে ম্যাগাজিনের পাতা ওলটানো আর গুরুত্বপূর্ণ পারিবারিক সিদ্ধান্তও কিন্তু নেওয়া হয় এ ঘরটাতেই। অতিথি এলে প্রথম যে ঘরে পা রাখেন, তা এই বসার ঘর। এই ঘরের পরিবেশ তো বটেই, এর অভ্যন্তরীণ সাজসজ্জা এমনকি দেয়াল ও আসবাবের রংও মনের ওপর প্রভাব ফেলে।
গদি বা সোফায় গা এলিয়ে হাতে চা বা কফির মগ নিয়ে আয়েশের এই জায়গাটায় যেহেতু সবাই আরাম করেন, সে জন্য সেখানে এমন রং ব্যবহার করতে হবে, যা মনকে প্রশান্ত ও চাঙা করে তোলে। এই জায়গার একটা দেয়ালের রং প্যাস্টেল ইয়েলো, কমলা বা নীল হতে পারে। তবে রংগুলোর হালকা শেড ব্যবহার করতে হবে। দেয়ালের সঙ্গে রঙের সমন্বয়ে বিমূর্ত চিত্রকলা বা পেইন্টিং ঝোলানো যেতে পারে। পেইন্টিংয়ের আকার আলাদা হতে পারে। লম্বা বা আড়াআড়ি আকারের মেলবন্ধন থাকতে পারে। অন্যদিকে কোলাজ পেইন্টিংও রাখা যেতে পারে। যে ধরনের পেইন্টিংয়ে গল্প রয়েছে, সেই ধরনের পেইন্টিং রাখা যেতে পারে বসার ঘরের দেয়ালে।
বসার ঘরের সঙ্গে যদি বারান্দা থাকে, তাহলে মানসিকভাবে চাঙা থাকার জন্য এ বারান্দায়ও রঙের ছোঁয়া থাকলে ভালো হয়। বারান্দায় গ্রাস কার্পেট বিছানো যেতে পারে। সঙ্গে রাখা যেতে পারে ইনডোর প্ল্যান্ট। সে ক্ষেত্রে সবুজ রংটা পাওয়া যায় গাছের সবুজ থেকেই। পাশাপাশি দেয়ালে ছোট ছোট রঙিন পেইন্টিং রাখা যেতে পারে। তবে পেইন্টিংগুলোর ফ্রেম মেটাল বা ফাইবারের বাছাই করা উচিত, যাতে করে বৃষ্টির ছাঁটে সেগুলো সহজে নষ্ট না হয়।
দিন শেষে বাড়ি ফিরে পরিবারের সবার সঙ্গে সান্ধ্যকালীন চা-পর্ব চলে বাড়ির বসার ঘরেই। পরিবারের বৈঠকখানা এই জায়গাটা। একসঙ্গে টিবি দেখা, অবসরে ম্যাগাজিনের পাতা ওলটানো আর গুরুত্বপূর্ণ পারিবারিক সিদ্ধান্তও কিন্তু নেওয়া হয় এ ঘরটাতেই। অতিথি এলে প্রথম যে ঘরে পা রাখেন, তা এই বসার ঘর। এই ঘরের পরিবেশ তো বটেই, এর অভ্যন্তরীণ সাজসজ্জা এমনকি দেয়াল ও আসবাবের রংও মনের ওপর প্রভাব ফেলে।
গদি বা সোফায় গা এলিয়ে হাতে চা বা কফির মগ নিয়ে আয়েশের এই জায়গাটায় যেহেতু সবাই আরাম করেন, সে জন্য সেখানে এমন রং ব্যবহার করতে হবে, যা মনকে প্রশান্ত ও চাঙা করে তোলে। এই জায়গার একটা দেয়ালের রং প্যাস্টেল ইয়েলো, কমলা বা নীল হতে পারে। তবে রংগুলোর হালকা শেড ব্যবহার করতে হবে। দেয়ালের সঙ্গে রঙের সমন্বয়ে বিমূর্ত চিত্রকলা বা পেইন্টিং ঝোলানো যেতে পারে। পেইন্টিংয়ের আকার আলাদা হতে পারে। লম্বা বা আড়াআড়ি আকারের মেলবন্ধন থাকতে পারে। অন্যদিকে কোলাজ পেইন্টিংও রাখা যেতে পারে। যে ধরনের পেইন্টিংয়ে গল্প রয়েছে, সেই ধরনের পেইন্টিং রাখা যেতে পারে বসার ঘরের দেয়ালে।
বসার ঘরের সঙ্গে যদি বারান্দা থাকে, তাহলে মানসিকভাবে চাঙা থাকার জন্য এ বারান্দায়ও রঙের ছোঁয়া থাকলে ভালো হয়। বারান্দায় গ্রাস কার্পেট বিছানো যেতে পারে। সঙ্গে রাখা যেতে পারে ইনডোর প্ল্যান্ট। সে ক্ষেত্রে সবুজ রংটা পাওয়া যায় গাছের সবুজ থেকেই। পাশাপাশি দেয়ালে ছোট ছোট রঙিন পেইন্টিং রাখা যেতে পারে। তবে পেইন্টিংগুলোর ফ্রেম মেটাল বা ফাইবারের বাছাই করা উচিত, যাতে করে বৃষ্টির ছাঁটে সেগুলো সহজে নষ্ট না হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪