পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘেঁষে বসানো হয়েছিল কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির কারখানা। এসব কাঠকয়লার কারখানা থেকে নির্গত ধোঁয়ায় শিশুসহ সব বয়সী মানুষ ছিল চরম স্বাস্থ্যঝুঁকিতে। অবৈধভাবে গড়ে ওঠা এমন নয়টি কারখানা অবশেষে গুঁড়িয়ে দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর। গতকাল বুধবার দুপুর থেকে বিকেল সাড়ে চারটা পর্যন্ত উপজেলার মহিমাগঞ্জ ইউনিয়নের গোপালপুর, জীবনপুর ও ছয়ঘরিয়া এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় কারখানাগুলোর চুল্লির আগুন নেভানোর পর বুলডোজার দিয়ে চিমনিসহ সব স্থাপনা ভেঙে দেওয়া হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন পরিবেশ অধিদপ্তরের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক সৈয়দ ফরহাদ হোসেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফ হোসেন। এলাকাবাসী জানান, মহিমাগঞ্জ ইউনয়নের এসব কারখানায় প্রতিদিন টনকে টন কাঁচা কাঠের গুঁড়ি পুড়িয়ে তৈরি করা হতো কয়লা। তারপর সেগুলো ট্রাকে ভরে দেশের বিভিন্ন স্থানে গড়ে তোলা ব্যাটারি পোড়ানোর কারখানায় পাঠানো হতো। অবৈধভাবে পরিবেশ নষ্ট করে তৈরি করা কয়লা দিয়ে আবার অবৈধভাবেই পোড়ানো হতো ব্যাটারির সিসা। এলাকার বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশ ঘেঁষে স্থাপিত কারখানাগুলোর ধোঁয়ায় শিশুশিক্ষার্থীসহ সব শ্রেণির মানুষ চরম স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির মুখে ছিল।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, কারখানা বন্ধ বা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে এলাকাবাসীর শত অনুরোধেও এত দিন কোনো কাজ হয়নি। প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় গড়ে ওঠা কারখানাগুলো সব ধরনের নিয়মনীতি এবং আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পরিবেশের চরম বিপর্যয় ঘটিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চালু ছিল। অবশেষে আশপাশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ এলাকাবাসীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির বেশ কয়েকটি কারখানা গুঁড়িয়ে দিয়েছে প্রশাসন।
ইউএনও আরিফ হোসেন বলেন, অবৈধভাবে কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির কারণে পরিবেশদূষণসহ নানা রোগব্যাধি ছড়িয়ে পড়ছিল। তাই স্থানীয় জনগণের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ রক্ষায় এ অভিযান চালানো হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে অভিযান চালিয়ে উপজেলার সব কটি কারখানা ধ্বংস করা হবে। পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক ফরহাদ হোসেন জানান, স্থানীয় মানুষের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর এ ধরনের কারখানার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। পরিবেশ ধ্বংসকারী এমন সব অবৈধ কারখানা বন্ধে অভিযান অব্যাহত রাখা হবে।
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘেঁষে বসানো হয়েছিল কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির কারখানা। এসব কাঠকয়লার কারখানা থেকে নির্গত ধোঁয়ায় শিশুসহ সব বয়সী মানুষ ছিল চরম স্বাস্থ্যঝুঁকিতে। অবৈধভাবে গড়ে ওঠা এমন নয়টি কারখানা অবশেষে গুঁড়িয়ে দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর। গতকাল বুধবার দুপুর থেকে বিকেল সাড়ে চারটা পর্যন্ত উপজেলার মহিমাগঞ্জ ইউনিয়নের গোপালপুর, জীবনপুর ও ছয়ঘরিয়া এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় কারখানাগুলোর চুল্লির আগুন নেভানোর পর বুলডোজার দিয়ে চিমনিসহ সব স্থাপনা ভেঙে দেওয়া হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন পরিবেশ অধিদপ্তরের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক সৈয়দ ফরহাদ হোসেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফ হোসেন। এলাকাবাসী জানান, মহিমাগঞ্জ ইউনয়নের এসব কারখানায় প্রতিদিন টনকে টন কাঁচা কাঠের গুঁড়ি পুড়িয়ে তৈরি করা হতো কয়লা। তারপর সেগুলো ট্রাকে ভরে দেশের বিভিন্ন স্থানে গড়ে তোলা ব্যাটারি পোড়ানোর কারখানায় পাঠানো হতো। অবৈধভাবে পরিবেশ নষ্ট করে তৈরি করা কয়লা দিয়ে আবার অবৈধভাবেই পোড়ানো হতো ব্যাটারির সিসা। এলাকার বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশ ঘেঁষে স্থাপিত কারখানাগুলোর ধোঁয়ায় শিশুশিক্ষার্থীসহ সব শ্রেণির মানুষ চরম স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির মুখে ছিল।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, কারখানা বন্ধ বা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে এলাকাবাসীর শত অনুরোধেও এত দিন কোনো কাজ হয়নি। প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় গড়ে ওঠা কারখানাগুলো সব ধরনের নিয়মনীতি এবং আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পরিবেশের চরম বিপর্যয় ঘটিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চালু ছিল। অবশেষে আশপাশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ এলাকাবাসীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির বেশ কয়েকটি কারখানা গুঁড়িয়ে দিয়েছে প্রশাসন।
ইউএনও আরিফ হোসেন বলেন, অবৈধভাবে কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির কারণে পরিবেশদূষণসহ নানা রোগব্যাধি ছড়িয়ে পড়ছিল। তাই স্থানীয় জনগণের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ রক্ষায় এ অভিযান চালানো হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে অভিযান চালিয়ে উপজেলার সব কটি কারখানা ধ্বংস করা হবে। পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক ফরহাদ হোসেন জানান, স্থানীয় মানুষের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর এ ধরনের কারখানার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। পরিবেশ ধ্বংসকারী এমন সব অবৈধ কারখানা বন্ধে অভিযান অব্যাহত রাখা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪