নিয়াজ মোরশেদ, আক্কেলপুর (জয়পুরহাট)
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর পৌরসভার ছয় নম্বর ওয়ার্ডের হাস্তাবসন্তপুর গ্রামের বাসিন্দা জোবাইদ হোসেন রনি। চাকরির পেছনে না ছুটে বাড়িতেই শুরু করেন গরুর খামার। সেখানে ছোটবড় মিলে উন্নত জাতের ১০টি গরু রয়েছে। এর মধ্যে এবার কোরবানির ঈদে বিক্রির জন্য সেখানে উপযুক্ত হয়েছে দুটি উন্নত জাতের হলিস্টিন ফ্রিজিয়ান মুন্ডি জাতের ষাঁড়। কোরবানির বাজার ভালো হলে ষাঁড় দুটি বিক্রি হবে বলে তিনি আশা করেন।
জোবাইদ হোসেন রনি ২০০৭ সালে এইচএসসি পাস করেন। এরপর সরকারিভাবে গবাদিপশু চিকিৎসকের ওপর ট্রেনিং নেন। সেই থেকে শখের বসে বাড়িতেই গড়ে তোলেন ছোট একটি গরুর খামার। দুটি উন্নত জাতের ষাঁড়ের মধ্যে একটির ওজন ৩০-৩৫ মণ; দাম ধরা হয়েছে ৯ লাখ। অপরটির ওজন ২০-২২ মণ। এটির দাম পাঁচ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। দুটি ষাঁড়ের মধ্যে একটি বয়স সাড়ে তিন বছর। অপরটির বয়স আড়াই বছর। তাঁর এই ষাঁড় বর্তমানে উপজেলার মধ্যে সর্বোচ্চ ওজনের বলে দাবি করেছেন তিনি।
রনির বাড়িতে দেখা গেছে, মা রেশমা বেগম ও বাবা শহিদুল মণ্ডল গরুর পরিচর্যা করছেন। টিনের ছাপড়া দিয়ে গরু রাখার জায়গা তৈরি করা হয়েছে। সেখানে ছোটবড় মিলে উন্নত জাতের ১০টি গরু রয়েছে। বাড়ির সামনের আঙিনায় বাঁশের বেড়া দিয়েছেন। সেখানে দিনে একবার করে ওই দুটি ষাঁড় বের করে আনেন এলাকার লোকজনকে দেখানোর জন্য।
জোবাইদ হোসেন রনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এইচএসসি পাস করার পর সরকারিভাবে পশু চিকিৎসকের ট্রেনিং নিই। এরপর এলাকায় গবাদিপশুর প্রাথমিক চিকিৎসকের কাজ শুরু করি। যেহেতু এই বিষয়ে ভালো অভিজ্ঞতা রয়েছে; সেহেতু সেই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে বাড়িতেই প্রথমে ছয়টি দেশি ও শাহীওয়াল জাতের গরু দিয়ে খামার করি। এরপর সেটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০টিতে। সেখানে উন্নত জাতের হলিস্টিন ফ্রিজিয়ান মুন্ডি, ফ্লাগ বি ও গি জাতের গরু রয়েছে। ১০টি গরুর মধ্যে ৮টি ষাঁড় ও দুটি গাভি।
রনির বাবা শহিদুল মণ্ডল বলেন, রনির দুটি ষাঁড় লালন-পালনে দৈনিক খরচ হয় ৬০০ টাকা। গরুর বাজার ভালো হলে লাভ হতে পারে বলে তিনি জানান।
স্থানীয় বাসিন্দা সিফাত হোসেন বলেন, ‘রনির খামারে এত বড় গরু ছিল আগে জানতাম না। লোক মুখে শুনে ওই বড় ষাঁড়গুলো দেখতে এসেছি।’
স্থানীয় কাউন্সিলর ফেরদৌস সরদার বলেন, প্রাকৃতিক খাবার খাইয়েও যে উন্নত জাতের গরু লালন-পালন করা সম্ভব, তা প্রমাণ করেছে রনি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মকর্তা রাশেদুল ইসলাম বলেন, উপজেলার মধ্যে বেশ কয়েকটি গরুর খামারে উন্নত জাতের বিক্রির উপযুক্ত ষাঁড় রয়েছে। এসব গরু পালনে খরচ বেশি হলেও শখের বসে অনেকেই পালন করেন। বড় গরুর চাহিদা কম থাকায় বিক্রির সময় বিপাকে পড়তে হয় খামারিদের। উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের পক্ষ থেকে বড় জাতের এসব গরুর ছবি ও বিস্তারিত তথ্যসহকারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচারের ব্যবস্থা এরই মধ্যে শুরু হয়েছে।
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর পৌরসভার ছয় নম্বর ওয়ার্ডের হাস্তাবসন্তপুর গ্রামের বাসিন্দা জোবাইদ হোসেন রনি। চাকরির পেছনে না ছুটে বাড়িতেই শুরু করেন গরুর খামার। সেখানে ছোটবড় মিলে উন্নত জাতের ১০টি গরু রয়েছে। এর মধ্যে এবার কোরবানির ঈদে বিক্রির জন্য সেখানে উপযুক্ত হয়েছে দুটি উন্নত জাতের হলিস্টিন ফ্রিজিয়ান মুন্ডি জাতের ষাঁড়। কোরবানির বাজার ভালো হলে ষাঁড় দুটি বিক্রি হবে বলে তিনি আশা করেন।
জোবাইদ হোসেন রনি ২০০৭ সালে এইচএসসি পাস করেন। এরপর সরকারিভাবে গবাদিপশু চিকিৎসকের ওপর ট্রেনিং নেন। সেই থেকে শখের বসে বাড়িতেই গড়ে তোলেন ছোট একটি গরুর খামার। দুটি উন্নত জাতের ষাঁড়ের মধ্যে একটির ওজন ৩০-৩৫ মণ; দাম ধরা হয়েছে ৯ লাখ। অপরটির ওজন ২০-২২ মণ। এটির দাম পাঁচ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। দুটি ষাঁড়ের মধ্যে একটি বয়স সাড়ে তিন বছর। অপরটির বয়স আড়াই বছর। তাঁর এই ষাঁড় বর্তমানে উপজেলার মধ্যে সর্বোচ্চ ওজনের বলে দাবি করেছেন তিনি।
রনির বাড়িতে দেখা গেছে, মা রেশমা বেগম ও বাবা শহিদুল মণ্ডল গরুর পরিচর্যা করছেন। টিনের ছাপড়া দিয়ে গরু রাখার জায়গা তৈরি করা হয়েছে। সেখানে ছোটবড় মিলে উন্নত জাতের ১০টি গরু রয়েছে। বাড়ির সামনের আঙিনায় বাঁশের বেড়া দিয়েছেন। সেখানে দিনে একবার করে ওই দুটি ষাঁড় বের করে আনেন এলাকার লোকজনকে দেখানোর জন্য।
জোবাইদ হোসেন রনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এইচএসসি পাস করার পর সরকারিভাবে পশু চিকিৎসকের ট্রেনিং নিই। এরপর এলাকায় গবাদিপশুর প্রাথমিক চিকিৎসকের কাজ শুরু করি। যেহেতু এই বিষয়ে ভালো অভিজ্ঞতা রয়েছে; সেহেতু সেই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে বাড়িতেই প্রথমে ছয়টি দেশি ও শাহীওয়াল জাতের গরু দিয়ে খামার করি। এরপর সেটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০টিতে। সেখানে উন্নত জাতের হলিস্টিন ফ্রিজিয়ান মুন্ডি, ফ্লাগ বি ও গি জাতের গরু রয়েছে। ১০টি গরুর মধ্যে ৮টি ষাঁড় ও দুটি গাভি।
রনির বাবা শহিদুল মণ্ডল বলেন, রনির দুটি ষাঁড় লালন-পালনে দৈনিক খরচ হয় ৬০০ টাকা। গরুর বাজার ভালো হলে লাভ হতে পারে বলে তিনি জানান।
স্থানীয় বাসিন্দা সিফাত হোসেন বলেন, ‘রনির খামারে এত বড় গরু ছিল আগে জানতাম না। লোক মুখে শুনে ওই বড় ষাঁড়গুলো দেখতে এসেছি।’
স্থানীয় কাউন্সিলর ফেরদৌস সরদার বলেন, প্রাকৃতিক খাবার খাইয়েও যে উন্নত জাতের গরু লালন-পালন করা সম্ভব, তা প্রমাণ করেছে রনি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মকর্তা রাশেদুল ইসলাম বলেন, উপজেলার মধ্যে বেশ কয়েকটি গরুর খামারে উন্নত জাতের বিক্রির উপযুক্ত ষাঁড় রয়েছে। এসব গরু পালনে খরচ বেশি হলেও শখের বসে অনেকেই পালন করেন। বড় গরুর চাহিদা কম থাকায় বিক্রির সময় বিপাকে পড়তে হয় খামারিদের। উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের পক্ষ থেকে বড় জাতের এসব গরুর ছবি ও বিস্তারিত তথ্যসহকারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচারের ব্যবস্থা এরই মধ্যে শুরু হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪