ইয়াহ্ইয়া মারুফ, সিলেট
করোনার শেষে গত ঈদুল ফিতরে সিলেটের পর্যটন কেন্দ্রগুলো ছিল পর্যটকে মুখর। দুই বছর পর মুখে হাসি ফুটেছিল পর্যটন ব্যবসায়ীদের। ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় ছিলেন তাঁরা।
তবে ঈদের দুদিন পর জাফলংয়ে স্বেচ্ছাসেবকদের মারধরের শিকার হন কয়েক পর্যটক। দেশজুড়ে সমালোচিত হলে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে পর্যটন ব্যবসায়। এরই মধ্যে ভারী বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিলেট অঞ্চলে দুই দফায় স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যা দেখা দেয়। বন্যার কারণে সিলেট বিভাগের সব কটি স্পটে পর্যটক সমাগম একেবারেই কমে যায়। আবারও ধস নামে পর্যটন ব্যবসায়। ব্যাপক ক্ষতি হয় এই শিল্পে। হোটেল-মোটেলের ব্যবসাও একেবারে মন্দা চলছে।
বন্যার পানি নেমে গেলেও এখনো পর্যটক সমাগম ঘটেনি। তবে ঈদে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। হোটেল, মোটেল, রেস্তোরাঁ ও দোকানগুলো সাজানো হয়েছে মনোরম সাজে।
সিলেট বিভাগে প্রথম দফা ১১ থেকে ২২ মে এবং দ্বিতীয় দফায় ১৫ জুন শুরু হয়ে এখনো রয়েছে ভয়াবহ বন্যা। এতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সীমান্তবর্তী উপজেলাগুলো।
পাথর কোয়ারি নির্ভর সিলেটের কানাইঘাট, গোয়াইনঘাট, জকিগঞ্জ, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার কোয়ারিতে পাথর উত্তোলন বন্ধ রয়েছে। ফলে খেটে খাওয়া মানুষ পর্যটনকে ঘিরে নানা পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। দুই দফা বন্যা সবকিছু লন্ডভন্ড করে দিয়ে গেল।
কোম্পানীগঞ্জ ফটোগ্রাফার সোসাইটির সভাপতি ফখর উদ্দিন বলেন, ‘আমরা এখন একরকম বেকার। বন্যা পর্যটনের অনেক ক্ষতি করে গেছে। পানি নেমে গেছে, কিন্তু পর্যটকদের দেখা মিলছে না। এমনকি শুক্রবার ও শনিবারেও পর্যটক নেই বললেও চলে।’
জাফলং ভিউ হোটেলের পরিচালক মোহাম্মদ সানি বলেন, বন্যার কারণে পর্যটকেরা ভ্রমণে না আসায় তাঁদের বেচাকেনা একেবারে নেই।
নগরীঘেঁষা পর্যটন কেন্দ্র জলাবন রাতারগুল। ভরা মৌসুম হলেও এখনো পর্যটকদের আনাগোনা বাড়েনি। শুধু রাতারগুল নয় বন্যার কারণে পুরো পর্যটন খাতে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। রাতারগুলের নৌকা ব্যবসায়ী মখলিছুর রহমান জানান, ‘তাদের এখানে পর্যটকের অপেক্ষায় আছেন শতাধিক নৌকার মালিক। পর্যটক না আসায় তারা এখন বেকার।’
সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান বলেন, ‘পর্যটনসমৃদ্ধ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে পর্যটক বরণের প্রস্তুতি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের।’
সিলেট জোনের অতিরিক্ত টুরিস্ট পুলিশ সুপার মো. কামরুল ইসলাম বলেন, এবারের ঈদে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে টুরিস্ট পুলিশ মাঠে থাকবে।
করোনার শেষে গত ঈদুল ফিতরে সিলেটের পর্যটন কেন্দ্রগুলো ছিল পর্যটকে মুখর। দুই বছর পর মুখে হাসি ফুটেছিল পর্যটন ব্যবসায়ীদের। ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় ছিলেন তাঁরা।
তবে ঈদের দুদিন পর জাফলংয়ে স্বেচ্ছাসেবকদের মারধরের শিকার হন কয়েক পর্যটক। দেশজুড়ে সমালোচিত হলে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে পর্যটন ব্যবসায়। এরই মধ্যে ভারী বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিলেট অঞ্চলে দুই দফায় স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যা দেখা দেয়। বন্যার কারণে সিলেট বিভাগের সব কটি স্পটে পর্যটক সমাগম একেবারেই কমে যায়। আবারও ধস নামে পর্যটন ব্যবসায়। ব্যাপক ক্ষতি হয় এই শিল্পে। হোটেল-মোটেলের ব্যবসাও একেবারে মন্দা চলছে।
বন্যার পানি নেমে গেলেও এখনো পর্যটক সমাগম ঘটেনি। তবে ঈদে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। হোটেল, মোটেল, রেস্তোরাঁ ও দোকানগুলো সাজানো হয়েছে মনোরম সাজে।
সিলেট বিভাগে প্রথম দফা ১১ থেকে ২২ মে এবং দ্বিতীয় দফায় ১৫ জুন শুরু হয়ে এখনো রয়েছে ভয়াবহ বন্যা। এতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সীমান্তবর্তী উপজেলাগুলো।
পাথর কোয়ারি নির্ভর সিলেটের কানাইঘাট, গোয়াইনঘাট, জকিগঞ্জ, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার কোয়ারিতে পাথর উত্তোলন বন্ধ রয়েছে। ফলে খেটে খাওয়া মানুষ পর্যটনকে ঘিরে নানা পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। দুই দফা বন্যা সবকিছু লন্ডভন্ড করে দিয়ে গেল।
কোম্পানীগঞ্জ ফটোগ্রাফার সোসাইটির সভাপতি ফখর উদ্দিন বলেন, ‘আমরা এখন একরকম বেকার। বন্যা পর্যটনের অনেক ক্ষতি করে গেছে। পানি নেমে গেছে, কিন্তু পর্যটকদের দেখা মিলছে না। এমনকি শুক্রবার ও শনিবারেও পর্যটক নেই বললেও চলে।’
জাফলং ভিউ হোটেলের পরিচালক মোহাম্মদ সানি বলেন, বন্যার কারণে পর্যটকেরা ভ্রমণে না আসায় তাঁদের বেচাকেনা একেবারে নেই।
নগরীঘেঁষা পর্যটন কেন্দ্র জলাবন রাতারগুল। ভরা মৌসুম হলেও এখনো পর্যটকদের আনাগোনা বাড়েনি। শুধু রাতারগুল নয় বন্যার কারণে পুরো পর্যটন খাতে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। রাতারগুলের নৌকা ব্যবসায়ী মখলিছুর রহমান জানান, ‘তাদের এখানে পর্যটকের অপেক্ষায় আছেন শতাধিক নৌকার মালিক। পর্যটক না আসায় তারা এখন বেকার।’
সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান বলেন, ‘পর্যটনসমৃদ্ধ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে পর্যটক বরণের প্রস্তুতি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের।’
সিলেট জোনের অতিরিক্ত টুরিস্ট পুলিশ সুপার মো. কামরুল ইসলাম বলেন, এবারের ঈদে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে টুরিস্ট পুলিশ মাঠে থাকবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪