তাড়াইল (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে হয়েছে সরিষার চাষ। কৃষকেরা আশা করছেন এইবার সরিষার বাম্পার ফলন হবে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে ৭ শত ৫৫ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু সরিষা চাষ হয়েছে ৭ শত ৬৮ হেক্টর জমিতে। সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা যায় রাশি রাশি হলুদে সেজেছে সরিষার মাঠ। পৌষের বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষা।
স্থানীয় কৃষকেরা বলছেন, এক সময় কৃষকেরা আমন ধান কাটার পর জমি পতিত ফেলে রাখত। কিন্তু সরিষা কেটে একই জমিতে আবার বোরো আবাদ করা যায়। এতে অল্প সময়ে একই জমিতে দুটি ফসলের চাষ করে লাভবান হচ্ছেন তাঁরা।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ও কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সরিষা একটি লাভজনক ফসল। অল্প সময়ে ও অল্প পুঁজিতে ভালোই লাভ পাওয়া যায়। এক বিঘা জমিতে সরিষা আবাদ করতে খরচ হয় দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা। প্রতি বিঘায় ফলন হয় ৫ থেকে ৬ মণ। আর এই সরিষা বিক্রি করেই ইরি-বোরো আবাদের খরচ জোগাড় করেন অনেকে।
উপজেলার তাড়াইল-সাচাইল সদর ইউনিয়নের সাচাইল গ্রামের কৃষক আবদুল হাই বলেন, ‘দুই বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করেছি। প্রতি বিঘা জমিতে দেড় হাজার টাকা করে ব্যয় হয়েছে। বাজারে দাম ভালো থাকলে আশা করি, ভালোই লাভ হবে।’ একই গ্রামের আরেক কৃষক ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমি আড়াই বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করেছি। আশা করছি ভালো ফলন হবে। এই সরিষা বিক্রি করে বোরো আবাদের তেল ও সার কেনার টাকা জোগাড় হয়ে যাবে। উপজেলা কৃষি বিভাগের লোকজনের কাছে নিয়মিত পরামর্শ পাচ্ছি।’ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কৃষক বলেন, ‘এক সময় বোরো আবাদের আগে জমি খালি থাকত। এখন অনেকেই সরিষা চাষ করে। কারণ বোরো আবাদের আগেই সরিষা ঘরে তোলা যায়। এতে অল্পসময়ে সরিষা চাষ করে বাড়তি কিছু আয় করা যায়। তা ছাড়া উৎপাদনের খরচ অনেক কম। তাই ঝুঁকিও কম। আমিও চলতি মৌসুমে সরিষার চাষ করেছি। আশা করছি ফলন ভালোই হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আশরাফুল আলম বলেন, ‘সরিষা মূলত একটি মসলা জাতীয় ফসল। স্বল্প সময়ের মধ্যে কৃষককে অধিক ফলন পেতে আমি এবং উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি, যেন কৃষকের কোনো সমস্যায় না পড়েন। আশা করছি কোনো রকম প্রাকৃতিক বিপর্যয় না ঘটলে এবার এই উপজেলায় সরিষার বাম্পার ফলন হবে।’
কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে হয়েছে সরিষার চাষ। কৃষকেরা আশা করছেন এইবার সরিষার বাম্পার ফলন হবে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে ৭ শত ৫৫ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু সরিষা চাষ হয়েছে ৭ শত ৬৮ হেক্টর জমিতে। সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা যায় রাশি রাশি হলুদে সেজেছে সরিষার মাঠ। পৌষের বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষা।
স্থানীয় কৃষকেরা বলছেন, এক সময় কৃষকেরা আমন ধান কাটার পর জমি পতিত ফেলে রাখত। কিন্তু সরিষা কেটে একই জমিতে আবার বোরো আবাদ করা যায়। এতে অল্প সময়ে একই জমিতে দুটি ফসলের চাষ করে লাভবান হচ্ছেন তাঁরা।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ও কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সরিষা একটি লাভজনক ফসল। অল্প সময়ে ও অল্প পুঁজিতে ভালোই লাভ পাওয়া যায়। এক বিঘা জমিতে সরিষা আবাদ করতে খরচ হয় দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা। প্রতি বিঘায় ফলন হয় ৫ থেকে ৬ মণ। আর এই সরিষা বিক্রি করেই ইরি-বোরো আবাদের খরচ জোগাড় করেন অনেকে।
উপজেলার তাড়াইল-সাচাইল সদর ইউনিয়নের সাচাইল গ্রামের কৃষক আবদুল হাই বলেন, ‘দুই বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করেছি। প্রতি বিঘা জমিতে দেড় হাজার টাকা করে ব্যয় হয়েছে। বাজারে দাম ভালো থাকলে আশা করি, ভালোই লাভ হবে।’ একই গ্রামের আরেক কৃষক ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমি আড়াই বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করেছি। আশা করছি ভালো ফলন হবে। এই সরিষা বিক্রি করে বোরো আবাদের তেল ও সার কেনার টাকা জোগাড় হয়ে যাবে। উপজেলা কৃষি বিভাগের লোকজনের কাছে নিয়মিত পরামর্শ পাচ্ছি।’ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কৃষক বলেন, ‘এক সময় বোরো আবাদের আগে জমি খালি থাকত। এখন অনেকেই সরিষা চাষ করে। কারণ বোরো আবাদের আগেই সরিষা ঘরে তোলা যায়। এতে অল্পসময়ে সরিষা চাষ করে বাড়তি কিছু আয় করা যায়। তা ছাড়া উৎপাদনের খরচ অনেক কম। তাই ঝুঁকিও কম। আমিও চলতি মৌসুমে সরিষার চাষ করেছি। আশা করছি ফলন ভালোই হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আশরাফুল আলম বলেন, ‘সরিষা মূলত একটি মসলা জাতীয় ফসল। স্বল্প সময়ের মধ্যে কৃষককে অধিক ফলন পেতে আমি এবং উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি, যেন কৃষকের কোনো সমস্যায় না পড়েন। আশা করছি কোনো রকম প্রাকৃতিক বিপর্যয় না ঘটলে এবার এই উপজেলায় সরিষার বাম্পার ফলন হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪