নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
সাভারে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিচালিত নিয়মিত টিকাকেন্দ্রে গতকাল বৃহস্পতিবারও প্রথম ডোজের টিকা নিতে আসা লোকজনের উপচে পড়া ভিড় ছিল। ভিড় সামলাতে নারী ও পুরুষদের পাশাপাশি দুটি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হয়। তবে নিবন্ধন ছাড়া ও কোনো তথ্য না রেখেই তাঁদের টিকা দেওয়া হয়। এতে ভবিষ্যতে ভোগান্তিতে পড়বেন বলে মনে করেন টিকাগ্রহীতারা।
এদিকে, ভিড়ের মধ্যে ঠেলাঠেলি করে চলতে গিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেকে। অনেকে আহত হন। এর আগে গত বুধবারও টিকা নিতে এসে শতাধিক নারী-পুরুষ অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। প্রায় ২০ জন আহত হয়েছিলেন।
সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ভিড় সামলাতে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব হেলথ ম্যানেজমেন্টের ভবনে পুরুষ আর পাশের অধর চন্দ্র উচ্চবিদ্যালয়ে নারীদের টিকা দেওয়া ব্যবস্থা করা হয়। পাশাপাশি ২৬ ফেব্রুয়ারির পরও প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া অব্যাহত থাকবে, এমন প্রচারণা চালানো হয়। এরপরও থামানো যায়নি জনস্রোত।
গতকাল বৃহস্পতিবার ভোর থেকেই নারী ও পুরুষ কেন্দ্রের সামনে জড়ো হতে থাকেন টিকাপ্রত্যাশীরা, যাদের অধিকাংশই ছিলেন পোশাককর্মী। ভিড়ের কারণে অধিকাংশ টিকাগ্রহীতার নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন না করে, এমনকি তাঁদের কোনো তথ্য না রেখেই টিকা দেওয়া হয়।
নিবন্ধন ও কোনো প্রকার তথ্য ছাড়া টিকা দেওয়ায় ভোগান্তিতে পড়বেন পোশাককর্মীরা। তাঁরা যে টিকা নিয়েছেন তার কোনো প্রমাণ কর্মস্থলে দেখাতে পারবেন না। টিকা সনদ দেখাতে হয়, এমন জায়গাতেই তাঁরা পড়বেন ভোগান্তিতে।
পোশাককর্মী গায়ত্রী রানী মালো বলেন, তিনি টিকা নিতে আগ্রহী ছিলেন না। কর্মকর্তাদের চাপে বাধ্য হয়ে তিনি বৃহস্পতিবার টিকা নিয়েছেন। নিবন্ধন করে টিকা নিলেও টিকা নেওয়ার সময় তাঁর নিবন্ধন প্রক্রিয়ার বাকি আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করা হয়নি।
গায়ত্রী বলেন, টিকা দেওয়ার সময় স্বাস্থ্যকর্মীরা তাঁর নিবন্ধন কার্ড দেখতে চাননি, এমনকি তাঁর মুঠোফোন নম্বরও নেননি। এতে টিকা সনদ পাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়ার পাশাপাশি দ্বিতীয় ডোজ টিকা গ্রহণ ও কর্মস্থলে তাঁর টিকা নেওয়ার বিষয়টি প্রমাণ করা কষ্টকর হয়ে পড়বে বলে মনে করেন তিনি।
পোশাককর্মী তাসমিরা আক্তার বলেন, টিকা নেওয়ার জন্য কারখানা থেকে চাপ দেওয়া হয়। কিন্তু কর্তৃপক্ষ ছুটি দিতে চায় না। টিকার জন্য কর্মস্থলে না গেলে ওই দিন অনুপস্থিত দেখিয়ে বেতন কেটে দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সায়েমুল হুদা বলেন, ‘জীবন বাঁচানোর জন্য অধিক সংখ্যক লোকজনকে টিকার আওতায় আনার বিষয়টি মুখ্য, টিকা সনদ পাবেন কি পাবেন না, তা মুখ্য বিষয় নয়।’
পোশাককর্মীদের কর্মস্থলে টিকা নেওয়ার বিষয়টি প্রমাণের বিষয়ে সায়েমুল হুদা বলেন, ‘বিষয়টি ভেবে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
সাভারে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিচালিত নিয়মিত টিকাকেন্দ্রে গতকাল বৃহস্পতিবারও প্রথম ডোজের টিকা নিতে আসা লোকজনের উপচে পড়া ভিড় ছিল। ভিড় সামলাতে নারী ও পুরুষদের পাশাপাশি দুটি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হয়। তবে নিবন্ধন ছাড়া ও কোনো তথ্য না রেখেই তাঁদের টিকা দেওয়া হয়। এতে ভবিষ্যতে ভোগান্তিতে পড়বেন বলে মনে করেন টিকাগ্রহীতারা।
এদিকে, ভিড়ের মধ্যে ঠেলাঠেলি করে চলতে গিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেকে। অনেকে আহত হন। এর আগে গত বুধবারও টিকা নিতে এসে শতাধিক নারী-পুরুষ অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। প্রায় ২০ জন আহত হয়েছিলেন।
সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ভিড় সামলাতে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব হেলথ ম্যানেজমেন্টের ভবনে পুরুষ আর পাশের অধর চন্দ্র উচ্চবিদ্যালয়ে নারীদের টিকা দেওয়া ব্যবস্থা করা হয়। পাশাপাশি ২৬ ফেব্রুয়ারির পরও প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া অব্যাহত থাকবে, এমন প্রচারণা চালানো হয়। এরপরও থামানো যায়নি জনস্রোত।
গতকাল বৃহস্পতিবার ভোর থেকেই নারী ও পুরুষ কেন্দ্রের সামনে জড়ো হতে থাকেন টিকাপ্রত্যাশীরা, যাদের অধিকাংশই ছিলেন পোশাককর্মী। ভিড়ের কারণে অধিকাংশ টিকাগ্রহীতার নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন না করে, এমনকি তাঁদের কোনো তথ্য না রেখেই টিকা দেওয়া হয়।
নিবন্ধন ও কোনো প্রকার তথ্য ছাড়া টিকা দেওয়ায় ভোগান্তিতে পড়বেন পোশাককর্মীরা। তাঁরা যে টিকা নিয়েছেন তার কোনো প্রমাণ কর্মস্থলে দেখাতে পারবেন না। টিকা সনদ দেখাতে হয়, এমন জায়গাতেই তাঁরা পড়বেন ভোগান্তিতে।
পোশাককর্মী গায়ত্রী রানী মালো বলেন, তিনি টিকা নিতে আগ্রহী ছিলেন না। কর্মকর্তাদের চাপে বাধ্য হয়ে তিনি বৃহস্পতিবার টিকা নিয়েছেন। নিবন্ধন করে টিকা নিলেও টিকা নেওয়ার সময় তাঁর নিবন্ধন প্রক্রিয়ার বাকি আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করা হয়নি।
গায়ত্রী বলেন, টিকা দেওয়ার সময় স্বাস্থ্যকর্মীরা তাঁর নিবন্ধন কার্ড দেখতে চাননি, এমনকি তাঁর মুঠোফোন নম্বরও নেননি। এতে টিকা সনদ পাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়ার পাশাপাশি দ্বিতীয় ডোজ টিকা গ্রহণ ও কর্মস্থলে তাঁর টিকা নেওয়ার বিষয়টি প্রমাণ করা কষ্টকর হয়ে পড়বে বলে মনে করেন তিনি।
পোশাককর্মী তাসমিরা আক্তার বলেন, টিকা নেওয়ার জন্য কারখানা থেকে চাপ দেওয়া হয়। কিন্তু কর্তৃপক্ষ ছুটি দিতে চায় না। টিকার জন্য কর্মস্থলে না গেলে ওই দিন অনুপস্থিত দেখিয়ে বেতন কেটে দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সায়েমুল হুদা বলেন, ‘জীবন বাঁচানোর জন্য অধিক সংখ্যক লোকজনকে টিকার আওতায় আনার বিষয়টি মুখ্য, টিকা সনদ পাবেন কি পাবেন না, তা মুখ্য বিষয় নয়।’
পোশাককর্মীদের কর্মস্থলে টিকা নেওয়ার বিষয়টি প্রমাণের বিষয়ে সায়েমুল হুদা বলেন, ‘বিষয়টি ভেবে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪