মতিন রহমান
বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে তরুণ মজুমদার বিশেষ স্থানে থাকবেন। শুধু তিনি একা নন, তাঁর স্ত্রী অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়ও। তরুণ মজুমদারকে নিয়ে বাংলাদেশে কখনো মাতামাতি ছিল না। সত্যজিৎ, মৃণাল, ঋত্বিক নিয়েই আমরা সব সময় কথা বলতে চেয়েছি। তরুণ মজুমদারও গুরুত্বপূর্ণ সিনেমা বানিয়েছেন। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস নিয়ে ‘গণদেবতা’ বানিয়েছিলেন। এ কাহিনিকে যে রুপালি পর্দায় ধরা যায়, সেটাই হয়তো তরুণ মজুমদার না দেখালে বিশ্বাস করা যেত না। সেই সময়ের অস্থির ভারতবর্ষের গল্পটা তিনি সাহস করে বলেছেন।
তাঁর আরেকটি বিখ্যাত সিনেমা ‘পলাতক’। অসাধারণ গল্পের সিনেমা। বাংলার রূপ-প্রকৃতি সরলতা ফুটিয়ে তোলার জন্য তিনি অনন্য ছিলেন। বাংলার গ্রাম দেখতে গেলে, গ্রামের বৃষ্টি দেখতে চাইলে, গ্রামের পথ সেলুলয়েডে স্টাডি করতে চাইলে তরুণ মজুমদারকে দেখতে হবে। হেমন্ত-মান্না দের কণ্ঠ যেন তরুণ মজুমদারের সিনেমার জন্যই তৈরি ছিল। সিনেমায় ভাটিয়ালি, বাউল গানের ব্যবহার জানতে হলে তরুণ মজুমদারের সিনেমা দেখতে হবে। বাংলার জোছনা, কাশফুল এত সুন্দর হতে পারে, তা আমাদের সরল ভঙ্গিতে শিখিয়েছেন তিনি।
মধ্যবিত্তের জীবনের গল্প বলার কাহিনিকার হিসেবে অমর হয়ে থাকবেন তিনি। বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে বাংলার ঘর থেকে একটু একটু করে হারিয়ে যাচ্ছিল যৌথ পরিবারের সংজ্ঞা। সেখানে তরুণ মজুমদার পরিবারের গল্প বলতেই পছন্দ করতেন। বাঙালির খুব চেনা রং, গন্ধ, পরিবেশ আর মানুষের সঙ্গে কাটিয়ে দিয়েছেন সিনেমার প্রায় পাঁচ যুগ। দর্শকের ভীষণ কাছের সিনেমা বানাতেন, খুব চেনা অথচ নিছক বিনোদন নয়। সবচেয়ে বড় ব্যাপার, বক্স অফিস কখনো তাঁর সিনেমা থেকে মুখ ফেরায়নি। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যয়, তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যয়, বিমল কর, শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যয় প্রমুখের উপন্যাস নিয়ে বিখ্যাত সব সিনেমা বানিয়েছেন।
যখন গ্রামবাংলার কথা সিনেমা থেকে হারিয়ে যাচ্ছে, তখন তরুণ মজুমদার যেন আরও বেশি উচ্চারিত নাম। এক সাক্ষাৎকারে তরুণ মজুমদার বলেছিলেন, ‘আমি সব সময় মানুষের সম্পর্ক ও মূল্যবোধগুলো নিয়ে কৌতূহলী ছিলাম। আমি মনে করি, মানুষের আরও ভালো মানুষ হওয়ার অনুসন্ধান করতে হয়। আরও মনে করি, মধ্যবিত্তের পরিবেশটা ভালো করে বুঝে সেটিকে সেলুলয়েডে নানাভাবে তুলে আনতে হয়।’ সেটাই তিনি সারাজীবন করে গিয়েছেন।
বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে তরুণ মজুমদার বিশেষ স্থানে থাকবেন। শুধু তিনি একা নন, তাঁর স্ত্রী অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়ও। তরুণ মজুমদারকে নিয়ে বাংলাদেশে কখনো মাতামাতি ছিল না। সত্যজিৎ, মৃণাল, ঋত্বিক নিয়েই আমরা সব সময় কথা বলতে চেয়েছি। তরুণ মজুমদারও গুরুত্বপূর্ণ সিনেমা বানিয়েছেন। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস নিয়ে ‘গণদেবতা’ বানিয়েছিলেন। এ কাহিনিকে যে রুপালি পর্দায় ধরা যায়, সেটাই হয়তো তরুণ মজুমদার না দেখালে বিশ্বাস করা যেত না। সেই সময়ের অস্থির ভারতবর্ষের গল্পটা তিনি সাহস করে বলেছেন।
তাঁর আরেকটি বিখ্যাত সিনেমা ‘পলাতক’। অসাধারণ গল্পের সিনেমা। বাংলার রূপ-প্রকৃতি সরলতা ফুটিয়ে তোলার জন্য তিনি অনন্য ছিলেন। বাংলার গ্রাম দেখতে গেলে, গ্রামের বৃষ্টি দেখতে চাইলে, গ্রামের পথ সেলুলয়েডে স্টাডি করতে চাইলে তরুণ মজুমদারকে দেখতে হবে। হেমন্ত-মান্না দের কণ্ঠ যেন তরুণ মজুমদারের সিনেমার জন্যই তৈরি ছিল। সিনেমায় ভাটিয়ালি, বাউল গানের ব্যবহার জানতে হলে তরুণ মজুমদারের সিনেমা দেখতে হবে। বাংলার জোছনা, কাশফুল এত সুন্দর হতে পারে, তা আমাদের সরল ভঙ্গিতে শিখিয়েছেন তিনি।
মধ্যবিত্তের জীবনের গল্প বলার কাহিনিকার হিসেবে অমর হয়ে থাকবেন তিনি। বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে বাংলার ঘর থেকে একটু একটু করে হারিয়ে যাচ্ছিল যৌথ পরিবারের সংজ্ঞা। সেখানে তরুণ মজুমদার পরিবারের গল্প বলতেই পছন্দ করতেন। বাঙালির খুব চেনা রং, গন্ধ, পরিবেশ আর মানুষের সঙ্গে কাটিয়ে দিয়েছেন সিনেমার প্রায় পাঁচ যুগ। দর্শকের ভীষণ কাছের সিনেমা বানাতেন, খুব চেনা অথচ নিছক বিনোদন নয়। সবচেয়ে বড় ব্যাপার, বক্স অফিস কখনো তাঁর সিনেমা থেকে মুখ ফেরায়নি। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যয়, তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যয়, বিমল কর, শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যয় প্রমুখের উপন্যাস নিয়ে বিখ্যাত সব সিনেমা বানিয়েছেন।
যখন গ্রামবাংলার কথা সিনেমা থেকে হারিয়ে যাচ্ছে, তখন তরুণ মজুমদার যেন আরও বেশি উচ্চারিত নাম। এক সাক্ষাৎকারে তরুণ মজুমদার বলেছিলেন, ‘আমি সব সময় মানুষের সম্পর্ক ও মূল্যবোধগুলো নিয়ে কৌতূহলী ছিলাম। আমি মনে করি, মানুষের আরও ভালো মানুষ হওয়ার অনুসন্ধান করতে হয়। আরও মনে করি, মধ্যবিত্তের পরিবেশটা ভালো করে বুঝে সেটিকে সেলুলয়েডে নানাভাবে তুলে আনতে হয়।’ সেটাই তিনি সারাজীবন করে গিয়েছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪