সবুর শুভ, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রকল্পের শেষ নেই। একে একে চারটি প্রকল্প বাস্তবায়ন চলছে এখন। সব মিলিয়ে ব্যয় হচ্ছে প্রায় ১৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। তবু বর্ষায় ডুবে যায় বন্দরনগরী। কয়েক বছর ধরে এটি মেনে নেওয়াটাই যেন নগরবাসীর নিয়তি।
গত চার দিনের টানা বৃষ্টি ও জোয়ারের পানিতে থইথই চট্টগ্রাম নগরী। কোথাও হাঁটুপানি, আবার কোথাও কোমরসমান। প্রধান সড়ক থেকে অলিগলি—সবই ডুবে আছে। অধিকাংশ দোকানপাটে পানি ঢুকেছে। অফিস ও বাসাবাড়ির নিচতলায়ও পানি।
নগরীর খাতুনগঞ্জ, রিয়াজুদ্দিন বাজার, ফিরিঙ্গিবাজার, বাকলিয়া, কাতালগঞ্জ, কাপাসগোলা, চকবাজার, বাদুরতলা, বহদ্দারহাট, চান্দগাঁও, মুরাদপুর, ২ নম্বর গেট, জামালখান, দেওয়ান বাজার, আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকা, তিনপুলের মাথা, বড়পোল, হালিশহরসহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতায় চরম ভোগান্তিতে আছে মানুষ।
বিদ্যমান বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে হাজার হাজার কোটি টাকার প্রকল্প নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নগরবাসী। সচেতন নাগরিকেরা প্রশ্ন তুলেছেন, তবে কি এত টাকার প্রকল্প ব্যয় জলে গেল?
চট্টগ্রাম নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে সবচেয়ে বড় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। ‘চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে খাল পুনঃখনন, সম্প্রসারণ, সংস্কার ও উন্নয়ন’ শিরোনামের প্রকল্পটির দায়িত্ব পেয়েছে সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোর। ২০১৭ সালে অনুমোদনের সময় প্রকল্পটির ব্যয় ৫ হাজার ৬১৬ কোটি নির্ধারণ করা হলেও ২০২১ সালে প্রকল্প সংশোধন করে ব্যয় বাড়ানো হয়। এরপর পুনরায় ৯ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা ব্যয় অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয় মন্ত্রণালয়ে। যাচাই-বাছাইয়ের পর ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকার অনুমোদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান সিডিএর প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস। এখন খাল সম্প্রসারণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণে আটকে আছে এই প্রকল্পের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন।
কাজী হাসান বিন শামস বলেন, ভূমি অধিগ্রহণের জন্য সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা প্রয়োজন। সরকারের পক্ষ থেকে ভূমি অধিগ্রহণের কোনো টাকা এখনো দেওয়া হয়নি। তবে প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি ৭৬ শতাংশের বেশি।
বন্যা ও জলোচ্ছ্বাস থেকে চট্টগ্রাম নগরীর চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ, বক্সিরহাট, বাকলিয়া, চান্দগাঁও, কালুরঘাট ভারী শিল্প এলাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাকে রক্ষার জন্য বাস্তবায়ন করা হচ্ছে ‘কর্ণফুলী নদীর তীর বরাবর কালুরঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ’ শীর্ষক আরেকটি প্রকল্প। ২০১৭ সালের ২৫ এপ্রিল একনেকে অনুমোদনের সময় এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ২ হাজার ২৭৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা। পরে ব্যয় বাড়িয়ে ২ হাজার ৩১০ কোটি ২৪ লাখ ২০ টাকা করা হয়।
প্রকল্পটির কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন করতে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক ও সিডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী রাজিব দাশ। তিনি জানান, এখন পর্যন্ত প্রকল্পের কাজ ৬৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে।
চট্টগ্রামে বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও জলাবদ্ধতা নিরসনে আরেকটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। ১ হাজার ৬২০ কোটি টাকার এই প্রকল্পটির অগ্রগতি চার বছরে মাত্র ৩০ শতাংশ। প্রকল্পটির অধীনে ২৩টি খালের মুখে রেগুলেটর বসানোর পাশাপাশি কর্ণফুলীর তীরে ১৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বন্যা প্রতিরোধ দেয়াল নির্মাণের কথা। কিন্তু চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ রেলওয়ে ও বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) আপত্তির কারণে থমকে আছে এই প্রকল্পের কাজ।
এদিকে নগরীর বাড়ইপাড়া থেকে কর্ণফুলী নদী পর্যন্ত খাল খনন প্রকল্প ৯ বছরেও শেষ হয়নি। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) তত্ত্বাবধানে ১ হাজার ৩৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০১৪ সালে এই প্রকল্প অনুমোদন করা হয়। প্রকল্পটি প্রায় সাত বছর ধরে ঝুলে আছে ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায়। ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত প্রকল্পটির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। প্রকল্পের অগ্রগতি ৪৫ শতাংশ বলে জানান চসিকের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ফরহাদুল আলম।
এত প্রকল্পের পরও জলাবদ্ধতার কারণ সম্পর্কে সিডিএর প্রধান প্রকৌশলী জানান, বাড়ইপাড়া খাল খনন না করা, চাক্তাই খালে চার ভাগের তিন ভাগ ময়লা-আবর্জনা, জলাবদ্ধতা প্রকল্প বাস্তবায়নে ভূমি অধিগ্রহণ সমস্যার সমাধান না হওয়া ও চসিকের খাল ও নালা-নর্দমাগুলো পরিষ্কার না করার কারণে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে জলাবদ্ধতা হচ্ছে।
এ বিষয়ে চসিকের প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত ) আবুল হাশেম জানান, জলাবদ্ধতা প্রকল্পে খাল থেকে যে পরিমাণ মাটি উত্তোলন করার কথা সে পরিমাণ মাটি তোলা হয়নি। এ কারণে খাল ভরাট রয়ে গেছে।
চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রকল্পের শেষ নেই। একে একে চারটি প্রকল্প বাস্তবায়ন চলছে এখন। সব মিলিয়ে ব্যয় হচ্ছে প্রায় ১৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। তবু বর্ষায় ডুবে যায় বন্দরনগরী। কয়েক বছর ধরে এটি মেনে নেওয়াটাই যেন নগরবাসীর নিয়তি।
গত চার দিনের টানা বৃষ্টি ও জোয়ারের পানিতে থইথই চট্টগ্রাম নগরী। কোথাও হাঁটুপানি, আবার কোথাও কোমরসমান। প্রধান সড়ক থেকে অলিগলি—সবই ডুবে আছে। অধিকাংশ দোকানপাটে পানি ঢুকেছে। অফিস ও বাসাবাড়ির নিচতলায়ও পানি।
নগরীর খাতুনগঞ্জ, রিয়াজুদ্দিন বাজার, ফিরিঙ্গিবাজার, বাকলিয়া, কাতালগঞ্জ, কাপাসগোলা, চকবাজার, বাদুরতলা, বহদ্দারহাট, চান্দগাঁও, মুরাদপুর, ২ নম্বর গেট, জামালখান, দেওয়ান বাজার, আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকা, তিনপুলের মাথা, বড়পোল, হালিশহরসহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতায় চরম ভোগান্তিতে আছে মানুষ।
বিদ্যমান বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে হাজার হাজার কোটি টাকার প্রকল্প নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নগরবাসী। সচেতন নাগরিকেরা প্রশ্ন তুলেছেন, তবে কি এত টাকার প্রকল্প ব্যয় জলে গেল?
চট্টগ্রাম নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে সবচেয়ে বড় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। ‘চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে খাল পুনঃখনন, সম্প্রসারণ, সংস্কার ও উন্নয়ন’ শিরোনামের প্রকল্পটির দায়িত্ব পেয়েছে সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোর। ২০১৭ সালে অনুমোদনের সময় প্রকল্পটির ব্যয় ৫ হাজার ৬১৬ কোটি নির্ধারণ করা হলেও ২০২১ সালে প্রকল্প সংশোধন করে ব্যয় বাড়ানো হয়। এরপর পুনরায় ৯ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা ব্যয় অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয় মন্ত্রণালয়ে। যাচাই-বাছাইয়ের পর ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকার অনুমোদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান সিডিএর প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস। এখন খাল সম্প্রসারণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণে আটকে আছে এই প্রকল্পের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন।
কাজী হাসান বিন শামস বলেন, ভূমি অধিগ্রহণের জন্য সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা প্রয়োজন। সরকারের পক্ষ থেকে ভূমি অধিগ্রহণের কোনো টাকা এখনো দেওয়া হয়নি। তবে প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি ৭৬ শতাংশের বেশি।
বন্যা ও জলোচ্ছ্বাস থেকে চট্টগ্রাম নগরীর চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ, বক্সিরহাট, বাকলিয়া, চান্দগাঁও, কালুরঘাট ভারী শিল্প এলাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাকে রক্ষার জন্য বাস্তবায়ন করা হচ্ছে ‘কর্ণফুলী নদীর তীর বরাবর কালুরঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ’ শীর্ষক আরেকটি প্রকল্প। ২০১৭ সালের ২৫ এপ্রিল একনেকে অনুমোদনের সময় এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ২ হাজার ২৭৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা। পরে ব্যয় বাড়িয়ে ২ হাজার ৩১০ কোটি ২৪ লাখ ২০ টাকা করা হয়।
প্রকল্পটির কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন করতে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক ও সিডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী রাজিব দাশ। তিনি জানান, এখন পর্যন্ত প্রকল্পের কাজ ৬৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে।
চট্টগ্রামে বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও জলাবদ্ধতা নিরসনে আরেকটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। ১ হাজার ৬২০ কোটি টাকার এই প্রকল্পটির অগ্রগতি চার বছরে মাত্র ৩০ শতাংশ। প্রকল্পটির অধীনে ২৩টি খালের মুখে রেগুলেটর বসানোর পাশাপাশি কর্ণফুলীর তীরে ১৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বন্যা প্রতিরোধ দেয়াল নির্মাণের কথা। কিন্তু চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ রেলওয়ে ও বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) আপত্তির কারণে থমকে আছে এই প্রকল্পের কাজ।
এদিকে নগরীর বাড়ইপাড়া থেকে কর্ণফুলী নদী পর্যন্ত খাল খনন প্রকল্প ৯ বছরেও শেষ হয়নি। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) তত্ত্বাবধানে ১ হাজার ৩৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০১৪ সালে এই প্রকল্প অনুমোদন করা হয়। প্রকল্পটি প্রায় সাত বছর ধরে ঝুলে আছে ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায়। ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত প্রকল্পটির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। প্রকল্পের অগ্রগতি ৪৫ শতাংশ বলে জানান চসিকের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ফরহাদুল আলম।
এত প্রকল্পের পরও জলাবদ্ধতার কারণ সম্পর্কে সিডিএর প্রধান প্রকৌশলী জানান, বাড়ইপাড়া খাল খনন না করা, চাক্তাই খালে চার ভাগের তিন ভাগ ময়লা-আবর্জনা, জলাবদ্ধতা প্রকল্প বাস্তবায়নে ভূমি অধিগ্রহণ সমস্যার সমাধান না হওয়া ও চসিকের খাল ও নালা-নর্দমাগুলো পরিষ্কার না করার কারণে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে জলাবদ্ধতা হচ্ছে।
এ বিষয়ে চসিকের প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত ) আবুল হাশেম জানান, জলাবদ্ধতা প্রকল্পে খাল থেকে যে পরিমাণ মাটি উত্তোলন করার কথা সে পরিমাণ মাটি তোলা হয়নি। এ কারণে খাল ভরাট রয়ে গেছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪