বিনোদন ডেস্ক
পুরো বলিউডের নজর এখন উদয়পুরের দিকে। ভারতের রাজনীতিতেও এখন আলোচিত জায়গা উদয়পুর। কারণ, বিশ্বের অন্যতম নামীদামি হোটেল ভারতের উদয়পুরের লীলা প্যালেসে আগামীকাল বসছে রাঘব-পরিণীতির বিয়ের আসর। বর-কনের একজন অভিনেত্রী, অন্যজন রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ মুখ। তাঁদের বিয়ের আসরটি তাই হয়ে উঠবে সিনেমা ও পলিটিক্স—দুই অঙ্গনের মানুষের মিলনমেলা।
রাঘব-পরিণীতির বিয়ের অনুষ্ঠান ২৪ সেপ্টেম্বর হলেও আগে থেকে শুরু হয়েছে আনুষ্ঠানিকতা। গত বৃহস্পতিবার রাতে রাঘবের বাড়িতে হয়ে গেছে সুফি নাইট। রাতভর গানে মেতেছেন দুই পরিবারের সদস্য ও অতিথিরা। গতকাল সকালে হবু স্বামী রাঘবের সঙ্গে উদয়পুর পৌঁছেছেন পরিণীতি। তাঁদের পরিবারের সদস্যরাও একে একে হাজির হচ্ছেন।
বিরাট-আনুশকা থেকে শুরু করে ভিকি-ক্যাটরিনা—প্রত্যেকের বিয়েতে কঠোর নিরাপত্তা দেখা গিয়েছিল। রাঘব-পরিণীতির বিয়েতেও থাকবে কড়াকড়ি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, পিচোলা হ্রদে তৈরি হবে বিয়ের মণ্ডপ। নৌকায় চেপে বিয়ে করতে আসবেন রাঘব। বর-কনে সাজবেন সাদা পোশাকে। সেখানে এক শর বেশি নিরাপত্তারক্ষী থাকবেন। হ্রদের মধ্যে চার-পাঁচটি নৌকায় থাকবেন আরও কিছু নিরাপত্তারক্ষী। বিয়ের গোপনীয়তা বজায় রাখতে ঢেলে সাজানো হচ্ছে হোটেলের নিরাপত্তাব্যবস্থা।
বিয়ের অনুষ্ঠানের কয়েক দিন হোটেল কর্মচারী ছাড়া অন্য কেউ সেখানে প্রবেশ করতে গেলে তাঁদের কঠোর নিরাপত্তার চাদর পেরিয়ে যেতে হবে। হোটেলের কর্মচারীরাও বিয়ের অনুষ্ঠানের কয়েক দিন সেখান থেকে বের হতে পারবেন না। কারণ, রাঘব-পরিণীতির বিয়েতে থাকবেন অনেক ভিআইপি। যে তালিকায় দিল্লি ও পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীও রয়েছেন। তাই নিরাপত্তার দিকে বাড়তি নজর দেওয়া হচ্ছে।
উদয়পুর শহরের ১৫টি স্থানে কড়া নিরাপত্তাবেষ্টনী তৈরি করা হয়েছে। প্রতি মুহূর্তে চলবে মনিটরিং। এ ছাড়া নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে বিমানবন্দরেও।
এখানেই শেষ নয়। মোবাইল ফোনের ক্যামেরা ব্যবহারের ক্ষেত্রেও রয়েছে কড়াকড়ি। বিয়ের অনুষ্ঠান যেন কেউ ক্যামেরাবন্দী করতে না পারেন, সে কারণে প্রত্যেক অতিথির মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় লাগিয়ে দেওয়া হবে বিশেষ ধরনের নীল টেপ। এটি খুলে ফেললে টেপে একটি তিরচিহ্ন ভেসে উঠবে। যা থেকে সহজেই বোঝা যাবে, ক্যামেরা ব্যবহারের জন্য টেপ সরানো হয়েছে।
পুরো বলিউডের নজর এখন উদয়পুরের দিকে। ভারতের রাজনীতিতেও এখন আলোচিত জায়গা উদয়পুর। কারণ, বিশ্বের অন্যতম নামীদামি হোটেল ভারতের উদয়পুরের লীলা প্যালেসে আগামীকাল বসছে রাঘব-পরিণীতির বিয়ের আসর। বর-কনের একজন অভিনেত্রী, অন্যজন রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ মুখ। তাঁদের বিয়ের আসরটি তাই হয়ে উঠবে সিনেমা ও পলিটিক্স—দুই অঙ্গনের মানুষের মিলনমেলা।
রাঘব-পরিণীতির বিয়ের অনুষ্ঠান ২৪ সেপ্টেম্বর হলেও আগে থেকে শুরু হয়েছে আনুষ্ঠানিকতা। গত বৃহস্পতিবার রাতে রাঘবের বাড়িতে হয়ে গেছে সুফি নাইট। রাতভর গানে মেতেছেন দুই পরিবারের সদস্য ও অতিথিরা। গতকাল সকালে হবু স্বামী রাঘবের সঙ্গে উদয়পুর পৌঁছেছেন পরিণীতি। তাঁদের পরিবারের সদস্যরাও একে একে হাজির হচ্ছেন।
বিরাট-আনুশকা থেকে শুরু করে ভিকি-ক্যাটরিনা—প্রত্যেকের বিয়েতে কঠোর নিরাপত্তা দেখা গিয়েছিল। রাঘব-পরিণীতির বিয়েতেও থাকবে কড়াকড়ি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, পিচোলা হ্রদে তৈরি হবে বিয়ের মণ্ডপ। নৌকায় চেপে বিয়ে করতে আসবেন রাঘব। বর-কনে সাজবেন সাদা পোশাকে। সেখানে এক শর বেশি নিরাপত্তারক্ষী থাকবেন। হ্রদের মধ্যে চার-পাঁচটি নৌকায় থাকবেন আরও কিছু নিরাপত্তারক্ষী। বিয়ের গোপনীয়তা বজায় রাখতে ঢেলে সাজানো হচ্ছে হোটেলের নিরাপত্তাব্যবস্থা।
বিয়ের অনুষ্ঠানের কয়েক দিন হোটেল কর্মচারী ছাড়া অন্য কেউ সেখানে প্রবেশ করতে গেলে তাঁদের কঠোর নিরাপত্তার চাদর পেরিয়ে যেতে হবে। হোটেলের কর্মচারীরাও বিয়ের অনুষ্ঠানের কয়েক দিন সেখান থেকে বের হতে পারবেন না। কারণ, রাঘব-পরিণীতির বিয়েতে থাকবেন অনেক ভিআইপি। যে তালিকায় দিল্লি ও পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীও রয়েছেন। তাই নিরাপত্তার দিকে বাড়তি নজর দেওয়া হচ্ছে।
উদয়পুর শহরের ১৫টি স্থানে কড়া নিরাপত্তাবেষ্টনী তৈরি করা হয়েছে। প্রতি মুহূর্তে চলবে মনিটরিং। এ ছাড়া নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে বিমানবন্দরেও।
এখানেই শেষ নয়। মোবাইল ফোনের ক্যামেরা ব্যবহারের ক্ষেত্রেও রয়েছে কড়াকড়ি। বিয়ের অনুষ্ঠান যেন কেউ ক্যামেরাবন্দী করতে না পারেন, সে কারণে প্রত্যেক অতিথির মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় লাগিয়ে দেওয়া হবে বিশেষ ধরনের নীল টেপ। এটি খুলে ফেললে টেপে একটি তিরচিহ্ন ভেসে উঠবে। যা থেকে সহজেই বোঝা যাবে, ক্যামেরা ব্যবহারের জন্য টেপ সরানো হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১০ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪