বুড়িচং প্রতিনিধি
বুড়িচংয়ের সদর ইউনিয়নকে পৌরসভা ঘোষণা করতে আর কোনো বাধা রইল না। গত বৃহস্পতিবার উচ্চ আদালত ভূমি জটিলতা সম্পর্কিত একটি রিট খারিজ করে দিলে দীর্ঘদিনের জটিলতা শেষ হয়।
জানা যায়, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের পৌর-৩ শাখা ২০০৩ সালের ২৭ মে প্রজ্ঞাপন জারি করে। প্রজ্ঞাপনে বুড়িচং উপজেলার সদর ইউনিয়নের সাতটি মৌজাকে শহর এলাকা বা পৌরসভা ঘোষণা করা হয়। এলাকাগুলো হলো উত্তর বিজয়পুর, জগতপুর, পূর্ণমতি, আরাগ-আনন্দপুর, জরুইন, বড় হরিপুর ও যদুপুর।
প্রজ্ঞাপনটি জারি হওয়ার পর ২০০৪ সালে জগতপুর গ্রামের রমিজ উদ্দিন ভূঁইয়ার পক্ষে অ্যাডভোকেট এম এইচ সর্দার ও অ্যাডভোকেট শাহ আলম সরকার সীমানা জটিলতার অভিযোগ এনে উচ্চ আদালতে রিট দায়ের করেন।
দায়ের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তখন পৌরসভা ঘোষণার বিষয়ে স্থগিতাদেশ প্রদান করেন। পরে দীর্ঘ ১৮ বছর এ নিয়ে একাধিক শুনানি হয়। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার উচ্চ আদালতের বিচারক নায়িমা হায়দার ও রাজিক আল জলিলের সমন্বয়ে গঠিত ডিভিশন বেঞ্চ আইটেম নম্বর ২ ও এন এস ২০ নম্বর এর শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত রমিজ উদ্দিন ভূঁইয়ার দায়ের করা রিট খারিজ করে দেন।
এ বিষয়ে উচ্চ আদালতের আইনজীবী এখলাছ উদ্দিন ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, রমিজ উদ্দিনের রিট আদালত খারিজ করে দিয়েছেন। ফলে ২০০৩ সালের জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী বুড়িচং সদর ইউনিয়নের সাতটি মৌজাকে পৌরসভা ঘোষণা করতে আর কোনো বাধা নেই।
স্থানীয় সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাশেম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০০৩ সালে তৎকালীন সাংসদ সাবেক আইন বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আবদুল মতিন খসরুর প্রচেষ্টায় বুড়িচং উপজেলার সদর ইউনিয়নের সাতটি গ্রামকে পৌরসভায় রূপান্তরিত করা হয়েছিল। পরবর্তীতে আদালতের নির্দেশে তা বন্ধ ছিল। বর্তমানে পুনরায় আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী পৌরসভা ঘোষণায় কোনো বাধা নেই। আদালতের নির্দেশনা স্থানীয় সরকার বিভাগ, নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পৌঁছালে পৌরসভা ঘোষণার কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে।
তবে বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হালিমা খাতুন গত বৃহস্পতিবার রাতে আজকের পত্রিকাকে জানান, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বেশ কয়েকজনের কাছ থেকে বিষয়টি জেনেছি। তবে দাপ্তরিকভাবে কোনো চিঠি পাইনি। এ ছাড়া এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গেও আলাপ করেছি। প্রজ্ঞাপন বা আদালতের রায়ের বিষয়ে কোনো চিঠি আসেনি।
বুড়িচংয়ের সদর ইউনিয়নকে পৌরসভা ঘোষণা করতে আর কোনো বাধা রইল না। গত বৃহস্পতিবার উচ্চ আদালত ভূমি জটিলতা সম্পর্কিত একটি রিট খারিজ করে দিলে দীর্ঘদিনের জটিলতা শেষ হয়।
জানা যায়, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের পৌর-৩ শাখা ২০০৩ সালের ২৭ মে প্রজ্ঞাপন জারি করে। প্রজ্ঞাপনে বুড়িচং উপজেলার সদর ইউনিয়নের সাতটি মৌজাকে শহর এলাকা বা পৌরসভা ঘোষণা করা হয়। এলাকাগুলো হলো উত্তর বিজয়পুর, জগতপুর, পূর্ণমতি, আরাগ-আনন্দপুর, জরুইন, বড় হরিপুর ও যদুপুর।
প্রজ্ঞাপনটি জারি হওয়ার পর ২০০৪ সালে জগতপুর গ্রামের রমিজ উদ্দিন ভূঁইয়ার পক্ষে অ্যাডভোকেট এম এইচ সর্দার ও অ্যাডভোকেট শাহ আলম সরকার সীমানা জটিলতার অভিযোগ এনে উচ্চ আদালতে রিট দায়ের করেন।
দায়ের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তখন পৌরসভা ঘোষণার বিষয়ে স্থগিতাদেশ প্রদান করেন। পরে দীর্ঘ ১৮ বছর এ নিয়ে একাধিক শুনানি হয়। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার উচ্চ আদালতের বিচারক নায়িমা হায়দার ও রাজিক আল জলিলের সমন্বয়ে গঠিত ডিভিশন বেঞ্চ আইটেম নম্বর ২ ও এন এস ২০ নম্বর এর শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত রমিজ উদ্দিন ভূঁইয়ার দায়ের করা রিট খারিজ করে দেন।
এ বিষয়ে উচ্চ আদালতের আইনজীবী এখলাছ উদ্দিন ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, রমিজ উদ্দিনের রিট আদালত খারিজ করে দিয়েছেন। ফলে ২০০৩ সালের জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী বুড়িচং সদর ইউনিয়নের সাতটি মৌজাকে পৌরসভা ঘোষণা করতে আর কোনো বাধা নেই।
স্থানীয় সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাশেম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০০৩ সালে তৎকালীন সাংসদ সাবেক আইন বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আবদুল মতিন খসরুর প্রচেষ্টায় বুড়িচং উপজেলার সদর ইউনিয়নের সাতটি গ্রামকে পৌরসভায় রূপান্তরিত করা হয়েছিল। পরবর্তীতে আদালতের নির্দেশে তা বন্ধ ছিল। বর্তমানে পুনরায় আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী পৌরসভা ঘোষণায় কোনো বাধা নেই। আদালতের নির্দেশনা স্থানীয় সরকার বিভাগ, নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পৌঁছালে পৌরসভা ঘোষণার কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে।
তবে বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হালিমা খাতুন গত বৃহস্পতিবার রাতে আজকের পত্রিকাকে জানান, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বেশ কয়েকজনের কাছ থেকে বিষয়টি জেনেছি। তবে দাপ্তরিকভাবে কোনো চিঠি পাইনি। এ ছাড়া এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গেও আলাপ করেছি। প্রজ্ঞাপন বা আদালতের রায়ের বিষয়ে কোনো চিঠি আসেনি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪