রাজশাহী প্রতিনিধি
ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে এবার রাজশাহীতে পর্যাপ্ত পশু লালন-পালন করা হয়েছে। প্রাণিসম্পদ দপ্তরের হিসাবে, চাহিদার চেয়ে ১০ হাজার বেশি পশু আছে জেলায়। জুনের শেষভাগে জেলার পশুহাটগুলোতে বেচাকেনা জমে উঠবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রাণিসম্পদ বিভাগের আশা, এবার করোনা মহামারি না থাকার কারণে হাট জমবে। ভালো দামও পাবেন খামারিরা। তবে সাধারণ খামারিরা পশুর ভালো দাম পাওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাঁরা বলছেন, চড়া দামে খাবার কিনে পশুকে খাওয়ানো হয়েছে। কিন্তু দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষের হাতে এখন টাকা নেই। তাই ন্যায্য দাম নিয়ে শঙ্কা তাঁদের।
বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ দপ্তরের তথ্যমতে, দেশের আটটি বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছাগল আছে রাজশাহীতে। এই বিভাগে ২৮ লাখ ২২ হাজার ৬৩৯টি কোরবানিযোগ্য ছাগল আছে। ছাগলের সঙ্গে ভেড়ার সংখ্যাও বেশি রাজশাহী বিভাগে। বিভাগের আট জেলায় আছে চার লাখ ৮৫ হাজার ৯৮৭টি ভেড়া। এ ছাড়া ১১ লাখ ৩৯ হাজার ৬১৯টি গরু ও ২১ হাজার ৫২১টি মহিষ আছে। বিভাগের এক লাখ ৩০ হাজার ২৬৫ জন খামারি এসব পশু লালন-পালন করছেন। এসব পশু দিয়েই রাজশাহী বিভাগের কোরবানির চাহিদা মেটানো সম্ভব।
অন্যদিকে, জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের তথ্যমতে, ১৬ হাজার ৭৯ জন খামারির কাছে আছে ১ লাখ ২১ হাজার ৩৭২টি গরু, ২ লাখ ৩৩ হাজার ২৩৫টি ছাগল, ৩৮ হাজার ২৪৫টি ভেড়া ও ৩ হাজার ২১১টি মহিষ। কোরবানির জন্য মোট পশু আছে ৩ লাখ ৯২ হাজার ৮৫২ টি। জেলায় এবার সম্ভাব্য চাহিদা ৩ লাখ ৮২ হাজার ১১৮ টি। চাহিদার চেয়ে প্রায় ১০ হাজার পশু বেশি আছে জেলায়।
রাজশাহীর খামারি সওদাগর অ্যাগ্রোর স্বত্বাধিকারী আরাফাত রুবেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগে ৩ হাজার টাকা খরচ করলেই একটা গরু পোষা যেত। এখন গোখাদ্যের এত দাম যে মাসে খরচ ৭ হাজার টাকা পড়ে যাচ্ছে। কোরবানির বাজারে খামারিরা বেশি দাম চাইবেন, সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষের হাতেও টাকা কম। তাই পশুর দাম কেমন উঠবে তা নিয়ে একটা শঙ্কা আছে।’
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. জুলফিকার মো. আখতার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবার করোনা নেই। আবার গবাদিপশু লালন-পালনে খরচ বেড়েছে। তাই হাটে দাম বেশি থাকবে।’
আখতার হোসেন আরও বলেন, রাজশাহীতে কতটি গবাদিপশু আছে তার একটা প্রাথমিক তালিকা করা হয়েছে। জেলায় পশুর কোনো সংকট নেই। জেলার চাহিদা মিটিয়ে অন্য জেলাতেও পাঠানো যাবে।
ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে এবার রাজশাহীতে পর্যাপ্ত পশু লালন-পালন করা হয়েছে। প্রাণিসম্পদ দপ্তরের হিসাবে, চাহিদার চেয়ে ১০ হাজার বেশি পশু আছে জেলায়। জুনের শেষভাগে জেলার পশুহাটগুলোতে বেচাকেনা জমে উঠবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রাণিসম্পদ বিভাগের আশা, এবার করোনা মহামারি না থাকার কারণে হাট জমবে। ভালো দামও পাবেন খামারিরা। তবে সাধারণ খামারিরা পশুর ভালো দাম পাওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাঁরা বলছেন, চড়া দামে খাবার কিনে পশুকে খাওয়ানো হয়েছে। কিন্তু দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষের হাতে এখন টাকা নেই। তাই ন্যায্য দাম নিয়ে শঙ্কা তাঁদের।
বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ দপ্তরের তথ্যমতে, দেশের আটটি বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছাগল আছে রাজশাহীতে। এই বিভাগে ২৮ লাখ ২২ হাজার ৬৩৯টি কোরবানিযোগ্য ছাগল আছে। ছাগলের সঙ্গে ভেড়ার সংখ্যাও বেশি রাজশাহী বিভাগে। বিভাগের আট জেলায় আছে চার লাখ ৮৫ হাজার ৯৮৭টি ভেড়া। এ ছাড়া ১১ লাখ ৩৯ হাজার ৬১৯টি গরু ও ২১ হাজার ৫২১টি মহিষ আছে। বিভাগের এক লাখ ৩০ হাজার ২৬৫ জন খামারি এসব পশু লালন-পালন করছেন। এসব পশু দিয়েই রাজশাহী বিভাগের কোরবানির চাহিদা মেটানো সম্ভব।
অন্যদিকে, জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের তথ্যমতে, ১৬ হাজার ৭৯ জন খামারির কাছে আছে ১ লাখ ২১ হাজার ৩৭২টি গরু, ২ লাখ ৩৩ হাজার ২৩৫টি ছাগল, ৩৮ হাজার ২৪৫টি ভেড়া ও ৩ হাজার ২১১টি মহিষ। কোরবানির জন্য মোট পশু আছে ৩ লাখ ৯২ হাজার ৮৫২ টি। জেলায় এবার সম্ভাব্য চাহিদা ৩ লাখ ৮২ হাজার ১১৮ টি। চাহিদার চেয়ে প্রায় ১০ হাজার পশু বেশি আছে জেলায়।
রাজশাহীর খামারি সওদাগর অ্যাগ্রোর স্বত্বাধিকারী আরাফাত রুবেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগে ৩ হাজার টাকা খরচ করলেই একটা গরু পোষা যেত। এখন গোখাদ্যের এত দাম যে মাসে খরচ ৭ হাজার টাকা পড়ে যাচ্ছে। কোরবানির বাজারে খামারিরা বেশি দাম চাইবেন, সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষের হাতেও টাকা কম। তাই পশুর দাম কেমন উঠবে তা নিয়ে একটা শঙ্কা আছে।’
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. জুলফিকার মো. আখতার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবার করোনা নেই। আবার গবাদিপশু লালন-পালনে খরচ বেড়েছে। তাই হাটে দাম বেশি থাকবে।’
আখতার হোসেন আরও বলেন, রাজশাহীতে কতটি গবাদিপশু আছে তার একটা প্রাথমিক তালিকা করা হয়েছে। জেলায় পশুর কোনো সংকট নেই। জেলার চাহিদা মিটিয়ে অন্য জেলাতেও পাঠানো যাবে।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১২ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪