দাকোপ প্রতিনিধি
দাকোপের বিভিন্ন হাটবাজারে উঠতে শুরু করেছে আমন ধান। এবার ধানের দাম ভালো। এতে সন্তুষ্ট চাষিরা। দাকোপে জমজমাট এ ধানের হাটে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ব্যবসায়ীরা ধান কিনতে এসেছে।
সূত্রে জানা গেছে, পৌষ মাসের প্রথম থেকে কৃষকের ঘরে আমন ধান ওঠা শুরু হয়। আর মাঘ মাসের ১৫ তারিখ নাগাদ শেষ হয়। এ সময় কৃষকেরা ধান কাটা ও মাড়াইতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। পরে সেই ধান বিক্রির জন্য নেওয়া হয় দাকোপের বিভিন্ন হাটবাজারে।
প্রথম দিকে বাজারে তুলনামূলক কম ধান ওঠে। তখন দাম একটু বেশি পায় কৃষক। এ বছর ধানের দাম অন্যান্য বছরের তুলনায় একটু বেশি হওয়ায় বাজারে অনেক ধান এসেছে। ধান বিক্রয়ের জন্য দাকোপে রয়েছে বেশ কয়েকটি হাট।
সরেজমিন উপজেলার চালনা ধানের হাটে গিয়ে দেখা গেছে, বাজারে অন্যান্য বছরের তুলনায় অনেক ধান উঠেছে। ক্রেতাও এসেছে অনেক। দাকোপের হাটগুলোতে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে এ মৌসুমে ধান কিনতে এসেছেন অনেক ব্যবসায়ী। তাঁরা ধান কেনার চেষ্টা করছেন। এদিকে ধান বিক্রয় করতে এসেছেন চালনা, পানখালী, তিলডাঙ্গা, বাজুয়া, কৈলাসগঞ্জ, লাউডোব, বানিশান্তা, দাকোপ, কামারখোলা ও সুতারখালি থেকে আসা কৃষকেরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ সপ্তাহে চালনা বাজারে ইরি ধান তিরিশ জাত বিক্রি হচ্ছে প্রতিমণ ১০০০ থেকে ১০২০ টাকা, তেইশ ধান প্রতিমণ ৯০০ থেকে ৯২০ টাকা, চিনিকানাই ধান প্রতিমণ ১৭০০ থেকে ১৭৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
আমন ধান বিক্রয় করতে আসা বাজুয়া এলাকার কৃষক প্রভাস থান্দার বলেন, ৫ বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছিলাম। এ বছর ধানের ফলন মোটামুটি ভাল। দাম অন্যান্য বছরের তুলনায় বেশি পেয়েছি। সব মিলিয়ে ভাল দামে ধান বিক্রি করতে পেরে খুশি তিনি।
চালনা পৌরসভা এলাকার কৃষক শিবপদ অধিকারী বলেন, এ বছর ১০ বিঘা জমিতে আমন ধান চাষ করছি। বীজ, সার ও শ্রমিকের দাম বেশি থাকায় খরচ অন্যান্য বছরের তুলনায় অনেক বেশি হয়েছে। তার ওপর বৃষ্টিতে বীজতলা তলিয়ে অনেক ক্ষতি হয়েছে। তবে পরবর্তীতে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধানের ফলন বেশ ভাল হয়েছে। বাজারে ধানের দাম ভাল পেয়ে সন্তুষ্ট তিনি।
টেকেরহাট থেকে ধান কিনতে আসা ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম বলেন, আজ বাজারে ইরি ধান তিরিশ বিক্রি হচ্ছে প্রতিমণ ১০২ থেকে ১০৩০ টাকা, তেইশ ধান প্রতিমণ ৯৩০ থেকে ৯৪০ টাকা, চিনিকানাই ধান প্রতিমণ ১৭০০ থেকে ১৭৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এ বছর ধানের বাজার চড়া। গত বছরের তুলনায় এ বছর ধানের দাম বেশি।
দাকোপের বিভিন্ন হাটবাজারে উঠতে শুরু করেছে আমন ধান। এবার ধানের দাম ভালো। এতে সন্তুষ্ট চাষিরা। দাকোপে জমজমাট এ ধানের হাটে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ব্যবসায়ীরা ধান কিনতে এসেছে।
সূত্রে জানা গেছে, পৌষ মাসের প্রথম থেকে কৃষকের ঘরে আমন ধান ওঠা শুরু হয়। আর মাঘ মাসের ১৫ তারিখ নাগাদ শেষ হয়। এ সময় কৃষকেরা ধান কাটা ও মাড়াইতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। পরে সেই ধান বিক্রির জন্য নেওয়া হয় দাকোপের বিভিন্ন হাটবাজারে।
প্রথম দিকে বাজারে তুলনামূলক কম ধান ওঠে। তখন দাম একটু বেশি পায় কৃষক। এ বছর ধানের দাম অন্যান্য বছরের তুলনায় একটু বেশি হওয়ায় বাজারে অনেক ধান এসেছে। ধান বিক্রয়ের জন্য দাকোপে রয়েছে বেশ কয়েকটি হাট।
সরেজমিন উপজেলার চালনা ধানের হাটে গিয়ে দেখা গেছে, বাজারে অন্যান্য বছরের তুলনায় অনেক ধান উঠেছে। ক্রেতাও এসেছে অনেক। দাকোপের হাটগুলোতে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে এ মৌসুমে ধান কিনতে এসেছেন অনেক ব্যবসায়ী। তাঁরা ধান কেনার চেষ্টা করছেন। এদিকে ধান বিক্রয় করতে এসেছেন চালনা, পানখালী, তিলডাঙ্গা, বাজুয়া, কৈলাসগঞ্জ, লাউডোব, বানিশান্তা, দাকোপ, কামারখোলা ও সুতারখালি থেকে আসা কৃষকেরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ সপ্তাহে চালনা বাজারে ইরি ধান তিরিশ জাত বিক্রি হচ্ছে প্রতিমণ ১০০০ থেকে ১০২০ টাকা, তেইশ ধান প্রতিমণ ৯০০ থেকে ৯২০ টাকা, চিনিকানাই ধান প্রতিমণ ১৭০০ থেকে ১৭৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
আমন ধান বিক্রয় করতে আসা বাজুয়া এলাকার কৃষক প্রভাস থান্দার বলেন, ৫ বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছিলাম। এ বছর ধানের ফলন মোটামুটি ভাল। দাম অন্যান্য বছরের তুলনায় বেশি পেয়েছি। সব মিলিয়ে ভাল দামে ধান বিক্রি করতে পেরে খুশি তিনি।
চালনা পৌরসভা এলাকার কৃষক শিবপদ অধিকারী বলেন, এ বছর ১০ বিঘা জমিতে আমন ধান চাষ করছি। বীজ, সার ও শ্রমিকের দাম বেশি থাকায় খরচ অন্যান্য বছরের তুলনায় অনেক বেশি হয়েছে। তার ওপর বৃষ্টিতে বীজতলা তলিয়ে অনেক ক্ষতি হয়েছে। তবে পরবর্তীতে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধানের ফলন বেশ ভাল হয়েছে। বাজারে ধানের দাম ভাল পেয়ে সন্তুষ্ট তিনি।
টেকেরহাট থেকে ধান কিনতে আসা ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম বলেন, আজ বাজারে ইরি ধান তিরিশ বিক্রি হচ্ছে প্রতিমণ ১০২ থেকে ১০৩০ টাকা, তেইশ ধান প্রতিমণ ৯৩০ থেকে ৯৪০ টাকা, চিনিকানাই ধান প্রতিমণ ১৭০০ থেকে ১৭৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এ বছর ধানের বাজার চড়া। গত বছরের তুলনায় এ বছর ধানের দাম বেশি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪