নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাজেটের ঘাটতি পূরণে প্রতি অর্থবছরই সরকার ব্যাংকিং খাত থেকে ঋণ নেয়। তার ওপর ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় সরকারের খরচ বেড়ে যায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার কৃচ্ছ্রসাধন নীতি পালন করে। কিন্তু এতে তেমন একটা প্রভাব লক্ষ করা যায়নি। সবমিলিয়ে এক বছরের ব্যবধানে সরকারের ঋণ বেড়েছে ৯০ হাজার ৮০৪ কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের শুরুতে ব্যাংকিং খাতে সরকারের ঋণের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু সাত মাসের মাথায় জানুয়ারি শেষে ঋণস্থিতি দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৪ হাজার ৭৭৫ কোটি টাকা। সে হিসাবে অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে সরকারের ঋণ বেড়েছে ৩৪ হাজার ৫৯০ কোটি টাকা। অথচ গত অর্থবছরের একই সময়ে ঋণ বেড়েছিল মাত্র ১১ হাজার ৮৫৫ কোটি টাকা। আর ২০২২ সালের জানুয়ারি শেষে সরকারের ঋণের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ১৩ হাজার ৯৭১ কোটি টাকা। সে হিসাবে বছরের ব্যবধানে সরকারের ব্যাংকিং খাতে ঋণ বেড়েছে ৯০ হাজার ৮০৪ কোটি টাকা।
এ বিষয়ে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, সরকার ব্যাংক থেকে যে ঋণ নেয়, তার অধিকাংশই বার্ষিক উন্নয়ন বাজেটে যায়। ব্যয়সংকোচন নীতির কারণে অর্থবছরের শুরুর দিকে সরকারের অর্থ চাহিদা কম ছিল। এখন কিছু প্রকল্প চালু হয়েছে। এ ছাড়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে খাদ্য ও জ্বালানির দাম বেড়েছে। ফলে খাদ্য ও জ্বালানি আমদানিতে আগের চেয়ে বেশি টাকা খরচ করতে হচ্ছে। যে হারে খরচ বেড়েছে সে হারে আয় না বাড়ায় ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের শুরুতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে সরকারের ঋণের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ১৪ হাজার ৩১৯ কোটি টাকা।আর জানুয়ারি শেষে ব্যাংকগুলো থেকে সরকারের ঋণ কমে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ২ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা। সে হিসাবে সাত মাসে এসব ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ কমেছে ১১ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা। এদিকে চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের শুরুতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সরকারের ঋণের পরিমাণ ছিল ৫৫ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা। আর জানুয়ারি শেষে ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২ হাজার ৩৪৪ কোটি টাকা। অর্থাৎ সাত মাসে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছে ৪৬ হাজার ৪৭৮ কোটি টাকা।
বাজেটের ঘাটতি পূরণে প্রতি অর্থবছরই সরকার ব্যাংকিং খাত থেকে ঋণ নেয়। তার ওপর ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় সরকারের খরচ বেড়ে যায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার কৃচ্ছ্রসাধন নীতি পালন করে। কিন্তু এতে তেমন একটা প্রভাব লক্ষ করা যায়নি। সবমিলিয়ে এক বছরের ব্যবধানে সরকারের ঋণ বেড়েছে ৯০ হাজার ৮০৪ কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের শুরুতে ব্যাংকিং খাতে সরকারের ঋণের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু সাত মাসের মাথায় জানুয়ারি শেষে ঋণস্থিতি দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৪ হাজার ৭৭৫ কোটি টাকা। সে হিসাবে অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে সরকারের ঋণ বেড়েছে ৩৪ হাজার ৫৯০ কোটি টাকা। অথচ গত অর্থবছরের একই সময়ে ঋণ বেড়েছিল মাত্র ১১ হাজার ৮৫৫ কোটি টাকা। আর ২০২২ সালের জানুয়ারি শেষে সরকারের ঋণের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ১৩ হাজার ৯৭১ কোটি টাকা। সে হিসাবে বছরের ব্যবধানে সরকারের ব্যাংকিং খাতে ঋণ বেড়েছে ৯০ হাজার ৮০৪ কোটি টাকা।
এ বিষয়ে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, সরকার ব্যাংক থেকে যে ঋণ নেয়, তার অধিকাংশই বার্ষিক উন্নয়ন বাজেটে যায়। ব্যয়সংকোচন নীতির কারণে অর্থবছরের শুরুর দিকে সরকারের অর্থ চাহিদা কম ছিল। এখন কিছু প্রকল্প চালু হয়েছে। এ ছাড়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে খাদ্য ও জ্বালানির দাম বেড়েছে। ফলে খাদ্য ও জ্বালানি আমদানিতে আগের চেয়ে বেশি টাকা খরচ করতে হচ্ছে। যে হারে খরচ বেড়েছে সে হারে আয় না বাড়ায় ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের শুরুতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে সরকারের ঋণের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ১৪ হাজার ৩১৯ কোটি টাকা।আর জানুয়ারি শেষে ব্যাংকগুলো থেকে সরকারের ঋণ কমে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ২ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা। সে হিসাবে সাত মাসে এসব ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ কমেছে ১১ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা। এদিকে চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের শুরুতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সরকারের ঋণের পরিমাণ ছিল ৫৫ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা। আর জানুয়ারি শেষে ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২ হাজার ৩৪৪ কোটি টাকা। অর্থাৎ সাত মাসে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছে ৪৬ হাজার ৪৭৮ কোটি টাকা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪