দুর্গাপুর প্রতিনিধি
দুর্গাপুর পৌরসদরসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় তিন ফসলি জমি, স্কুল ও কলেজের সঙ্গে লাগোয়া ও জনবসতিপূর্ণ এলাকায় রয়েছে ডজনখানেক ইটভাটা। সেসব ভাটা এখন চালুর প্রস্তুতি চলছে জোরেশোরে। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সেগুলো সচল হবে বলে জানা গেছে।
ইটভাটা চালু হলে ধোঁয়ায় স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়বেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বিশেষ করে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ এলাকার শিশু-কিশোরেরা। এ ছাড়া ইটভাটার কালো ধোঁয়ায় বছরের পর বছর ধরে সবজিখেতসহ আম-কাঁঠালে ক্ষতির সম্মুখীন হন এলাকার কৃষকেরা।
দুর্গাপুর পৌরসদর শালঘরিয়া ও দেবীপুর গ্রামে দুটি ইটভাটা রয়েছে। দুটি ভাটাই তিন ফসলি জমি ও জনবসতিপূর্ণ এলাকায়। উপজেলার চক জয়নগরে ১টি, গগণবাড়িয়ায় ১টি, কালুপাড়ায় ২টি, পানানগর শেখ পাড়ায় ১টি, কিশোরপুরে ১টি, দাওকান্দিতে ২টিসহ প্রায় এক ডজন ইটভাটা রয়েছে। প্রত্যেকটি ভাটাই তিন ফসলি কৃষি জমিতে।
দুর্গাপুর পৌর এলাকার দেবীপুর গ্রামের আব্দুর রহিম বলেন, এক কিলোমিটারের মধ্যে দুটি ইটভাটা। সেগুলো কৃষিজমি ও জনবসতিপূর্ণ এলাকায়। এতে প্রতিবছর কৃষিনির্ভর এই এলাকার কৃষকদের লাখ লাখ টাকার ক্ষতি হচ্ছে।
উপজেলার কালুপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান বলেন, কালুপাড়ায় আইন লঙ্ঘন করে একেবারে কৃষিজমিতে গড়ে তোলা হয়েছে ইটভাটা। প্রতিনিয়ত এসব ভাটায় বাইরে থেকে উর্বর কৃষিমাটি নিয়ে এসে পোড়ানো হয়। এসব মাটি আনা-নেওয়ায় সড়ক বেহাল হয়ে গেছে।
এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ইটভাটা স্থাপনের নতুন আইন মানছেন না উপজেলার ভাটামালিকেরা। আগের পুরোনো অবকাঠামোতেই ইটভাটার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। কয়লাসংকট ও দাম বেশি পড়ায় ভাটায় কাঠ ও খেজুরগাছ পোড়ানো হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে।
ইটভাটা-সংক্রান্ত নতুন আইনে বলা হয়েছে, জনবসতিপূর্ণ আবাসিক এলাকা, কৃষিজমি, বাজার, স্কুল ও কলেজ এলাকায় ভাটা স্থাপন করা যাবে না। আধুনিক পদ্ধতিতে ধোঁয়াবিহীনভাবে ইট পোড়াতে হবে। কৃষিজমি থেকে কোনো মাটি আনা যাবে না।
নাম না প্রকাশের শর্তে এক ইটভাটার মালিক বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্রের মেয়াদ শেষ হয়েছে অনেক আগেই। ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করলেও এখনো পাওয়া যায়নি। কৃষিজমি ছাড়া এলাকায় কোথাও কোনো ফাঁকা জায়গা নেই। তাই বাধ্য হয়ে কৃষিজমিতে ইটভাটা গড়তে হয়েছে তাঁকে। এসব ভাটায় শুকনো মৌসুমে বিভিন্ন পুকুর থেকে মাটি সংগ্রহ করে রাখা হয়। সেগুলো দিয়ে পুরো মৌসুমে ইট পোড়ানো হয়। ফলে মাটির কোনো সংকট হয় না। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি প্রায় সব ইটভাটায় আগুন দেওয়া হবে।
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহেল রানা বলেন, ইটভাটার অনুমোদন আছে কী না তা খতিয়ে দেখা হবে। ভাটামালিকেরা জেলা প্রশাসক ও পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নিয়ে থাকেন। তবে আইন লঙ্ঘন করে কয়লার পরিবর্তে কাঠ পোড়ানো যাবে না। কোথাও যদি কাঠ ও খড়ি পোড়ানোর অভিযোগ পাওয়া যায়, তাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দুর্গাপুর পৌরসদরসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় তিন ফসলি জমি, স্কুল ও কলেজের সঙ্গে লাগোয়া ও জনবসতিপূর্ণ এলাকায় রয়েছে ডজনখানেক ইটভাটা। সেসব ভাটা এখন চালুর প্রস্তুতি চলছে জোরেশোরে। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সেগুলো সচল হবে বলে জানা গেছে।
ইটভাটা চালু হলে ধোঁয়ায় স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়বেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বিশেষ করে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ এলাকার শিশু-কিশোরেরা। এ ছাড়া ইটভাটার কালো ধোঁয়ায় বছরের পর বছর ধরে সবজিখেতসহ আম-কাঁঠালে ক্ষতির সম্মুখীন হন এলাকার কৃষকেরা।
দুর্গাপুর পৌরসদর শালঘরিয়া ও দেবীপুর গ্রামে দুটি ইটভাটা রয়েছে। দুটি ভাটাই তিন ফসলি জমি ও জনবসতিপূর্ণ এলাকায়। উপজেলার চক জয়নগরে ১টি, গগণবাড়িয়ায় ১টি, কালুপাড়ায় ২টি, পানানগর শেখ পাড়ায় ১টি, কিশোরপুরে ১টি, দাওকান্দিতে ২টিসহ প্রায় এক ডজন ইটভাটা রয়েছে। প্রত্যেকটি ভাটাই তিন ফসলি কৃষি জমিতে।
দুর্গাপুর পৌর এলাকার দেবীপুর গ্রামের আব্দুর রহিম বলেন, এক কিলোমিটারের মধ্যে দুটি ইটভাটা। সেগুলো কৃষিজমি ও জনবসতিপূর্ণ এলাকায়। এতে প্রতিবছর কৃষিনির্ভর এই এলাকার কৃষকদের লাখ লাখ টাকার ক্ষতি হচ্ছে।
উপজেলার কালুপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান বলেন, কালুপাড়ায় আইন লঙ্ঘন করে একেবারে কৃষিজমিতে গড়ে তোলা হয়েছে ইটভাটা। প্রতিনিয়ত এসব ভাটায় বাইরে থেকে উর্বর কৃষিমাটি নিয়ে এসে পোড়ানো হয়। এসব মাটি আনা-নেওয়ায় সড়ক বেহাল হয়ে গেছে।
এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ইটভাটা স্থাপনের নতুন আইন মানছেন না উপজেলার ভাটামালিকেরা। আগের পুরোনো অবকাঠামোতেই ইটভাটার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। কয়লাসংকট ও দাম বেশি পড়ায় ভাটায় কাঠ ও খেজুরগাছ পোড়ানো হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে।
ইটভাটা-সংক্রান্ত নতুন আইনে বলা হয়েছে, জনবসতিপূর্ণ আবাসিক এলাকা, কৃষিজমি, বাজার, স্কুল ও কলেজ এলাকায় ভাটা স্থাপন করা যাবে না। আধুনিক পদ্ধতিতে ধোঁয়াবিহীনভাবে ইট পোড়াতে হবে। কৃষিজমি থেকে কোনো মাটি আনা যাবে না।
নাম না প্রকাশের শর্তে এক ইটভাটার মালিক বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্রের মেয়াদ শেষ হয়েছে অনেক আগেই। ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করলেও এখনো পাওয়া যায়নি। কৃষিজমি ছাড়া এলাকায় কোথাও কোনো ফাঁকা জায়গা নেই। তাই বাধ্য হয়ে কৃষিজমিতে ইটভাটা গড়তে হয়েছে তাঁকে। এসব ভাটায় শুকনো মৌসুমে বিভিন্ন পুকুর থেকে মাটি সংগ্রহ করে রাখা হয়। সেগুলো দিয়ে পুরো মৌসুমে ইট পোড়ানো হয়। ফলে মাটির কোনো সংকট হয় না। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি প্রায় সব ইটভাটায় আগুন দেওয়া হবে।
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহেল রানা বলেন, ইটভাটার অনুমোদন আছে কী না তা খতিয়ে দেখা হবে। ভাটামালিকেরা জেলা প্রশাসক ও পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নিয়ে থাকেন। তবে আইন লঙ্ঘন করে কয়লার পরিবর্তে কাঠ পোড়ানো যাবে না। কোথাও যদি কাঠ ও খড়ি পোড়ানোর অভিযোগ পাওয়া যায়, তাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫