রাঙামাটি প্রতিনিধি
রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি সড়কের পাশঘেঁষা রাঙামাটি সদরের সাপছড়ি ইউনিয়নের শুকরছড়ি খামারপাড়া গ্রাম। পাড়ার প্রায় প্রতিটি বাড়িতে রয়েছে দু-একটি মাশরুমের ঘর। ঘরের ভেতরে গেলে চোখে পড়বে প্যাকেটভর্তি মাশরুম। সবাই বাণিজ্যিকভাবে মাশরুম চাষ করছেন।
এমন একজন বাণিজ্যিক মাশরুমচাষি সুমেদ চাকমা (৩২)। তিনি জানান, গত এক বছরে মাশরুম বিক্রি করেছেন প্রায় ৫ লাখ টাকার। আরও দুই মাস বিক্রি করা যাবে। এ থেকে আয় হবে ১ লাখ টাকার কাছাকাছি। তাঁর খরচ হয়েছে ১ লাখ ৯৩ হাজার টাকা।
সুমেদ বলেন, এই এলাকায় মাশরুম চাষে প্রচুর সম্ভাবনা আছে। সরকারি ঋণ পাওয়া গেলে গ্রামটি আদর্শ মাশরুম গ্রাম হবে। মাশরুম চাষের জন্য গভীর নলকূপের পরিষ্কার পানি দরকার হয়। এ পানি দিয়ে খড় সেদ্ধ করতে হয়। কিন্তু খামারপাড়ায় কোনো গভীর নলকূপ নেই। নলকূপ হলে উৎপাদন আরও বাড়ানো যাবে।
সুমেদ বলেন, রাঙামাটিতে সরকারি কোনো মাশরুম বীজের উৎপাদনকেন্দ্র নেই। তাঁরা বেসরকারি আশিকা মাশরুম বীজ উৎপাদন কেন্দ্র থেকে বীজ সংগ্রহ করেন। আসামবস্তিতে একটি সরকারি উৎপাদনকেন্দ্র আছে, কিন্তু এখানে বীজ পাওয়া যায় না। পাওয়া গেলেও তা ভালো না।
আশিকা ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েটের নির্বাহী পরিচালক বিপ্লব চাকমা বলেন, ‘রাঙামাটিতে বর্তমানে শুধু আশিকা মাশরুমবীজ উৎপাদন করে। সরকারি মাশরুমবীজ উৎপাদনকেন্দ্রটি এক প্রকার পরিত্যক্ত। সে জন্য আশিকা উৎপাদনকেন্দ্রে বেশি চাপ থাকে। তিন পার্বত্য (রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি) জেলা ছাড়াও চট্টগ্রামের হাটহাজারী, রাউজান, রাঙ্গুনিয়াসহ সমতলের বিভিন্ন এলাকা থেকে চাষিরা বীজ নেন। চাপ থাকায় সব চাষিকে চাহিদামতো বীজ দিতে পারি না।’
রাঙামাটি হর্টিকালচার সেন্টারের উদ্যানতত্ত্ববিদ মেজবাহ উদ্দিন বলেন, আপাতত মাশরুম উৎপাদনকেন্দ্র নেই বললেই চলে। তবে দু-একটা যা আছে, সেসব কেন্দ্রের সরঞ্জামাদি সচল রাখার জন্য এখন দৈনিক ২০০টি বীজপ্যাকেট তৈরি হচ্ছে। এ বীজ স্থানীয় চাহিদার তুলনায় একেবারে নগণ্য। নতুন প্রকল্প এলে বাড়ানো হবে। একটা প্রকল্প আসার কথা, এটি এলে উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হবে।
রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি সড়কের পাশঘেঁষা রাঙামাটি সদরের সাপছড়ি ইউনিয়নের শুকরছড়ি খামারপাড়া গ্রাম। পাড়ার প্রায় প্রতিটি বাড়িতে রয়েছে দু-একটি মাশরুমের ঘর। ঘরের ভেতরে গেলে চোখে পড়বে প্যাকেটভর্তি মাশরুম। সবাই বাণিজ্যিকভাবে মাশরুম চাষ করছেন।
এমন একজন বাণিজ্যিক মাশরুমচাষি সুমেদ চাকমা (৩২)। তিনি জানান, গত এক বছরে মাশরুম বিক্রি করেছেন প্রায় ৫ লাখ টাকার। আরও দুই মাস বিক্রি করা যাবে। এ থেকে আয় হবে ১ লাখ টাকার কাছাকাছি। তাঁর খরচ হয়েছে ১ লাখ ৯৩ হাজার টাকা।
সুমেদ বলেন, এই এলাকায় মাশরুম চাষে প্রচুর সম্ভাবনা আছে। সরকারি ঋণ পাওয়া গেলে গ্রামটি আদর্শ মাশরুম গ্রাম হবে। মাশরুম চাষের জন্য গভীর নলকূপের পরিষ্কার পানি দরকার হয়। এ পানি দিয়ে খড় সেদ্ধ করতে হয়। কিন্তু খামারপাড়ায় কোনো গভীর নলকূপ নেই। নলকূপ হলে উৎপাদন আরও বাড়ানো যাবে।
সুমেদ বলেন, রাঙামাটিতে সরকারি কোনো মাশরুম বীজের উৎপাদনকেন্দ্র নেই। তাঁরা বেসরকারি আশিকা মাশরুম বীজ উৎপাদন কেন্দ্র থেকে বীজ সংগ্রহ করেন। আসামবস্তিতে একটি সরকারি উৎপাদনকেন্দ্র আছে, কিন্তু এখানে বীজ পাওয়া যায় না। পাওয়া গেলেও তা ভালো না।
আশিকা ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েটের নির্বাহী পরিচালক বিপ্লব চাকমা বলেন, ‘রাঙামাটিতে বর্তমানে শুধু আশিকা মাশরুমবীজ উৎপাদন করে। সরকারি মাশরুমবীজ উৎপাদনকেন্দ্রটি এক প্রকার পরিত্যক্ত। সে জন্য আশিকা উৎপাদনকেন্দ্রে বেশি চাপ থাকে। তিন পার্বত্য (রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি) জেলা ছাড়াও চট্টগ্রামের হাটহাজারী, রাউজান, রাঙ্গুনিয়াসহ সমতলের বিভিন্ন এলাকা থেকে চাষিরা বীজ নেন। চাপ থাকায় সব চাষিকে চাহিদামতো বীজ দিতে পারি না।’
রাঙামাটি হর্টিকালচার সেন্টারের উদ্যানতত্ত্ববিদ মেজবাহ উদ্দিন বলেন, আপাতত মাশরুম উৎপাদনকেন্দ্র নেই বললেই চলে। তবে দু-একটা যা আছে, সেসব কেন্দ্রের সরঞ্জামাদি সচল রাখার জন্য এখন দৈনিক ২০০টি বীজপ্যাকেট তৈরি হচ্ছে। এ বীজ স্থানীয় চাহিদার তুলনায় একেবারে নগণ্য। নতুন প্রকল্প এলে বাড়ানো হবে। একটা প্রকল্প আসার কথা, এটি এলে উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪