আবুল কাসেম, সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরা সদরসহ ৪টি উপজেলাকে জলাবদ্ধতামুক্ত করতে খনন করা হচ্ছে ৭১টি খাল। বেতনা ও মরিচ্চাপ নদ খননের কাজ প্রায় শেষের পথে। পুরো প্রকল্পে ব্যয় হচ্ছে ৪৭৫ কোটি টাকা। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবে জেলার চার লক্ষাধিক মানুষ। পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে এ কথা জানা গেছে।
জানা যায়, বেতনা ও মরিচ্চাপ নদ ভরাট হয়ে গিয়েছিল এক যুগেরও আগে। এতে গতিহীন হয়ে পড়ে ৭০টিরও বেশি সংযোগ খাল। ফলে জলাবদ্ধতায় নাকাল সাতক্ষীরা সদর, কলারোয়া, তালা ও আশাশুনি উপজেলার কয়েক লাখ মানুষ। এমনকি সাতক্ষীরা পৌরসভার অর্ধেকেরও বেশি অংশ জলাবদ্ধ থাকে বছরের ছয় মাস। সাতক্ষীরাবাসীকে তাই জলাবদ্ধতার হাত থেকে মুক্তি দিতে একযোগে শুরু হয় বেতনা ও মরিচ্চাপ নদ খননসহ ৭০টিরও বেশি সংযোগ খালের খননকাজ।
স্থানীয়দের অভিমত, যথাযথভাবে খনন হলে জলাবদ্ধতার হাত থেকে মুক্তি পাবেন তাঁরা। এ বিষয়ে সদর উপজেলার মাটিয়াডাঙ্গা গ্রামের আব্বাস আলী জানান, জেলা শহরের কাছাকাছি এলাকায় বাস করেও আমরা জলাবদ্ধতায় নিমজ্জিত থাকি বছরের ছয় মাস। শালুক খালের ধারে আমার বাড়ি। শালুক খাল খনন হচ্ছে। এবার আশা করছি, বর্ষাকালে আমরা জলাবদ্ধ থাকব না। তবে নকশা অনুযায়ী খাল খননের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
শহরের বদ্দীপুর কলোনী এলাকার বাসিন্দা রহমত আলী বলেন, পৌরসভার মধ্যে বাস করে আমরা আধুনিক জীবনযাপন করতে পারি না। কারণ একটাই, জলাবদ্ধতা। জলাবদ্ধতার কারণে বাচ্চারা ঠিকমতো স্কুলে যেতে পারে না। বেতনা খনন হয়েছে। দেখি, এবার আমাদের এলাকা জলাবদ্ধ থাকে কী না।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের দাবি, ঠিকমতো নজরদারি করে ঠিকাদারের কাছ থেকে বুঝে নেওয়া হচ্ছে খননকাজ। ব্যাপক এ কর্মযজ্ঞের সঙ্গে বেতনা নদের বাকি ২৩ কিলোমিটার খনন হলে জলাবদ্ধতার হাত থেকে পুরোপুরি মুক্তি পাবে সাতক্ষীরার কয়েক লাখ মানুষ।
এ বিষয়ে সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী গোকুল রায় জানান, ২০১৪ সালে জলাবদ্ধতা নিরসনে সমীক্ষা করা হয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে ১, ২, ৬ ও ৮ নম্বর পোল্ডারে এই খাল ও নদী খনন শুরু হয়। মোট ৭১টি খাল খনন করা হচ্ছে। পাশাপাশি বেতনা ও মরিচ্চাপ নদ খননের কাজও চলছে। বেতনা নদীর বাকি ২৩ কিলোমিটার খনন করলে সাতক্ষীরা একেবারেই জলাবদ্ধতামুক্ত হবে বলে জানান তিনি।
সাতক্ষীরা সদরসহ ৪টি উপজেলাকে জলাবদ্ধতামুক্ত করতে খনন করা হচ্ছে ৭১টি খাল। বেতনা ও মরিচ্চাপ নদ খননের কাজ প্রায় শেষের পথে। পুরো প্রকল্পে ব্যয় হচ্ছে ৪৭৫ কোটি টাকা। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবে জেলার চার লক্ষাধিক মানুষ। পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে এ কথা জানা গেছে।
জানা যায়, বেতনা ও মরিচ্চাপ নদ ভরাট হয়ে গিয়েছিল এক যুগেরও আগে। এতে গতিহীন হয়ে পড়ে ৭০টিরও বেশি সংযোগ খাল। ফলে জলাবদ্ধতায় নাকাল সাতক্ষীরা সদর, কলারোয়া, তালা ও আশাশুনি উপজেলার কয়েক লাখ মানুষ। এমনকি সাতক্ষীরা পৌরসভার অর্ধেকেরও বেশি অংশ জলাবদ্ধ থাকে বছরের ছয় মাস। সাতক্ষীরাবাসীকে তাই জলাবদ্ধতার হাত থেকে মুক্তি দিতে একযোগে শুরু হয় বেতনা ও মরিচ্চাপ নদ খননসহ ৭০টিরও বেশি সংযোগ খালের খননকাজ।
স্থানীয়দের অভিমত, যথাযথভাবে খনন হলে জলাবদ্ধতার হাত থেকে মুক্তি পাবেন তাঁরা। এ বিষয়ে সদর উপজেলার মাটিয়াডাঙ্গা গ্রামের আব্বাস আলী জানান, জেলা শহরের কাছাকাছি এলাকায় বাস করেও আমরা জলাবদ্ধতায় নিমজ্জিত থাকি বছরের ছয় মাস। শালুক খালের ধারে আমার বাড়ি। শালুক খাল খনন হচ্ছে। এবার আশা করছি, বর্ষাকালে আমরা জলাবদ্ধ থাকব না। তবে নকশা অনুযায়ী খাল খননের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
শহরের বদ্দীপুর কলোনী এলাকার বাসিন্দা রহমত আলী বলেন, পৌরসভার মধ্যে বাস করে আমরা আধুনিক জীবনযাপন করতে পারি না। কারণ একটাই, জলাবদ্ধতা। জলাবদ্ধতার কারণে বাচ্চারা ঠিকমতো স্কুলে যেতে পারে না। বেতনা খনন হয়েছে। দেখি, এবার আমাদের এলাকা জলাবদ্ধ থাকে কী না।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের দাবি, ঠিকমতো নজরদারি করে ঠিকাদারের কাছ থেকে বুঝে নেওয়া হচ্ছে খননকাজ। ব্যাপক এ কর্মযজ্ঞের সঙ্গে বেতনা নদের বাকি ২৩ কিলোমিটার খনন হলে জলাবদ্ধতার হাত থেকে পুরোপুরি মুক্তি পাবে সাতক্ষীরার কয়েক লাখ মানুষ।
এ বিষয়ে সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী গোকুল রায় জানান, ২০১৪ সালে জলাবদ্ধতা নিরসনে সমীক্ষা করা হয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে ১, ২, ৬ ও ৮ নম্বর পোল্ডারে এই খাল ও নদী খনন শুরু হয়। মোট ৭১টি খাল খনন করা হচ্ছে। পাশাপাশি বেতনা ও মরিচ্চাপ নদ খননের কাজও চলছে। বেতনা নদীর বাকি ২৩ কিলোমিটার খনন করলে সাতক্ষীরা একেবারেই জলাবদ্ধতামুক্ত হবে বলে জানান তিনি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪