রাকিবুল ইসলাম, গাংনী (মেহেরপুর)
চলতি মৌসুমে মেহেরপুরের গাংনীর আমন চাষিরা ধানের ভালো ফলনের আশা করছেন। ইতিমধ্যে অনেকে ধান কাটতে শুরু করেছেন। শত ব্যস্ততা আর ঘরে নতুন ধান তোলার আনন্দে মাতবেন কৃষক-কিষানি।
সরেজমিন উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, মাঠজুড়ে রয়েছে সোনালি ধান। চাষিরা সকাল থেকে কাস্তে-দড়ি হাতে বেরিয়ে পড়েছেন ধান কাটতে। বাদিয়াপাড়া গ্রামের ধানচাষি মতিয়ার রহমান বলেন, ‘আমার ৩ বিঘা জমিতে ধান আছে। ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের সময় ধান নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় ছিলাম। আল্লাহর রহমতে তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি। এ বছর ধানের ফলন অনেক ভালো হবে। ধানের শিষে অনেক ধান রয়েছে। বিঘাপ্রতি ১৯-২০ মণ হারে ফলন হবে আশা করছি।’
বাওট গ্রামের ধানচাষি আ. রশিদ বলেন, ‘মাঠে চলতি বছর খুব ভালো ধান হয়েছে। ঝড় নিয়ে যে ভয় ছিল তা আর নেই। বর্তমানে বাজারমূল্য ৯০০-১০০০ টাকা। আশা করছি, ধানের ভালো দাম পাব আর লাভ হবে। অনেকে ধান কাটতেও শুরু করেছেন।’
দেবীপুর গ্রামের ধানচাষি দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘এ বছর ধানের আবাদ করতে গিয়ে অনেক কষ্ট পোহাতে হয়েছে। একদিকে অনাবৃষ্টি অপরদিকে সার, ডিজেল, মজুরিসহ সবকিছুর খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে। ধানে সেচ দিতে দিতে হাঁপিয়ে উঠেছিলাম। ধান কাটতে শুরু করেছি। আশা করছি ধানে ফলন অনেক ভালো হবে। বিঘাপ্রতি ১৮-২০ মণ হারে হবে। ভালো দাম পেলে ক্ষতি হবে না।’
গাংনী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় আমন ধান রোপণ করা রয়েছে ১৩ হাজার ৬১০ হেক্টর জমিতে। আশা করা হচ্ছে এবার ধানে ভালো ফলন হবে। দাম ভালো পেলে কৃষকেরা লাভবান হবেন। চাষিদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করা হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লাভলী খাতুন বলেন, ‘এ বছর উপজেলায় প্রায় ১৩ হাজার ৬১০ হেক্টর জমিতে ধান চাষ হয়েছে। চলতি বছর উপজেলায় বিভিন্ন জাতের ধানের আবাদ হয়েছে।
ইতিমধ্যে ধান কাটা শুরু হয়েছে। ধানের ফলনও ভালো হচ্ছে। সিত্রাং ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে কিছু জমির ধান হেলে পড়লেও ফলনে তেমন কোনো প্রভাব ফেলবে না। আশা করছি, এবার ধানের ফলন ভালো হবে। আমরা আশাবাদী ১৩ হাজার ৬১০ হেক্টর রোপা আমন থেকে ৮২ হাজার টন ধান উৎপাদন হবে।’
চলতি মৌসুমে মেহেরপুরের গাংনীর আমন চাষিরা ধানের ভালো ফলনের আশা করছেন। ইতিমধ্যে অনেকে ধান কাটতে শুরু করেছেন। শত ব্যস্ততা আর ঘরে নতুন ধান তোলার আনন্দে মাতবেন কৃষক-কিষানি।
সরেজমিন উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, মাঠজুড়ে রয়েছে সোনালি ধান। চাষিরা সকাল থেকে কাস্তে-দড়ি হাতে বেরিয়ে পড়েছেন ধান কাটতে। বাদিয়াপাড়া গ্রামের ধানচাষি মতিয়ার রহমান বলেন, ‘আমার ৩ বিঘা জমিতে ধান আছে। ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের সময় ধান নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় ছিলাম। আল্লাহর রহমতে তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি। এ বছর ধানের ফলন অনেক ভালো হবে। ধানের শিষে অনেক ধান রয়েছে। বিঘাপ্রতি ১৯-২০ মণ হারে ফলন হবে আশা করছি।’
বাওট গ্রামের ধানচাষি আ. রশিদ বলেন, ‘মাঠে চলতি বছর খুব ভালো ধান হয়েছে। ঝড় নিয়ে যে ভয় ছিল তা আর নেই। বর্তমানে বাজারমূল্য ৯০০-১০০০ টাকা। আশা করছি, ধানের ভালো দাম পাব আর লাভ হবে। অনেকে ধান কাটতেও শুরু করেছেন।’
দেবীপুর গ্রামের ধানচাষি দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘এ বছর ধানের আবাদ করতে গিয়ে অনেক কষ্ট পোহাতে হয়েছে। একদিকে অনাবৃষ্টি অপরদিকে সার, ডিজেল, মজুরিসহ সবকিছুর খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে। ধানে সেচ দিতে দিতে হাঁপিয়ে উঠেছিলাম। ধান কাটতে শুরু করেছি। আশা করছি ধানে ফলন অনেক ভালো হবে। বিঘাপ্রতি ১৮-২০ মণ হারে হবে। ভালো দাম পেলে ক্ষতি হবে না।’
গাংনী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় আমন ধান রোপণ করা রয়েছে ১৩ হাজার ৬১০ হেক্টর জমিতে। আশা করা হচ্ছে এবার ধানে ভালো ফলন হবে। দাম ভালো পেলে কৃষকেরা লাভবান হবেন। চাষিদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করা হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লাভলী খাতুন বলেন, ‘এ বছর উপজেলায় প্রায় ১৩ হাজার ৬১০ হেক্টর জমিতে ধান চাষ হয়েছে। চলতি বছর উপজেলায় বিভিন্ন জাতের ধানের আবাদ হয়েছে।
ইতিমধ্যে ধান কাটা শুরু হয়েছে। ধানের ফলনও ভালো হচ্ছে। সিত্রাং ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে কিছু জমির ধান হেলে পড়লেও ফলনে তেমন কোনো প্রভাব ফেলবে না। আশা করছি, এবার ধানের ফলন ভালো হবে। আমরা আশাবাদী ১৩ হাজার ৬১০ হেক্টর রোপা আমন থেকে ৮২ হাজার টন ধান উৎপাদন হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪