মো. জাকিরুল ইসলাম, হালুয়াঘাট
হালুয়াঘাট-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক মহাসড়কের দুই পাশে শত শত গাছের গুঁড়ি স্তূপ করে রাখায় সংকুচিত হয়ে পড়েছে হাঁটার জায়গা। করাত কল ব্যবসায়ীরা গাছের গুঁড়ি রাখায় বাড়ছে যানজট, ঘটছে দুর্ঘটনা। ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার দড়িনগুয়া-ইটাখোল মোড় থেকে ধারা উত্তরবাজার এলাকাতেই বেশি গাঁছের গুঁড়ি রাখা হয়েছে।
ওই সড়কে চলাচলকারীরা জানান, দীর্ঘদিন এভাবে চলতে থাকলেও স্তূপ সরাতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সড়কে চলাচলকারী এক অটোচালক বলেন, ‘সড়কের দুপাশে গাছের গুঁড়ি রাখা হয়েছে। গাড়ি সাইট দিতে গেলে আমরা বিপদে পড়ে যাই। এখন এই সড়কে সব সময় আমাদের দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাতে হয়।’
পথচারী আলমগীর কবির বলেন, সড়কের দুপাশের গাছের সারি ক্রমেই বাড়ছে। গাছগুলি এমনভাবে রাখা হয়েছে হাঁটার সময় সড়কে দুপাশ দিয়ে যদি কোনো যানবাহন আসে তাহলে মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়ে। বাধ্য হয়ে গাছের গুঁড়ির ওপর উঠতে হয়। এতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। এ ব্যাপারে প্রশাসনের উদ্যোগ জরুরি।
ঘুরে দেখা গেছে, হালুয়াঘাট-ময়মনসিংহ মহাসড়কের প্রায় দুই কিলোমিটার জুড়ে দড়িনগুয়া-ইটাখোল মোড় থেকে ধারা উত্তরবাজার এলাকায় মহাসড়কের দুপাশে বৈধ-অবৈধ মিলিয়ে আটটি করাত কল রয়েছে। করাতকল ব্যবসায়ীরা উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে গাছ ক্রয় করে এনে মহাসড়কের দুপাশে জায়গা দখল করে মাসের পর মাস রেখে দেন। সড়ক দখল করে লোড-আনলোড করা হয় ট্রলি কিংবা ট্রাকে। এতে আরও বিড়ম্বনা পোহাতে হয় ওই সড়কে চলাচলকারী পথচারী থেকে শুরু করে যানবাহন চালকদের। দুপাশে সড়ক হয়ে ওঠে সংকুচিত। এ ছাড়া প্রতি সোমবার ও শুক্রবার সাপ্তাহিক হাটের দিন সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট।
এই এলাকা ছাড়াও উপজেলার ধুরাইল শাকুয়াই বাজার, নাগলা বাজার ঘাসিগাঁও মোড়, আলিশা বাজারসহ আরও বেশ কয়েকটি এলাকায় এভাবে বাড়ছে অবৈধ করাতকল। সড়কের দুই পাশ দখল করে রাখা হয়েছে গাছের গুঁড়ি, ডালপালা। এটি যেন গাছ ব্যবসায়ীদের নির্দিষ্ট স্বানে পরিণত হয়েছে।
উপজেলায় প্রায় ৪০টি করাত কল রয়েছে। কিছু করাত কল ইউনিয়ন পরিষদের অনুমোদন নিয়ে চললেও বেশির ভাগ করাত কল সরকারি আইন না মেনে অবৈধভাবে চলছে। প্রশাসনের তদারকি না থাকায় অবৈধভাবে চলা এসব করাতকল মালিক ও গাছের পাইকারেরা সড়ক দখল করে ব্যবসা করতে সাহস পাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন সচেতনমহল।
এ ব্যাপারে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক করাতকল ব্যবসায়ী বলেন, ‘সবাই রাখে বলে আমি রাখছি। দু-একের মধ্যে সরিয়ে ফেলা হবে।’
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সোহেল রানা বলেন, ‘সড়কের পাশে গাছের ব্যবসা অবৈধ। আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
হালুয়াঘাট-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক মহাসড়কের দুই পাশে শত শত গাছের গুঁড়ি স্তূপ করে রাখায় সংকুচিত হয়ে পড়েছে হাঁটার জায়গা। করাত কল ব্যবসায়ীরা গাছের গুঁড়ি রাখায় বাড়ছে যানজট, ঘটছে দুর্ঘটনা। ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার দড়িনগুয়া-ইটাখোল মোড় থেকে ধারা উত্তরবাজার এলাকাতেই বেশি গাঁছের গুঁড়ি রাখা হয়েছে।
ওই সড়কে চলাচলকারীরা জানান, দীর্ঘদিন এভাবে চলতে থাকলেও স্তূপ সরাতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সড়কে চলাচলকারী এক অটোচালক বলেন, ‘সড়কের দুপাশে গাছের গুঁড়ি রাখা হয়েছে। গাড়ি সাইট দিতে গেলে আমরা বিপদে পড়ে যাই। এখন এই সড়কে সব সময় আমাদের দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাতে হয়।’
পথচারী আলমগীর কবির বলেন, সড়কের দুপাশের গাছের সারি ক্রমেই বাড়ছে। গাছগুলি এমনভাবে রাখা হয়েছে হাঁটার সময় সড়কে দুপাশ দিয়ে যদি কোনো যানবাহন আসে তাহলে মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়ে। বাধ্য হয়ে গাছের গুঁড়ির ওপর উঠতে হয়। এতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। এ ব্যাপারে প্রশাসনের উদ্যোগ জরুরি।
ঘুরে দেখা গেছে, হালুয়াঘাট-ময়মনসিংহ মহাসড়কের প্রায় দুই কিলোমিটার জুড়ে দড়িনগুয়া-ইটাখোল মোড় থেকে ধারা উত্তরবাজার এলাকায় মহাসড়কের দুপাশে বৈধ-অবৈধ মিলিয়ে আটটি করাত কল রয়েছে। করাতকল ব্যবসায়ীরা উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে গাছ ক্রয় করে এনে মহাসড়কের দুপাশে জায়গা দখল করে মাসের পর মাস রেখে দেন। সড়ক দখল করে লোড-আনলোড করা হয় ট্রলি কিংবা ট্রাকে। এতে আরও বিড়ম্বনা পোহাতে হয় ওই সড়কে চলাচলকারী পথচারী থেকে শুরু করে যানবাহন চালকদের। দুপাশে সড়ক হয়ে ওঠে সংকুচিত। এ ছাড়া প্রতি সোমবার ও শুক্রবার সাপ্তাহিক হাটের দিন সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট।
এই এলাকা ছাড়াও উপজেলার ধুরাইল শাকুয়াই বাজার, নাগলা বাজার ঘাসিগাঁও মোড়, আলিশা বাজারসহ আরও বেশ কয়েকটি এলাকায় এভাবে বাড়ছে অবৈধ করাতকল। সড়কের দুই পাশ দখল করে রাখা হয়েছে গাছের গুঁড়ি, ডালপালা। এটি যেন গাছ ব্যবসায়ীদের নির্দিষ্ট স্বানে পরিণত হয়েছে।
উপজেলায় প্রায় ৪০টি করাত কল রয়েছে। কিছু করাত কল ইউনিয়ন পরিষদের অনুমোদন নিয়ে চললেও বেশির ভাগ করাত কল সরকারি আইন না মেনে অবৈধভাবে চলছে। প্রশাসনের তদারকি না থাকায় অবৈধভাবে চলা এসব করাতকল মালিক ও গাছের পাইকারেরা সড়ক দখল করে ব্যবসা করতে সাহস পাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন সচেতনমহল।
এ ব্যাপারে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক করাতকল ব্যবসায়ী বলেন, ‘সবাই রাখে বলে আমি রাখছি। দু-একের মধ্যে সরিয়ে ফেলা হবে।’
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সোহেল রানা বলেন, ‘সড়কের পাশে গাছের ব্যবসা অবৈধ। আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫