নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর কলাবাগানে চিকিৎসক কাজী সাবিরা রহমান হত্যাকাণ্ডের পর ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও তদন্তে কূলকিনারা খুঁজে পায়নি পুলিশ। মামলার তদন্ত নিয়ে অন্ধকারে হাতড়াচ্ছে তারা। যদিও তদন্তকারী সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) কর্মকর্তাদের দাবি, হত্যারহস্য উন্মোচনের দ্বারপ্রান্তে তাঁরা। শিগগিরই তদন্তে আলোর মুখ দেখবেন।
অথচ এখন পর্যন্ত এ ঘটনার মোটিফ বা জড়িতদের সম্পর্কে কোনো তথ্যই নেই পুলিশের কাছে। এ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন নিহতদের স্বজনেরা। সাবিরা হত্যা মামলার বাদী তাঁর মামাতো ভাই রেজাউল হাসান মজুমদার বলেন, ‘এত দিনেও পুলিশ খুনিকে শনাক্ত না করতে পারায় আমরা হতাশ। মামলাটি যেন ধীরে ধীরে ফাইলচাপা না পড়ে যায়।’
গত ৩০ মে সকালে রাজধানীর কলাবাগানের ফ্ল্যাট থেকে চিকিৎসক কাজী সাবিরা রহমানের রক্তাক্ত ও দগ্ধ লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
তিন কক্ষের ফ্ল্যাটে সাবলেট হিসেবে তিনি ভাড়া দিয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া দুই তরুণীকে। এঁদের একজন ঈদের ছুটিতে বাড়ি গিয়ে আর ফেরেননি তখনো। অন্যজন একজন মডেল, যিনি ভোরে জগিংয়ের জন্য বের হন।
এ ঘটনায় কলাবাগান থানায় করা হত্যা মামলা নিয়ে প্রথমে থানা-পুলিশের পাশাপাশি ছায়া তদন্তে নামে ডিবি। তাতে কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় বর্তমানে পিবিআই মামলাটি তদন্ত করছে। মামলার তদন্ত তদারক কর্মকর্তা পিবিআই ঢাকা মেট্রো উত্তরের পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম জানান, তাঁরা ইতিমধ্যে অন্তত ৫০ জনকে জেরা করে সন্দেহভাজনদের ছোট তালিকা তৈরি করেছেন। তাঁদের মধ্যে থেকে দু-একজনের সঙ্গে সাবিরার ডিএনএ আলামত মেলানো হবে। সেখান থেকেই খুনি শনাক্ত করা হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ফরেনসিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে সাবিরাকে কুপিয়ে হত্যার পর তাঁর ঘরে আগুন লাগানো হয়। এতে সাবিরার শরীরের ৭০ শতাংশ দগ্ধ হয়। সাবিরার শরীরে ধারালো অস্ত্রের অন্তত নয়টি আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে ফরেনসিক প্রতিবেদনে ধর্ষণের কোনো আলামত মেলেনি।
মামলার তদন্তে এত সময় লাগছে কেন—জানতে চাইলে পিবিআইয়ের পরিদর্শক জুয়েল মিয়া বলেন, সাবিরা যে বাড়িতে ভাড়া থাকতেন, ওই বাড়িতে কেউ এলে তা নিবন্ধন করার ব্যবস্থা ছিল না। তা ছাড়া, বাড়ির সামনে সিসি ক্যামেরাও ছিল না। আর ওই কক্ষে আগুন লাগিয়ে সমস্ত আলামত নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। তাই খুনি শনাক্ত করতে সময় লাগছে।
রাজধানীর কলাবাগানে চিকিৎসক কাজী সাবিরা রহমান হত্যাকাণ্ডের পর ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও তদন্তে কূলকিনারা খুঁজে পায়নি পুলিশ। মামলার তদন্ত নিয়ে অন্ধকারে হাতড়াচ্ছে তারা। যদিও তদন্তকারী সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) কর্মকর্তাদের দাবি, হত্যারহস্য উন্মোচনের দ্বারপ্রান্তে তাঁরা। শিগগিরই তদন্তে আলোর মুখ দেখবেন।
অথচ এখন পর্যন্ত এ ঘটনার মোটিফ বা জড়িতদের সম্পর্কে কোনো তথ্যই নেই পুলিশের কাছে। এ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন নিহতদের স্বজনেরা। সাবিরা হত্যা মামলার বাদী তাঁর মামাতো ভাই রেজাউল হাসান মজুমদার বলেন, ‘এত দিনেও পুলিশ খুনিকে শনাক্ত না করতে পারায় আমরা হতাশ। মামলাটি যেন ধীরে ধীরে ফাইলচাপা না পড়ে যায়।’
গত ৩০ মে সকালে রাজধানীর কলাবাগানের ফ্ল্যাট থেকে চিকিৎসক কাজী সাবিরা রহমানের রক্তাক্ত ও দগ্ধ লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
তিন কক্ষের ফ্ল্যাটে সাবলেট হিসেবে তিনি ভাড়া দিয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া দুই তরুণীকে। এঁদের একজন ঈদের ছুটিতে বাড়ি গিয়ে আর ফেরেননি তখনো। অন্যজন একজন মডেল, যিনি ভোরে জগিংয়ের জন্য বের হন।
এ ঘটনায় কলাবাগান থানায় করা হত্যা মামলা নিয়ে প্রথমে থানা-পুলিশের পাশাপাশি ছায়া তদন্তে নামে ডিবি। তাতে কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় বর্তমানে পিবিআই মামলাটি তদন্ত করছে। মামলার তদন্ত তদারক কর্মকর্তা পিবিআই ঢাকা মেট্রো উত্তরের পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম জানান, তাঁরা ইতিমধ্যে অন্তত ৫০ জনকে জেরা করে সন্দেহভাজনদের ছোট তালিকা তৈরি করেছেন। তাঁদের মধ্যে থেকে দু-একজনের সঙ্গে সাবিরার ডিএনএ আলামত মেলানো হবে। সেখান থেকেই খুনি শনাক্ত করা হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ফরেনসিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে সাবিরাকে কুপিয়ে হত্যার পর তাঁর ঘরে আগুন লাগানো হয়। এতে সাবিরার শরীরের ৭০ শতাংশ দগ্ধ হয়। সাবিরার শরীরে ধারালো অস্ত্রের অন্তত নয়টি আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে ফরেনসিক প্রতিবেদনে ধর্ষণের কোনো আলামত মেলেনি।
মামলার তদন্তে এত সময় লাগছে কেন—জানতে চাইলে পিবিআইয়ের পরিদর্শক জুয়েল মিয়া বলেন, সাবিরা যে বাড়িতে ভাড়া থাকতেন, ওই বাড়িতে কেউ এলে তা নিবন্ধন করার ব্যবস্থা ছিল না। তা ছাড়া, বাড়ির সামনে সিসি ক্যামেরাও ছিল না। আর ওই কক্ষে আগুন লাগিয়ে সমস্ত আলামত নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। তাই খুনি শনাক্ত করতে সময় লাগছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪