পাবনা ও বগুড়া প্রতিনিধি
অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও পানিনিষ্কাশনের অভাবে সামান্য বৃষ্টিতে পাবনা পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় জলজট হচ্ছে। গত সোমবার ভোর থেকে গতকাল মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত বৃষ্টিতে দুর্ভোগে পড়েছে পৌরবাসী। এদিকে বগুড়া পৌর শহরেও বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। কয়েক দিনের ভ্যাপসা গরমের পর বৃষ্টি কিছুটা স্বস্তি আনলেও এ সমস্যা এলাকাবাসীকে দুর্ভোগে ফেলেছে।
বগুড়ায় গত সোমবার দিবাগত রাত থেকে গতকাল বেলা ৩টা পর্যন্ত ১৪১ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে, যা জেলায় এ বছরের বৃষ্টিপাতের সর্বোচ্চ রেকর্ড। এই
ভারী বৃষ্টিতে শহরজুড়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
সদর উপজেলার সাতমাথা থেকে গোহাইল রোড, সূত্রাপুর, খান্দার, শেরপুর রোডের মফিজ পাগলার মোড়, কলোনি, সার্কিট হাউস রোড, রেলগেট, টিনপট্টি, বড়গোলা, বাদুড়তলা এলাকায় জলজট হয়েছে। এ ছাড়া মধ্যনারুলী ও চেলোপাড়া এলাকায় বাসাবাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে বাসিন্দারা।
নারুলী এলাকার বাসিন্দা সানজিদা সেতু বলেন, ‘তাঁর বাড়িতে বৃষ্টির পানি ঢুকেছে। পানি ঢুকেছে তাঁর বাড়ির ফ্রিজ ও রান্নাঘরেও। শহর থেকে বৃষ্টির পানি বের হওয়ার পথ নেই। তাই সামান্য বৃষ্টিতে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।’
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের বগুড়া আঞ্চলিক অফিসের উচ্চ পর্যবেক্ষক সৈয়দ গোলাম কিবরিয়া বলেছেন, ‘নিম্নচাপের জন্য এই বৃষ্টি শুরু হয়েছে। ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বগুড়ায় মাঝারি ও ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এ সময় দমকা হাওয়া এবং বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে দমকা হাওয়া বয়ে যেতে পারে।’
শহরে জলাবদ্ধতার বিষয়ে জানতে চাইলে বগুড়ার পৌর মেয়র রেজাউল করিম বাদশা বলেন, ‘রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টি হওয়ায় শহরে পানি জমেছে। যে পরিমাণ বৃষ্টি হয়েছে তার ধারণক্ষমতা শহরের নেই। পানি সরে যাওয়ার মতো নদী, জলাশয় এবং উন্নত ড্রেনেজ ব্যবস্থা আমাদের নেই। আমরা ইতিমধ্যেই কিছু ড্রেন সংস্কার করেছি। আমাদের এ কার্যক্রম অব্যাহত আছে।’
এদিকে গতকাল সকালে পাবনা পৌর এলাকার শালগাড়িয়া, উত্তর শালগাড়িয়া, মুজাহিদ ক্লাব সড়ক, আতাইকুলা সড়ক, রাধানগর, আটুয়া, বৈরামখান সড়ক, বড়বাজার গুড়পট্টি, দিলালপুর পাথরতলা, কালাচাঁদপাড়া, ছোট শালগাড়িয়া, মাঠপাড়া, মোশাররফ ডাক্তারের গলি, নিউমার্কেট সড়কসহ পৌর এলাকার অধিকাংশপাড়া জলাবদ্ধতা হয়।
এমনও পাড়া-মহল্লা রয়েছে, যেখানে কোনো ড্রেনেজ ব্যবস্থা নেই। সেসব এলাকার মানুষের অবস্থা আরও দুর্বিষহ। এর মধ্যে অন্যতম একটি ৯ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর শালগাড়িয়ার সরদারপাড়া, আজিজল মেম্বার সড়কসহ বেশ কিছু মহল্লা। যেখানে নেই কোনো ড্রেনেজ ব্যবস্থা।
উত্তর শালগাড়িয়া মহল্লার বাসিন্দা আব্দুল জলিল বলেন, ‘তাঁদের মহল্লায় কোনো ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধ হয়। ফলে দৈনন্দিন কাজে বিঘ্ন ঘটে। ড্রেনেজ ব্যবস্থার পাশাপাশি নেই বর্জ্য ফেলার ব্যবস্থাও।’
পৌরবাসীর অভিযোগ, ময়লা-আবর্জনা ফেলার স্থায়ী কোনো ডাস্টবিন না থাকায় যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা ফেলা হয়। সামান্য বৃষ্টি হলে সেসব ময়লা-আবর্জনা সড়কে ছড়িয়ে পড়ে। এ ছাড়া অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় পৌরবাসীর দুর্ভোগের শেষ নেই।
পৌর এলাকার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাবলাতলার বৈরামখান সড়কের বাসিন্দা আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘সামান্য বৃষ্টি হলেই এই মহল্লার ২৫ থেকে ৩০টি পরিবার চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়ে। বাসা থেকে বের হওয়া যায় না।’
শালগাড়িয়া ৭ নম্বর মহল্লার বিদ্যুৎ চক্র কালীবাড়ি মন্দির মহল্লার বাসিন্দা শর্মিলা সিদ্দিকী বলেন, ‘সামান্য পানি জমলেই ঘর থেকে বের হাওয়া যায় না। এই মহল্লায় কমপক্ষে ৪০টি পরিবার এ সমস্যার মধ্যে রয়েছে।’
নানা শ্রেণি-পেশার কমপক্ষে ২০ পৌরবাসীর সঙ্গে আলাপকালে তাঁরা বলেন, ‘বর্তমান মেয়র ঘোষিত বাজেটে পৌর নাগরিকদের হতাশ করেছে। সবখানে যখন বার্ষিক বাজেট বৃদ্ধি পায়, সেখানে পাবনা পৌরসভার বাজেট কমপক্ষে অর্ধশতকোটি টাকা কমেছে। এতে নাগরিক সুযোগ-সুবিধা পাওয়া নিয়ে সবাই হতাশ।’
এ বিষয়ে পৌরসভার মেয়র শরীফ উদ্দিন প্রধান বলেন, ‘নাগরিক সুযোগ-সুবিধা দিতে তাঁর আন্তরিকতার ঘাটতি নেই। অসচেতন পৌরবাসী যত্রতত্র পলিথিনসহ ব্যবহৃত জিনিস ফেলার কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া ব্যবসায়ীসহ মাছ ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন কার্টন, পলিথিন, মোড়ক ড্রেনের মধ্যে ফেলেন। এসব কারণেও ড্রেন আটকে গিয়ে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়।’
গত বছরের বাজেটের চেয়ে সদ্যঘোষিত বাজেট প্রায় অর্ধশত কোটি টাকা কম হওয়ার বিষয়ে মেয়র বলেন, ‘বাজেট কম হলেও নাগরিক সুযোগ-সুবিধায় কোনো সমস্যা হবে না। অন্যান্য মেগা প্রকল্প দিয়ে সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো সম্ভব।’
অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও পানিনিষ্কাশনের অভাবে সামান্য বৃষ্টিতে পাবনা পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় জলজট হচ্ছে। গত সোমবার ভোর থেকে গতকাল মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত বৃষ্টিতে দুর্ভোগে পড়েছে পৌরবাসী। এদিকে বগুড়া পৌর শহরেও বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। কয়েক দিনের ভ্যাপসা গরমের পর বৃষ্টি কিছুটা স্বস্তি আনলেও এ সমস্যা এলাকাবাসীকে দুর্ভোগে ফেলেছে।
বগুড়ায় গত সোমবার দিবাগত রাত থেকে গতকাল বেলা ৩টা পর্যন্ত ১৪১ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে, যা জেলায় এ বছরের বৃষ্টিপাতের সর্বোচ্চ রেকর্ড। এই
ভারী বৃষ্টিতে শহরজুড়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
সদর উপজেলার সাতমাথা থেকে গোহাইল রোড, সূত্রাপুর, খান্দার, শেরপুর রোডের মফিজ পাগলার মোড়, কলোনি, সার্কিট হাউস রোড, রেলগেট, টিনপট্টি, বড়গোলা, বাদুড়তলা এলাকায় জলজট হয়েছে। এ ছাড়া মধ্যনারুলী ও চেলোপাড়া এলাকায় বাসাবাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে বাসিন্দারা।
নারুলী এলাকার বাসিন্দা সানজিদা সেতু বলেন, ‘তাঁর বাড়িতে বৃষ্টির পানি ঢুকেছে। পানি ঢুকেছে তাঁর বাড়ির ফ্রিজ ও রান্নাঘরেও। শহর থেকে বৃষ্টির পানি বের হওয়ার পথ নেই। তাই সামান্য বৃষ্টিতে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।’
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের বগুড়া আঞ্চলিক অফিসের উচ্চ পর্যবেক্ষক সৈয়দ গোলাম কিবরিয়া বলেছেন, ‘নিম্নচাপের জন্য এই বৃষ্টি শুরু হয়েছে। ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বগুড়ায় মাঝারি ও ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এ সময় দমকা হাওয়া এবং বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে দমকা হাওয়া বয়ে যেতে পারে।’
শহরে জলাবদ্ধতার বিষয়ে জানতে চাইলে বগুড়ার পৌর মেয়র রেজাউল করিম বাদশা বলেন, ‘রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টি হওয়ায় শহরে পানি জমেছে। যে পরিমাণ বৃষ্টি হয়েছে তার ধারণক্ষমতা শহরের নেই। পানি সরে যাওয়ার মতো নদী, জলাশয় এবং উন্নত ড্রেনেজ ব্যবস্থা আমাদের নেই। আমরা ইতিমধ্যেই কিছু ড্রেন সংস্কার করেছি। আমাদের এ কার্যক্রম অব্যাহত আছে।’
এদিকে গতকাল সকালে পাবনা পৌর এলাকার শালগাড়িয়া, উত্তর শালগাড়িয়া, মুজাহিদ ক্লাব সড়ক, আতাইকুলা সড়ক, রাধানগর, আটুয়া, বৈরামখান সড়ক, বড়বাজার গুড়পট্টি, দিলালপুর পাথরতলা, কালাচাঁদপাড়া, ছোট শালগাড়িয়া, মাঠপাড়া, মোশাররফ ডাক্তারের গলি, নিউমার্কেট সড়কসহ পৌর এলাকার অধিকাংশপাড়া জলাবদ্ধতা হয়।
এমনও পাড়া-মহল্লা রয়েছে, যেখানে কোনো ড্রেনেজ ব্যবস্থা নেই। সেসব এলাকার মানুষের অবস্থা আরও দুর্বিষহ। এর মধ্যে অন্যতম একটি ৯ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর শালগাড়িয়ার সরদারপাড়া, আজিজল মেম্বার সড়কসহ বেশ কিছু মহল্লা। যেখানে নেই কোনো ড্রেনেজ ব্যবস্থা।
উত্তর শালগাড়িয়া মহল্লার বাসিন্দা আব্দুল জলিল বলেন, ‘তাঁদের মহল্লায় কোনো ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধ হয়। ফলে দৈনন্দিন কাজে বিঘ্ন ঘটে। ড্রেনেজ ব্যবস্থার পাশাপাশি নেই বর্জ্য ফেলার ব্যবস্থাও।’
পৌরবাসীর অভিযোগ, ময়লা-আবর্জনা ফেলার স্থায়ী কোনো ডাস্টবিন না থাকায় যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা ফেলা হয়। সামান্য বৃষ্টি হলে সেসব ময়লা-আবর্জনা সড়কে ছড়িয়ে পড়ে। এ ছাড়া অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় পৌরবাসীর দুর্ভোগের শেষ নেই।
পৌর এলাকার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাবলাতলার বৈরামখান সড়কের বাসিন্দা আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘সামান্য বৃষ্টি হলেই এই মহল্লার ২৫ থেকে ৩০টি পরিবার চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়ে। বাসা থেকে বের হওয়া যায় না।’
শালগাড়িয়া ৭ নম্বর মহল্লার বিদ্যুৎ চক্র কালীবাড়ি মন্দির মহল্লার বাসিন্দা শর্মিলা সিদ্দিকী বলেন, ‘সামান্য পানি জমলেই ঘর থেকে বের হাওয়া যায় না। এই মহল্লায় কমপক্ষে ৪০টি পরিবার এ সমস্যার মধ্যে রয়েছে।’
নানা শ্রেণি-পেশার কমপক্ষে ২০ পৌরবাসীর সঙ্গে আলাপকালে তাঁরা বলেন, ‘বর্তমান মেয়র ঘোষিত বাজেটে পৌর নাগরিকদের হতাশ করেছে। সবখানে যখন বার্ষিক বাজেট বৃদ্ধি পায়, সেখানে পাবনা পৌরসভার বাজেট কমপক্ষে অর্ধশতকোটি টাকা কমেছে। এতে নাগরিক সুযোগ-সুবিধা পাওয়া নিয়ে সবাই হতাশ।’
এ বিষয়ে পৌরসভার মেয়র শরীফ উদ্দিন প্রধান বলেন, ‘নাগরিক সুযোগ-সুবিধা দিতে তাঁর আন্তরিকতার ঘাটতি নেই। অসচেতন পৌরবাসী যত্রতত্র পলিথিনসহ ব্যবহৃত জিনিস ফেলার কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া ব্যবসায়ীসহ মাছ ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন কার্টন, পলিথিন, মোড়ক ড্রেনের মধ্যে ফেলেন। এসব কারণেও ড্রেন আটকে গিয়ে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়।’
গত বছরের বাজেটের চেয়ে সদ্যঘোষিত বাজেট প্রায় অর্ধশত কোটি টাকা কম হওয়ার বিষয়ে মেয়র বলেন, ‘বাজেট কম হলেও নাগরিক সুযোগ-সুবিধায় কোনো সমস্যা হবে না। অন্যান্য মেগা প্রকল্প দিয়ে সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো সম্ভব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪