আব্দুর রব, মৌলভীবাজার
বারো মাসে তেরো পার্বণে উৎসব পালন বাঙালিদের একটি ঐতিহ্য। পৌষসংক্রান্তি এমনই এক প্রাণের উৎসব। মৌলভীবাজারে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ঘরে ঘরে উচ্ছ্বাসের রং ছড়ানো এ উৎসব সর্বজনীনে রূপ নেয়।
পৌষসংক্রান্তির উৎসব পালন করেন গ্রামবাংলার সর্বস্তরের মানুষ।
এদিনটিতে শহরের অনেকেই চলে যান গ্রামের বাড়িতে। পরিবার নিয়ে মেতে ওঠেন পৌষসংক্রান্তির উৎসবে। সব ধর্মের মানুষ বিভিন্ন বাসাবাড়িতে পিঠাপুলি খাওয়ার জন্য উপস্থিত হন।
সংস্কৃতিকর্মী মীর ইউসুফ আলী বলেন, ‘সংক্রান্তি উপলক্ষে প্রতিবছর অন্তত ৫০টি পরিবার থেকে দাওয়াত পাই। সব জায়গায় যাওয়া সম্ভব না হলেও চার-পাঁচ জায়গায় আমি সপরিবারে উপস্থিত হই। এ উৎসব পরস্পরের মধ্যে সৌহার্দ্য বাড়ায়।’
চাকরিজীবী সজল দেবনাথ বলেন, ‘সংক্রান্তি উপলক্ষে শহর ও গ্রাম—দুই জায়গাতেই আয়োজন করেছি। দুটো বড় মাছ কিনেছি ১২ হাজার টাকায়। রয়েছে নানা রকমের পিঠাপুলির আয়োজন। এই ধরনের উৎসব অসাম্প্রদায়িক দেশ গঠনে ভূমিকা রাখে।’
নতুন চালের মিহিদানার মালপুয়া, পাটিসাপটা, সেদ্ধ পিঠা। আখের রসের লালিগুড় দিয়ে মিষ্টান্ন। খেজুরের গুড়ের চোঙ্গা পিঠা, গরুর দুধের দুধপুলি, নতুন আলু, নারকেলসহ নানা উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয় পৌষ পার্বণের পিঠাপুলি।
শিক্ষার্থী তৃষা দাশ বলে, শীতের এই সময়টায় আমরা শহর থেকে গ্রামে যাই। সংক্রান্তি উপলক্ষে ঘরের বড়রা বিভিন্ন কাজ করেন, আর আমরা আনন্দ-হইহুল্লোড় করি।’
শহরের গির্জাপাড়ার বাসিন্দা সুস্মিতা দাশ বলেন, ‘সংক্রান্তির বিশেষ আকর্ষণ থাকে খড় দিয়ে তৈরি উঁচু ঘর। আঞ্চলিকভাবে আমরা এটাকে মেরামেরির ঘর বলি। সংক্রান্তির দিন সকালে গোসল করে নতুন জামাকাপড় পরে এই ঘরে আগুন দিই। আগুন পোহাই, এটা আমাদের অনেক আনন্দ দেয়।’
এ এলাকার বাসিন্দা তপন দত্ত বলেন, পিঠাপুলির পাশাপাশি বড় মাছ এই সময় কেনা হয়। সবাই মিলে একসঙ্গে খাওয়া আনন্দ বাড়ায়।
অন্যান্য বছর পৌষসংক্রান্তিতে মেলার আয়োজন করা হয়। তবে করোনার কারণে এবার হচ্ছে না।
বারো মাসে তেরো পার্বণে উৎসব পালন বাঙালিদের একটি ঐতিহ্য। পৌষসংক্রান্তি এমনই এক প্রাণের উৎসব। মৌলভীবাজারে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ঘরে ঘরে উচ্ছ্বাসের রং ছড়ানো এ উৎসব সর্বজনীনে রূপ নেয়।
পৌষসংক্রান্তির উৎসব পালন করেন গ্রামবাংলার সর্বস্তরের মানুষ।
এদিনটিতে শহরের অনেকেই চলে যান গ্রামের বাড়িতে। পরিবার নিয়ে মেতে ওঠেন পৌষসংক্রান্তির উৎসবে। সব ধর্মের মানুষ বিভিন্ন বাসাবাড়িতে পিঠাপুলি খাওয়ার জন্য উপস্থিত হন।
সংস্কৃতিকর্মী মীর ইউসুফ আলী বলেন, ‘সংক্রান্তি উপলক্ষে প্রতিবছর অন্তত ৫০টি পরিবার থেকে দাওয়াত পাই। সব জায়গায় যাওয়া সম্ভব না হলেও চার-পাঁচ জায়গায় আমি সপরিবারে উপস্থিত হই। এ উৎসব পরস্পরের মধ্যে সৌহার্দ্য বাড়ায়।’
চাকরিজীবী সজল দেবনাথ বলেন, ‘সংক্রান্তি উপলক্ষে শহর ও গ্রাম—দুই জায়গাতেই আয়োজন করেছি। দুটো বড় মাছ কিনেছি ১২ হাজার টাকায়। রয়েছে নানা রকমের পিঠাপুলির আয়োজন। এই ধরনের উৎসব অসাম্প্রদায়িক দেশ গঠনে ভূমিকা রাখে।’
নতুন চালের মিহিদানার মালপুয়া, পাটিসাপটা, সেদ্ধ পিঠা। আখের রসের লালিগুড় দিয়ে মিষ্টান্ন। খেজুরের গুড়ের চোঙ্গা পিঠা, গরুর দুধের দুধপুলি, নতুন আলু, নারকেলসহ নানা উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয় পৌষ পার্বণের পিঠাপুলি।
শিক্ষার্থী তৃষা দাশ বলে, শীতের এই সময়টায় আমরা শহর থেকে গ্রামে যাই। সংক্রান্তি উপলক্ষে ঘরের বড়রা বিভিন্ন কাজ করেন, আর আমরা আনন্দ-হইহুল্লোড় করি।’
শহরের গির্জাপাড়ার বাসিন্দা সুস্মিতা দাশ বলেন, ‘সংক্রান্তির বিশেষ আকর্ষণ থাকে খড় দিয়ে তৈরি উঁচু ঘর। আঞ্চলিকভাবে আমরা এটাকে মেরামেরির ঘর বলি। সংক্রান্তির দিন সকালে গোসল করে নতুন জামাকাপড় পরে এই ঘরে আগুন দিই। আগুন পোহাই, এটা আমাদের অনেক আনন্দ দেয়।’
এ এলাকার বাসিন্দা তপন দত্ত বলেন, পিঠাপুলির পাশাপাশি বড় মাছ এই সময় কেনা হয়। সবাই মিলে একসঙ্গে খাওয়া আনন্দ বাড়ায়।
অন্যান্য বছর পৌষসংক্রান্তিতে মেলার আয়োজন করা হয়। তবে করোনার কারণে এবার হচ্ছে না।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১৩ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫