ত্রিশাল প্রতিনিধি
ত্রিশালে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে প্রার্থী হওয়ায় ও বিদ্রোহীর পৃষ্ঠপোষকতায় সম্পৃক্ত থাকায় এবার আরও ১২ নেতা-কর্মীকে বহিষ্কার করেছে ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগ। উপজেলায় তৃতীয় ধাপে আগামী ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন। ১২টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ নিজ দলেরই বিদ্রোহী প্রার্থীরা। এর আগেও পাঁচ নেতা-কর্মীকে বহিষ্কার করা হয়।
গত মঙ্গলবার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট জহিরুল হক খোকা ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বহিষ্কারের এ তথ্য জানানো হয়।
বহিষ্কৃত নেতা-কর্মীরা হলেন মঠবাড়ী ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কদ্দুস মণ্ডল, মঠবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আলমগীর কবীর হারুন, মোক্ষপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম কালুন, সদস্য শামসুদ্দিন ও শওকত আলী সরকার, রামপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম স্বপন ও রামপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম হায়দার। বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে দলের সিদ্ধান্ত অমান্য ও শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় তাঁদের বহিষ্কার করা হয়।
এ ছাড়া মঠবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড সভাপতি মিজানুর রহমান, সদস্য শহিদুল ইসলাম শহীদ, ইউনিয়ন শ্রমিক লীগের সভাপতি সুজন মিয়া, বৈলর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য শাহাদাত হোসেন বাবুল ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক এমদাদুল হক ব্যাপারী নৌকা প্রতীকের বিপক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করায় বহিষ্কার করা হয়েছে।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল বলেন, ‘দলীয় প্রার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যকরী কমিটি ও প্রার্থীদের পক্ষ থেকে উপজেলা কমিটির কাছে আবেদন করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা কমিটির সুপারিশক্রমে জেলা আওয়ামী লীগ বহিষ্কারের এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে দলীয় সভানেত্রীর কাছে প্রেরণ করে। যারা দলের বিপক্ষে কাজ করবে তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য এর আগে গত ১৭ নভেম্বর চারজন বিদ্রোহী প্রার্থী ও বিদ্রোহী প্রার্থীর একজন মদদদাতাসহ পাঁচজনকে বহিষ্কার করা হয়েছিল।
ত্রিশালে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে প্রার্থী হওয়ায় ও বিদ্রোহীর পৃষ্ঠপোষকতায় সম্পৃক্ত থাকায় এবার আরও ১২ নেতা-কর্মীকে বহিষ্কার করেছে ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগ। উপজেলায় তৃতীয় ধাপে আগামী ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন। ১২টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ নিজ দলেরই বিদ্রোহী প্রার্থীরা। এর আগেও পাঁচ নেতা-কর্মীকে বহিষ্কার করা হয়।
গত মঙ্গলবার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট জহিরুল হক খোকা ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বহিষ্কারের এ তথ্য জানানো হয়।
বহিষ্কৃত নেতা-কর্মীরা হলেন মঠবাড়ী ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কদ্দুস মণ্ডল, মঠবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আলমগীর কবীর হারুন, মোক্ষপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম কালুন, সদস্য শামসুদ্দিন ও শওকত আলী সরকার, রামপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম স্বপন ও রামপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম হায়দার। বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে দলের সিদ্ধান্ত অমান্য ও শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় তাঁদের বহিষ্কার করা হয়।
এ ছাড়া মঠবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড সভাপতি মিজানুর রহমান, সদস্য শহিদুল ইসলাম শহীদ, ইউনিয়ন শ্রমিক লীগের সভাপতি সুজন মিয়া, বৈলর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য শাহাদাত হোসেন বাবুল ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক এমদাদুল হক ব্যাপারী নৌকা প্রতীকের বিপক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করায় বহিষ্কার করা হয়েছে।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল বলেন, ‘দলীয় প্রার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যকরী কমিটি ও প্রার্থীদের পক্ষ থেকে উপজেলা কমিটির কাছে আবেদন করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা কমিটির সুপারিশক্রমে জেলা আওয়ামী লীগ বহিষ্কারের এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে দলীয় সভানেত্রীর কাছে প্রেরণ করে। যারা দলের বিপক্ষে কাজ করবে তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য এর আগে গত ১৭ নভেম্বর চারজন বিদ্রোহী প্রার্থী ও বিদ্রোহী প্রার্থীর একজন মদদদাতাসহ পাঁচজনকে বহিষ্কার করা হয়েছিল।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৩ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪