শিহাব আহমেদ
‘নয়া মানুষ’ সিনেমায় প্লেব্যাক করছেন শুনলাম।
হ্যাঁ। তবে এখনো রেকর্ড করা হয়নি। সুজন হাজংয়ের কথায় ‘সোনার মন’ শিরোনামের গানটির সংগীত পরিচালক ইমন চৌধুরী। এতে আমার সঙ্গে রয়েছেন অনিমেষ রায়। অনেক দিন ধরে গানটি নিয়ে ইমন ভাইয়ের সঙ্গে আলোচনা চলছিল। তখন জানতাম না এটি সিনেমায় ব্যবহৃত হবে। অনেকেই বলছেন, এটি আমার প্রথম সিনেমার গান। আসলে তা নয়। এর আগেও ‘বেঙ্গলি বিউটি’ সিনেমায় গেয়েছি।
গত বছর আপনার ‘টেকা পাখি’ গানটি ভাইরাল হয়েছিল। শ্রোতাদের এমন ভালোবাসা পেলে কেমন অনুভূতি হয়?
ভাইরাল হওয়ার জন্য কখনো গান করি না। যেকোনো গান গাওয়ার আগে চিন্তা করি কীভাবে আরও ভালো করা যাবে। হিট করা নিয়ে কখনোই চিন্তা করি না। ‘টেকা পাখি’ গানটি যখন তৈরি করা হচ্ছিল, শুধু একটাই লক্ষ্য ছিল, বেস্ট আউটপুট দেওয়া। নতুন কিছু নিয়ে আসা। কখনো ভাবিনি এতটা রেসপন্স পাব। শ্রোতাদের ভালোবাসা সব সময় কাজ করার উৎসাহটা বাড়িয়ে দেয়।
গানের শুরুটা কীভাবে হয়েছিল আপনার?
খুব ছোটবেলা থেকেই গানের সঙ্গে যুক্ত আমি। আট বছর বয়সে ছায়ানটে ভর্তি হই। সেখান থেকে প্রায় ১০ বছর নজরুলগীতির তালিম নিয়েছি। আর কণ্ঠশিল্পী হিসেবে কাজ শুরু করেছি পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ার সময়ই। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের ইংলিশ ফর টুডে বইয়ের অডিও বুকে কণ্ঠ দিই। এ ছাড়া আবহ সংগীতে আর টেলিভিশন বিজ্ঞাপনের জন্য গেয়েছি। সিসিমপুরের গানেও কণ্ঠ দিয়েছি। ২০১২ সালে ‘কামব্যাক উইথ ঝালমুড়ি’ অ্যালবামে আমার প্রথম মৌলিক গান বের হয়।
ইউটিউবে গান কভার করা শুরু করেন কবে থেকে?
২০১৬ সালে ফেসবুকে দুটো অডিও গান আপলোড করেছিলাম। দেখলাম, সবাই আমার গান পছন্দ করল। তখন সবার চাপে পড়ে ইউটিউব চ্যানেল খুলে ফেললাম। এরপর সবাই আমাকে চিনতে শুরু করল।
বিভিন্ন ভাষায় গান করতে দেখা যায় আপনাকে। এত ভাষায় সাবলীলভাবে গান করার রহস্য কী?
এটা আমার ন্যাচারাল ট্যালেন্ট বলতে পারেন। উচ্চারণটা আমার স্বাভাবিকভাবেই আসে। অনেক ধরনের গান শুনতে পছন্দ করি। এ কারণেই হয়তো অন্য ভাষার গান সহজেই রপ্ত করতে পারি। এ ছাড়া কোনো গান তোলার আগে সেটার পেছনে অনেক সময় দিই। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, বিভিন্ন ভাষায় গান করাটা আমি উপভোগ করি। ভবিষ্যতেও করে যেতে চাই।
আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে কাজ করছেন। সেখানে যুক্ত হলেন কীভাবে?
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মিউজিক স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম ‘সেশন’-এর সঙ্গে যুক্ত আছি। আমার জানা মতে, সেখানে আমি একাই আছি বাংলাদেশ থেকে। এটি আমার জন্য অনেক গর্বের। প্রায় বছর তিনেক আগে সেখান থেকে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। প্রথমে আমিও চিন্তা করেছি আমাকে তারা কীভাবে চিনল? পরে জানতে পারলাম, ইউটিউবে আমার গান শুনে যোগাযোগ করেছে তারা। এ ছাড়া ভারতের একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের সঙ্গেও শিল্পী হিসেবে যুক্ত আছি।
গান নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
আমি আসলে পরিকল্পনা করে কোনো কিছু করতে পারি না। তাই নির্দিষ্ট করে কোনো পরিকল্পনার কথা বলতে পারব না। তবে ইচ্ছা আছে অনেক গান করার। আর আমার নিজের লেখা ও সুর করা বেশ কিছু গান আছে। সেগুলো ভবিষ্যতে শ্রোতাদের মাঝে পৌঁছে দিতে চাই।
‘নয়া মানুষ’ সিনেমায় প্লেব্যাক করছেন শুনলাম।
হ্যাঁ। তবে এখনো রেকর্ড করা হয়নি। সুজন হাজংয়ের কথায় ‘সোনার মন’ শিরোনামের গানটির সংগীত পরিচালক ইমন চৌধুরী। এতে আমার সঙ্গে রয়েছেন অনিমেষ রায়। অনেক দিন ধরে গানটি নিয়ে ইমন ভাইয়ের সঙ্গে আলোচনা চলছিল। তখন জানতাম না এটি সিনেমায় ব্যবহৃত হবে। অনেকেই বলছেন, এটি আমার প্রথম সিনেমার গান। আসলে তা নয়। এর আগেও ‘বেঙ্গলি বিউটি’ সিনেমায় গেয়েছি।
গত বছর আপনার ‘টেকা পাখি’ গানটি ভাইরাল হয়েছিল। শ্রোতাদের এমন ভালোবাসা পেলে কেমন অনুভূতি হয়?
ভাইরাল হওয়ার জন্য কখনো গান করি না। যেকোনো গান গাওয়ার আগে চিন্তা করি কীভাবে আরও ভালো করা যাবে। হিট করা নিয়ে কখনোই চিন্তা করি না। ‘টেকা পাখি’ গানটি যখন তৈরি করা হচ্ছিল, শুধু একটাই লক্ষ্য ছিল, বেস্ট আউটপুট দেওয়া। নতুন কিছু নিয়ে আসা। কখনো ভাবিনি এতটা রেসপন্স পাব। শ্রোতাদের ভালোবাসা সব সময় কাজ করার উৎসাহটা বাড়িয়ে দেয়।
গানের শুরুটা কীভাবে হয়েছিল আপনার?
খুব ছোটবেলা থেকেই গানের সঙ্গে যুক্ত আমি। আট বছর বয়সে ছায়ানটে ভর্তি হই। সেখান থেকে প্রায় ১০ বছর নজরুলগীতির তালিম নিয়েছি। আর কণ্ঠশিল্পী হিসেবে কাজ শুরু করেছি পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ার সময়ই। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের ইংলিশ ফর টুডে বইয়ের অডিও বুকে কণ্ঠ দিই। এ ছাড়া আবহ সংগীতে আর টেলিভিশন বিজ্ঞাপনের জন্য গেয়েছি। সিসিমপুরের গানেও কণ্ঠ দিয়েছি। ২০১২ সালে ‘কামব্যাক উইথ ঝালমুড়ি’ অ্যালবামে আমার প্রথম মৌলিক গান বের হয়।
ইউটিউবে গান কভার করা শুরু করেন কবে থেকে?
২০১৬ সালে ফেসবুকে দুটো অডিও গান আপলোড করেছিলাম। দেখলাম, সবাই আমার গান পছন্দ করল। তখন সবার চাপে পড়ে ইউটিউব চ্যানেল খুলে ফেললাম। এরপর সবাই আমাকে চিনতে শুরু করল।
বিভিন্ন ভাষায় গান করতে দেখা যায় আপনাকে। এত ভাষায় সাবলীলভাবে গান করার রহস্য কী?
এটা আমার ন্যাচারাল ট্যালেন্ট বলতে পারেন। উচ্চারণটা আমার স্বাভাবিকভাবেই আসে। অনেক ধরনের গান শুনতে পছন্দ করি। এ কারণেই হয়তো অন্য ভাষার গান সহজেই রপ্ত করতে পারি। এ ছাড়া কোনো গান তোলার আগে সেটার পেছনে অনেক সময় দিই। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, বিভিন্ন ভাষায় গান করাটা আমি উপভোগ করি। ভবিষ্যতেও করে যেতে চাই।
আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে কাজ করছেন। সেখানে যুক্ত হলেন কীভাবে?
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মিউজিক স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম ‘সেশন’-এর সঙ্গে যুক্ত আছি। আমার জানা মতে, সেখানে আমি একাই আছি বাংলাদেশ থেকে। এটি আমার জন্য অনেক গর্বের। প্রায় বছর তিনেক আগে সেখান থেকে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। প্রথমে আমিও চিন্তা করেছি আমাকে তারা কীভাবে চিনল? পরে জানতে পারলাম, ইউটিউবে আমার গান শুনে যোগাযোগ করেছে তারা। এ ছাড়া ভারতের একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের সঙ্গেও শিল্পী হিসেবে যুক্ত আছি।
গান নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
আমি আসলে পরিকল্পনা করে কোনো কিছু করতে পারি না। তাই নির্দিষ্ট করে কোনো পরিকল্পনার কথা বলতে পারব না। তবে ইচ্ছা আছে অনেক গান করার। আর আমার নিজের লেখা ও সুর করা বেশ কিছু গান আছে। সেগুলো ভবিষ্যতে শ্রোতাদের মাঝে পৌঁছে দিতে চাই।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪