রিয়াদে অবস্থিত সৌদি মিউজিক হাব থিয়েটারে ২৫ আগস্ট হয়ে গেল ‘জ্যাজ ইন অ্যাবাউট’ শিরোনামের সংগীতায়োজন। জ্যাজ সংগীতে বুঁদ হতে শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসেছিলেন গানপ্রেমীরা। সৌদির স্থানীয় শিল্পীদের নিয়েই মূলত ছিল এ আয়োজন। তবে সবার আগ্রহের কেন্দ্রে ছিলেন নুরাহ আল আম্মারি। কয়েক বছর ধরে সৌদি আরবে জ্যাজ সংগীতের অন্যতম মুখ হয়ে উঠেছেন নুরাহ। কখনো একাই, কখনো দুজন কিংবা চার-পাঁচজনের ব্যান্ড নিয়ে মঞ্চ মাতিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
ছোটবেলা থেকেই সংগীতের প্রতি ঝোঁক ছিল নুরাহর। তাঁর শৈশব সমৃদ্ধ করেছে ডিজনির ধ্রুপদি সব সাউন্ডট্র্যাক। ‘দ্য জঙ্গল বুক’-এর আই ওয়ানা বি লাইক ইউ কিংবা ‘স্নো হোয়াইট অ্যান্ড দ্য সেভেন ডুয়ার্ফস’-এর সাম ডে মাই প্রিন্স উইল কাম গানগুলো তিনি ঘরোয়া আড্ডায় শুনিয়েছেন শৈশবে। নুরাহ আল আম্মারি বলেন, ‘যখন একটু বড় হলাম, একটি সিডি কিনলাম, যাতে বিখ্যাত সব জ্যাজ শিল্পীর গান ছিল। যেমন বিলি হলিডে, এলা ফিটজেরাল্ড, বিং ক্রসবি ও ইটা জেমস। তাঁদের গানগুলো আমাকে এতটাই আকৃষ্ট করে যে মনে হয়েছিল, গানগুলো আমার অন্তরের কথা বলছে।’
সৌদি আরবে জ্যাজ সংগীত নিয়ে উন্মাদনা নতুন হলেও নুরাহ আল আম্মারি মনে করেন, এ প্রবণতা সৌদিতে আগে থেকেই ছিল। আরব নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘সৌদিতে আগে থেকেই এমন অনেক স্থানীয় শিল্পী ছিলেন, যাঁরা জ্যাজ সংগীতকে বিভিন্নভাবে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। তাঁদের জ্যাজ ব্যান্ড ছিল। এমনকি এখানকার শ্রোতাদের মধ্যে ক্লাসিক্যাল ও আধুনিক জ্যাজ গানের প্রতি আগ্রহ সব সময়ই ছিল।’
সৌদি আরবে দীর্ঘদিন ধরে সংগীতচর্চাসহ সাংস্কৃতিক কার্যকলাপে অনেকটাই কড়াকড়ি ছিল। তবে সৌদি যুবরাজের নতুন ভিশন ২০৩০ অনুসারে দেশটিতে এখন তৈরি হয়েছে সাংস্কৃতিক পরিবেশ। নেওয়া হয়েছে অনেক সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ। শিল্প ও সংগীতচর্চায় দেশটির শিল্পীরা জোর কদমে এগিয়ে এসেছেন। নুরাহ আল আম্মারি বলেন, ‘২০১৯ সালের পর থেকে এখানে সংগীতচর্চার চিত্র পুরোপুরি বদলে গেছে। আমরা অনেক অনুষ্ঠান করছি। অনেক নতুন-পুরোনো ব্যান্ড এবং শিল্পী এগিয়ে এসেছেন। তাঁরা পারফর্ম করছেন, মৌলিক গান তৈরি করছেন।’ নুরাহর প্রত্যাশা, সৌদি আরবের সংগীত একদিন সারা বিশ্বে ছড়িয়ে যাবে।
রিয়াদে অবস্থিত সৌদি মিউজিক হাব থিয়েটারে ২৫ আগস্ট হয়ে গেল ‘জ্যাজ ইন অ্যাবাউট’ শিরোনামের সংগীতায়োজন। জ্যাজ সংগীতে বুঁদ হতে শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসেছিলেন গানপ্রেমীরা। সৌদির স্থানীয় শিল্পীদের নিয়েই মূলত ছিল এ আয়োজন। তবে সবার আগ্রহের কেন্দ্রে ছিলেন নুরাহ আল আম্মারি। কয়েক বছর ধরে সৌদি আরবে জ্যাজ সংগীতের অন্যতম মুখ হয়ে উঠেছেন নুরাহ। কখনো একাই, কখনো দুজন কিংবা চার-পাঁচজনের ব্যান্ড নিয়ে মঞ্চ মাতিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
ছোটবেলা থেকেই সংগীতের প্রতি ঝোঁক ছিল নুরাহর। তাঁর শৈশব সমৃদ্ধ করেছে ডিজনির ধ্রুপদি সব সাউন্ডট্র্যাক। ‘দ্য জঙ্গল বুক’-এর আই ওয়ানা বি লাইক ইউ কিংবা ‘স্নো হোয়াইট অ্যান্ড দ্য সেভেন ডুয়ার্ফস’-এর সাম ডে মাই প্রিন্স উইল কাম গানগুলো তিনি ঘরোয়া আড্ডায় শুনিয়েছেন শৈশবে। নুরাহ আল আম্মারি বলেন, ‘যখন একটু বড় হলাম, একটি সিডি কিনলাম, যাতে বিখ্যাত সব জ্যাজ শিল্পীর গান ছিল। যেমন বিলি হলিডে, এলা ফিটজেরাল্ড, বিং ক্রসবি ও ইটা জেমস। তাঁদের গানগুলো আমাকে এতটাই আকৃষ্ট করে যে মনে হয়েছিল, গানগুলো আমার অন্তরের কথা বলছে।’
সৌদি আরবে জ্যাজ সংগীত নিয়ে উন্মাদনা নতুন হলেও নুরাহ আল আম্মারি মনে করেন, এ প্রবণতা সৌদিতে আগে থেকেই ছিল। আরব নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘সৌদিতে আগে থেকেই এমন অনেক স্থানীয় শিল্পী ছিলেন, যাঁরা জ্যাজ সংগীতকে বিভিন্নভাবে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। তাঁদের জ্যাজ ব্যান্ড ছিল। এমনকি এখানকার শ্রোতাদের মধ্যে ক্লাসিক্যাল ও আধুনিক জ্যাজ গানের প্রতি আগ্রহ সব সময়ই ছিল।’
সৌদি আরবে দীর্ঘদিন ধরে সংগীতচর্চাসহ সাংস্কৃতিক কার্যকলাপে অনেকটাই কড়াকড়ি ছিল। তবে সৌদি যুবরাজের নতুন ভিশন ২০৩০ অনুসারে দেশটিতে এখন তৈরি হয়েছে সাংস্কৃতিক পরিবেশ। নেওয়া হয়েছে অনেক সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ। শিল্প ও সংগীতচর্চায় দেশটির শিল্পীরা জোর কদমে এগিয়ে এসেছেন। নুরাহ আল আম্মারি বলেন, ‘২০১৯ সালের পর থেকে এখানে সংগীতচর্চার চিত্র পুরোপুরি বদলে গেছে। আমরা অনেক অনুষ্ঠান করছি। অনেক নতুন-পুরোনো ব্যান্ড এবং শিল্পী এগিয়ে এসেছেন। তাঁরা পারফর্ম করছেন, মৌলিক গান তৈরি করছেন।’ নুরাহর প্রত্যাশা, সৌদি আরবের সংগীত একদিন সারা বিশ্বে ছড়িয়ে যাবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪