দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের করোনার টিক দেওয়া শুরু হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল ৯টায় জেলা পরিষদ মিলনায়তনে টিকা দেওয়া শুরু হয়। জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের করোনা বিষয়ক ফোকাল পার্সন ডা. শাহ মো. এজাজ-উল হক জানান, প্রথম দিনে ২ হাজার ৪৮৪ জন শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া হচ্ছে। তবে টিকাদান কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, চরম বিশৃঙ্খলার মধ্যে টিকাদান কার্যক্রম চলছে। টিকা নিতে শিক্ষার্থীরা হুড়োহুড়ি করছেন। ছিল না ছেলে ও মেয়েদের আলাদা লাইন। একই রুমে ছেলে ও মেয়েদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে দুপুর ১টায় কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবক বাইরে এসে টিকা শেষ হয়ে গেছে বলে ঘোষণা দেয়। পরে পরিস্থিতি শান্ত হলে আবারও শুরু হয় টিকা কার্যক্রম। দুপুর ২টা পর্যন্ত টিকা দেওয়ার ঘোষণা থাকলেও নির্ধারিত সময়ের পরেও চলে টিকাদান কর্মসূচি। টিকা কেন্দ্রে দায়িত্বরত সিভিল সার্জন অফিসের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা জানান, আমরা বারোজন কর্মী নিয়ে এসেছি। কিন্তু এখানে এসে দেখি প্রচুর শিক্ষার্থী একসঙ্গে ভীড় করছে। কোন সমন্বয় নেই। যথেষ্ট টিকা আছে কিন্তু এখানে শৃঙ্খলার অভাব।
টিকা নিতে আসা বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা জানায়, শুরুতে পরিবেশ ভাল থাকলেও পরে শৃঙ্খলা ভেঙ্গে পড়ে। ভীড়ের মধ্যে ৩/৪ ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকেও অনেকে টিকা নিতে পারেনি।
টিকা নিতে আসা দিনাজপুর কেবিএম কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী রোকনুজ্জামান রনি জানায়, এখানে নিয়ম-শৃঙ্খলা বলতে কিছু নেই। ছেলে মেয়ে একসঙ্গে হুড়াহুড়ি করছে। আমি চার ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকেও এখনো টিকা নিতে পারিনি।
দিনাজপুর ইসলামিয়া মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী আয়েশা সিদ্দিকা বলে, ‘এখানকার পরিস্থিতিতে আমরা নিজেদের সেফ মনে করতে পারছিনা। ৩ ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকেও টিকা নিতে পারিনি। এখন শুনছি টিকা শেষ হয়ে গেছে।’
দিনাজপুর কলেজিয়েট বালিকা উচচ বিদ্যালয় ও কলেজের ইংরেজির প্রভাষক ভূজঙ্গ ধর রায় বলেন, ‘আমি এখানে আমাদের কলেজের তিন শতাধিক এইচএসসি পরীক্ষার্থী নিয়ে এসেছি। শুরুতে সুশৃঙ্খল পরিবেশ থাকলেও এখন যে পরিস্থিতি এখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ন্যূনতম প্রচেষ্টা নেই।’
এ বিষয়ে দিনাজপুর জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘সামনে পরীক্ষা। আমরা শুরু করেছি। আগামীকাল আসেন এ সমস্যা থাকবে না।’
জেলা সিভিল সার্জন ডা: মো. আব্দুল কুদ্দুছ বলেন, ‘এটি একটি সমন্বিত কার্যক্রম। সকলের সমন্বয় না থাকলে একা স্বাস্থ্যবিভাগের পক্ষে পুরোটা সামাল দেয়াও সম্ভব নয়। আমাদের পর্যাপ্ত টিকা রয়েছে। সকল পরীক্ষার্থীই টিকা পাবে।’
দিনাজপুরে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের করোনার টিক দেওয়া শুরু হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল ৯টায় জেলা পরিষদ মিলনায়তনে টিকা দেওয়া শুরু হয়। জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের করোনা বিষয়ক ফোকাল পার্সন ডা. শাহ মো. এজাজ-উল হক জানান, প্রথম দিনে ২ হাজার ৪৮৪ জন শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া হচ্ছে। তবে টিকাদান কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, চরম বিশৃঙ্খলার মধ্যে টিকাদান কার্যক্রম চলছে। টিকা নিতে শিক্ষার্থীরা হুড়োহুড়ি করছেন। ছিল না ছেলে ও মেয়েদের আলাদা লাইন। একই রুমে ছেলে ও মেয়েদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে দুপুর ১টায় কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবক বাইরে এসে টিকা শেষ হয়ে গেছে বলে ঘোষণা দেয়। পরে পরিস্থিতি শান্ত হলে আবারও শুরু হয় টিকা কার্যক্রম। দুপুর ২টা পর্যন্ত টিকা দেওয়ার ঘোষণা থাকলেও নির্ধারিত সময়ের পরেও চলে টিকাদান কর্মসূচি। টিকা কেন্দ্রে দায়িত্বরত সিভিল সার্জন অফিসের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা জানান, আমরা বারোজন কর্মী নিয়ে এসেছি। কিন্তু এখানে এসে দেখি প্রচুর শিক্ষার্থী একসঙ্গে ভীড় করছে। কোন সমন্বয় নেই। যথেষ্ট টিকা আছে কিন্তু এখানে শৃঙ্খলার অভাব।
টিকা নিতে আসা বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা জানায়, শুরুতে পরিবেশ ভাল থাকলেও পরে শৃঙ্খলা ভেঙ্গে পড়ে। ভীড়ের মধ্যে ৩/৪ ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকেও অনেকে টিকা নিতে পারেনি।
টিকা নিতে আসা দিনাজপুর কেবিএম কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী রোকনুজ্জামান রনি জানায়, এখানে নিয়ম-শৃঙ্খলা বলতে কিছু নেই। ছেলে মেয়ে একসঙ্গে হুড়াহুড়ি করছে। আমি চার ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকেও এখনো টিকা নিতে পারিনি।
দিনাজপুর ইসলামিয়া মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী আয়েশা সিদ্দিকা বলে, ‘এখানকার পরিস্থিতিতে আমরা নিজেদের সেফ মনে করতে পারছিনা। ৩ ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকেও টিকা নিতে পারিনি। এখন শুনছি টিকা শেষ হয়ে গেছে।’
দিনাজপুর কলেজিয়েট বালিকা উচচ বিদ্যালয় ও কলেজের ইংরেজির প্রভাষক ভূজঙ্গ ধর রায় বলেন, ‘আমি এখানে আমাদের কলেজের তিন শতাধিক এইচএসসি পরীক্ষার্থী নিয়ে এসেছি। শুরুতে সুশৃঙ্খল পরিবেশ থাকলেও এখন যে পরিস্থিতি এখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ন্যূনতম প্রচেষ্টা নেই।’
এ বিষয়ে দিনাজপুর জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘সামনে পরীক্ষা। আমরা শুরু করেছি। আগামীকাল আসেন এ সমস্যা থাকবে না।’
জেলা সিভিল সার্জন ডা: মো. আব্দুল কুদ্দুছ বলেন, ‘এটি একটি সমন্বিত কার্যক্রম। সকলের সমন্বয় না থাকলে একা স্বাস্থ্যবিভাগের পক্ষে পুরোটা সামাল দেয়াও সম্ভব নয়। আমাদের পর্যাপ্ত টিকা রয়েছে। সকল পরীক্ষার্থীই টিকা পাবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪