মেঘনা প্রতিনিধি
মেঘনা উপজেলা পরিষদের পেছনে নির্মিত ডাকবাংলো ভবনটি এক বছর আগে কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হলেও এখনো উদ্বোধন করা হয়নি। মেঘনা-কাঠালিয়া নদীবেষ্টিত এ উপজেলায় এখন পর্যন্ত পর্যটক কিংবা গুরুত্বপূর্ণ অতিথিদের থাকার জন্য ভালো মানের কোনো হোটেল নেই। উপজেলাবাসী বলছে, ডাকবাংলোটি উদ্বোধন হলে এখানে আসা পর্যটক ও অতিথিদের রাত্রিযাপনের ভোগান্তি দূর হতো, পাশাপাশি অতিথিরা ফি দিয়ে রাত্রি যাপন করলে সরকারের কোষাগারে রাজস্ব জমা হতো।
সরেজমিনে দেখা যায়, পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকায় ডাকবাংলোর বাইরের দেয়ালে লোনা পড়ে গেছে। পলেস্তারায় ধরেছে সরু ফাটল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা পরিষদের এক কর্মচারী বলেন, মাঝেমধ্যে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আসলে হাজার টাকা খরচ করে রুম পরিষ্কার করতে হয়। ঢাকায় কর্মরত দুলাল নামের মেঘনার এক সরকারি কর্মকর্তা বলেন, ‘পৈতৃক বাড়িতে থাকার পরিবেশ না থাকায় মেঘনায় গিয়ে কেউ থাকে না। জরুরি কোনো প্রয়োজনে বাড়িতে গেলে কাজ শেষে চলে আসি। যদি ডাকবাংলো চালু থাকত তাহলে সরকারি ফি জমা দিয়ে সেখানে থাকতে পারতাম।
বৈদ্যনাথপুরের রেজাউল করিম নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘আমার পরিচিত উচ্চপদস্থ অনেক বন্ধু আছেন। থাকার মতো ভালো পরিবেশ না থাকায় তাঁদের আমার বাড়িতে নিতে পারি না। যদি ডাকবাংলোটি চালু হয় এবং সেখানে অবস্থান করার মতো ভালো পরিবেশ তৈরি করা হয় তাহলে অনেকেই উপকৃত হবেন। পাশাপাশি সরকার রাজস্ব পাবে।
এম আর এন্টারপ্রাইজ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ডাকবাংলোটি নির্মাণ করে, যাঁর মালিক মো. রাহাত আহমেদ। তিনি বলেন, ‘এক বছর আগে কাজ শেষ করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দিয়েছি। এমনকি জামানতের টাকাও উত্তোলন করেছি।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাবেয়া আক্তারের বলেন, ‘কিছু কারণে এখনো ডাকবাংলোটি উদ্বোধন করা হয়নি। উদ্বোধন করা হলে গণমাধ্যমকর্মীদের জানানো হবে।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল্লাহ মিয়া রতন শিকদার বলেন, ‘করোনাকালে কাজ শেষে ঠিকাদার ভবনটি বুঝিয়ে দিয়েছেন, কিন্তু জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এবং স্থানীয় সাংসদ সময় দিতে না পারায় উদ্বোধন করতে দেরি হচ্ছে। জেলা পরিষদ ভেঙে দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘আমরা শিগগিরই উদ্বোধনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। সাংসদকে নিয়ে উদ্বোধন করা হবে।’
মেঘনা উপজেলা পরিষদের পেছনে নির্মিত ডাকবাংলো ভবনটি এক বছর আগে কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হলেও এখনো উদ্বোধন করা হয়নি। মেঘনা-কাঠালিয়া নদীবেষ্টিত এ উপজেলায় এখন পর্যন্ত পর্যটক কিংবা গুরুত্বপূর্ণ অতিথিদের থাকার জন্য ভালো মানের কোনো হোটেল নেই। উপজেলাবাসী বলছে, ডাকবাংলোটি উদ্বোধন হলে এখানে আসা পর্যটক ও অতিথিদের রাত্রিযাপনের ভোগান্তি দূর হতো, পাশাপাশি অতিথিরা ফি দিয়ে রাত্রি যাপন করলে সরকারের কোষাগারে রাজস্ব জমা হতো।
সরেজমিনে দেখা যায়, পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকায় ডাকবাংলোর বাইরের দেয়ালে লোনা পড়ে গেছে। পলেস্তারায় ধরেছে সরু ফাটল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা পরিষদের এক কর্মচারী বলেন, মাঝেমধ্যে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আসলে হাজার টাকা খরচ করে রুম পরিষ্কার করতে হয়। ঢাকায় কর্মরত দুলাল নামের মেঘনার এক সরকারি কর্মকর্তা বলেন, ‘পৈতৃক বাড়িতে থাকার পরিবেশ না থাকায় মেঘনায় গিয়ে কেউ থাকে না। জরুরি কোনো প্রয়োজনে বাড়িতে গেলে কাজ শেষে চলে আসি। যদি ডাকবাংলো চালু থাকত তাহলে সরকারি ফি জমা দিয়ে সেখানে থাকতে পারতাম।
বৈদ্যনাথপুরের রেজাউল করিম নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘আমার পরিচিত উচ্চপদস্থ অনেক বন্ধু আছেন। থাকার মতো ভালো পরিবেশ না থাকায় তাঁদের আমার বাড়িতে নিতে পারি না। যদি ডাকবাংলোটি চালু হয় এবং সেখানে অবস্থান করার মতো ভালো পরিবেশ তৈরি করা হয় তাহলে অনেকেই উপকৃত হবেন। পাশাপাশি সরকার রাজস্ব পাবে।
এম আর এন্টারপ্রাইজ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ডাকবাংলোটি নির্মাণ করে, যাঁর মালিক মো. রাহাত আহমেদ। তিনি বলেন, ‘এক বছর আগে কাজ শেষ করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দিয়েছি। এমনকি জামানতের টাকাও উত্তোলন করেছি।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাবেয়া আক্তারের বলেন, ‘কিছু কারণে এখনো ডাকবাংলোটি উদ্বোধন করা হয়নি। উদ্বোধন করা হলে গণমাধ্যমকর্মীদের জানানো হবে।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল্লাহ মিয়া রতন শিকদার বলেন, ‘করোনাকালে কাজ শেষে ঠিকাদার ভবনটি বুঝিয়ে দিয়েছেন, কিন্তু জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এবং স্থানীয় সাংসদ সময় দিতে না পারায় উদ্বোধন করতে দেরি হচ্ছে। জেলা পরিষদ ভেঙে দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘আমরা শিগগিরই উদ্বোধনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। সাংসদকে নিয়ে উদ্বোধন করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪