পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে সময়মতো চিকিৎসক ‘না থাকা’য় গলায় ফাঁস দেওয়া এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তাঁর স্বজনেরা। গত বৃহস্পতিবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
জানা গেছে, পাটগ্রাম পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের রহমানপুর চাত্রারপাড় এলাকার নবীবর রহমানের ছেলে আরিফ বৃহস্পতিবার রাতে ঘরের দরজা বন্ধ করে গলায় ফাঁস দেন। বিষয়টি জানতে পেরে রাত ৯টায় পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান রোগীর স্বজনেরা।
আরিফের ভাতিজা মিজানুর রহমান মানিক বলেন, ‘গলায় ফাঁস দেওয়ার ঘটনা জানার সঙ্গে সঙ্গেই পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রায় ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট ধরে চিৎকার করেও কোনো চিকিৎসককে পাওয়া যায়নি। এর মধ্যে আরিফের মৃত্যু হয়।’
পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বৃহস্পতিবার রাতে জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত চিকিৎসক মেডিকেল কর্মকর্তা কালী প্রসাদ রায় বলেন, ‘আমাদের প্রমাণ অনুযায়ী ৯টা ৩৫ মিনিটে রোগীকে হাসপাতালে আনা হয়। আমাকে জানানোর ৪ থেকে ৫ মিনিটের মধ্যে উপস্থিত হই। তার আগেই ওয়ার্ডবয় প্রেশার মাপে, অক্সিজেন দেয়। কিন্তু রোগী মৃত ছিল। ওই সময় রোগীর স্বজনেরাও জানে রোগী মৃত।’
পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘হাসপাতালে সিসিটিভি আছে, রক্ষিত রেজিস্ট্রারসহ রোগীর স্বজনদের বক্তব্য সবকিছু দেখা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ওই রোগীর প্রাথমিক চিকিৎসায় কোনো অবহেলা হয়েছে বলে মনে হচ্ছে না। মূলত রোগীকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়। আনার সঙ্গে সঙ্গেই ওয়ার্ডবয়রা যাবতীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে। এর দুই মিনিটের মধ্যে চিকিৎসক রাসেল আহম্মেদ, জরুরি বিভাগের চিকিৎসক কালী প্রসাদ রায় ৫ মিনিট ও আমি ৮ মিনিটের মধ্যে উপস্থিত হই। রোগীর স্বজনেরা এতটা উত্তেজিত কেন হয়েছিল, অন্য কোনো কারণ আছে কি না ভাবার বিষয়। হাসপাতালের টেবিল, চেয়ার ও জানালা ভাঙচুর করা হয়েছে। রোগীর স্বজনেরা অভিযোগ করলে বিভাগীয় তদন্ত করা হবে। ভাঙচুরের ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে সময়মতো চিকিৎসক ‘না থাকা’য় গলায় ফাঁস দেওয়া এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তাঁর স্বজনেরা। গত বৃহস্পতিবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
জানা গেছে, পাটগ্রাম পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের রহমানপুর চাত্রারপাড় এলাকার নবীবর রহমানের ছেলে আরিফ বৃহস্পতিবার রাতে ঘরের দরজা বন্ধ করে গলায় ফাঁস দেন। বিষয়টি জানতে পেরে রাত ৯টায় পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান রোগীর স্বজনেরা।
আরিফের ভাতিজা মিজানুর রহমান মানিক বলেন, ‘গলায় ফাঁস দেওয়ার ঘটনা জানার সঙ্গে সঙ্গেই পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রায় ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট ধরে চিৎকার করেও কোনো চিকিৎসককে পাওয়া যায়নি। এর মধ্যে আরিফের মৃত্যু হয়।’
পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বৃহস্পতিবার রাতে জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত চিকিৎসক মেডিকেল কর্মকর্তা কালী প্রসাদ রায় বলেন, ‘আমাদের প্রমাণ অনুযায়ী ৯টা ৩৫ মিনিটে রোগীকে হাসপাতালে আনা হয়। আমাকে জানানোর ৪ থেকে ৫ মিনিটের মধ্যে উপস্থিত হই। তার আগেই ওয়ার্ডবয় প্রেশার মাপে, অক্সিজেন দেয়। কিন্তু রোগী মৃত ছিল। ওই সময় রোগীর স্বজনেরাও জানে রোগী মৃত।’
পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘হাসপাতালে সিসিটিভি আছে, রক্ষিত রেজিস্ট্রারসহ রোগীর স্বজনদের বক্তব্য সবকিছু দেখা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ওই রোগীর প্রাথমিক চিকিৎসায় কোনো অবহেলা হয়েছে বলে মনে হচ্ছে না। মূলত রোগীকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়। আনার সঙ্গে সঙ্গেই ওয়ার্ডবয়রা যাবতীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে। এর দুই মিনিটের মধ্যে চিকিৎসক রাসেল আহম্মেদ, জরুরি বিভাগের চিকিৎসক কালী প্রসাদ রায় ৫ মিনিট ও আমি ৮ মিনিটের মধ্যে উপস্থিত হই। রোগীর স্বজনেরা এতটা উত্তেজিত কেন হয়েছিল, অন্য কোনো কারণ আছে কি না ভাবার বিষয়। হাসপাতালের টেবিল, চেয়ার ও জানালা ভাঙচুর করা হয়েছে। রোগীর স্বজনেরা অভিযোগ করলে বিভাগীয় তদন্ত করা হবে। ভাঙচুরের ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪