বদরুল ইসলাম মাসুদ, বান্দরবান
করোনার সংক্রমণ বাড়ায় কয়েক দিন ধরে বান্দরবানে পর্যটকদের আগমন কম ছিল। তবে গতকাল শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বান্দরবানের বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে ভিড় দেখা গেছে। জেলা শহরেও খাবার হোটেল ও রাস্তায় পর্যটকের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। এ ছাড়া দূরের পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে ঘুরতে অনেকে গাড়ি ভাড়া নিয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, হোটেল-রিসোর্টে থাকতে করোনার টিকা সনদ প্রদর্শন ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কড়াকড়ি আরোপের কারণেও বান্দরবানে পর্যটকের আগমন আগের তুলনায় কম। জেলা সদরের খাবার হোটেলগুলোতে গতকালের বেচাবিক্রি গত সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে বলে জানিয়েছেন হোটেলমালিকেরা।
বান্দরবান শহরের সবচেয়ে কাছে জেলা প্রশাসন পরিচালিত পর্যটনকেন্দ্র নীলাচল। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে দুই হাজার ফুট উচ্চতায় এই কেন্দ্রে দাঁড়ালে ঘন কুয়াশার দেখা মেলে। কেন্দ্রের ইনচার্জ আদিব বড়ুয়া গতকাল বলেন, গত সপ্তাহে ছুটির দিনে তেমন লোক আসেনি। তবে আজ (শুক্রবার) নীলাচলে অনেক পর্যটকের আগমন হয়েছে। বান্দরবানে করোনা সংক্রমণ কিছুটা কমে আসায় পর্যটকের সংখ্যা বাড়ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
আদিব বড়ুয়া জানান, গতকাল শুক্রবার বেলা তিনটা পর্যন্ত নীলাচলে প্রায় এক হাজার মানুষ টিকিট কেটে প্রবেশ করেছেন। বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যার দিকে আরও কিছু পর্যটকের আগমন ঘটবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। গত সপ্তাহের এই দিনে নীলাচলে ৬০০-এর মতো দর্শনার্থী এসেছিলেন বলে তিনি জানান। তবে স্বাভাবিক সময়ে নীলাচলে প্রতিদিন তিন হাজার থেকে সাড়ে তিন হাজার পর্যটকের আগমন ঘটে।
এদিকে সদরের আরেক পর্যটনকেন্দ্র মেঘলাতেও গতকাল পর্যটকের উপস্থিতি ছিল গত সপ্তাহের তুলনায় বেশি। এই কেন্দ্রের সামনে দোকান নিয়ে বসা আশু দাশ বলেন, গত সপ্তাহের তুলনায় আজ (শুক্রবার) মেঘলাতে পর্যটক বেশি এসেছেন। তাঁদের দোকানে বিক্রিও ভালো হচ্ছে। তবে পর্যটকদের বেশির ভাগই আশপাশের এলাকার বলে মনে হয়েছে তাঁর। এই পর্যটকেরা এক দিনের জন্য এসে ঘুরেই চলে যাবেন।
এদিকে বান্দরবান সদরের হোটেল-রিসোর্টগুলোতেও লোকজন তেমন বাড়েনি বলে জানা গেছে। জেলা হোটেল রিসোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম জানান, ছুটির দিনে পর্যটকের সংখ্যা বাড়লেও তাঁদের বেশির ভাগই এক দিনের জন্য এসে চলে যাচ্ছেন। অল্প কিছু লোক দূর থেকে বান্দরবানে বেড়াতে এসে হোটেল-রিসোর্টে থাকছেন।
বান্দরবানের পালকি হোটেলের মালিক আলাউদ্দিন শাহরিয়ার বলেন, বর্তমানে পর্যটন মৌসুম। এ সময়ে বান্দরবানে প্রতিদিন অন্তত ২০ হাজার পর্যটকের আগমন ঘটে। হোটেল-রিসোর্টের হিসাবমতে, বর্তমানে দৈনিক পাঁচ হাজারের কম লোক আসছেন। এতে তাঁদের হোটেল-রিসোর্টের অনেক রুম খালি থাকায় এখনো লাভের মুখ দেখছেন না অনেক হোটেলমালিক।
এদিকে পর্যটকেরা বলছেন, করোনা পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক হয়নি। তাই তাঁরা নিজেরাও তা মেনে চলার চেষ্টা করছেন। তাঁরা টিকা সনদ প্রদর্শন করেই হোটেলে থাকছেন। তবে পর্যটনকেন্দ্রে ঘোরার সময় স্বাস্থ্যবিধি পুরোটা মেনে চলা যাচ্ছে না বলে তাঁরা স্বীকার করেন। চট্টগ্রাম থেকে আসা পর্যটক নুরে আলম বলেন, সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবারে তাঁরা ছয় বন্ধু বান্দরবান বেড়াতে এসেছেন। হোটেলে থাকতে তাঁদের টিকা সনদ প্রদর্শন করতে হয়েছে।
করোনার সংক্রমণ বাড়ায় কয়েক দিন ধরে বান্দরবানে পর্যটকদের আগমন কম ছিল। তবে গতকাল শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বান্দরবানের বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে ভিড় দেখা গেছে। জেলা শহরেও খাবার হোটেল ও রাস্তায় পর্যটকের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। এ ছাড়া দূরের পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে ঘুরতে অনেকে গাড়ি ভাড়া নিয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, হোটেল-রিসোর্টে থাকতে করোনার টিকা সনদ প্রদর্শন ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কড়াকড়ি আরোপের কারণেও বান্দরবানে পর্যটকের আগমন আগের তুলনায় কম। জেলা সদরের খাবার হোটেলগুলোতে গতকালের বেচাবিক্রি গত সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে বলে জানিয়েছেন হোটেলমালিকেরা।
বান্দরবান শহরের সবচেয়ে কাছে জেলা প্রশাসন পরিচালিত পর্যটনকেন্দ্র নীলাচল। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে দুই হাজার ফুট উচ্চতায় এই কেন্দ্রে দাঁড়ালে ঘন কুয়াশার দেখা মেলে। কেন্দ্রের ইনচার্জ আদিব বড়ুয়া গতকাল বলেন, গত সপ্তাহে ছুটির দিনে তেমন লোক আসেনি। তবে আজ (শুক্রবার) নীলাচলে অনেক পর্যটকের আগমন হয়েছে। বান্দরবানে করোনা সংক্রমণ কিছুটা কমে আসায় পর্যটকের সংখ্যা বাড়ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
আদিব বড়ুয়া জানান, গতকাল শুক্রবার বেলা তিনটা পর্যন্ত নীলাচলে প্রায় এক হাজার মানুষ টিকিট কেটে প্রবেশ করেছেন। বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যার দিকে আরও কিছু পর্যটকের আগমন ঘটবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। গত সপ্তাহের এই দিনে নীলাচলে ৬০০-এর মতো দর্শনার্থী এসেছিলেন বলে তিনি জানান। তবে স্বাভাবিক সময়ে নীলাচলে প্রতিদিন তিন হাজার থেকে সাড়ে তিন হাজার পর্যটকের আগমন ঘটে।
এদিকে সদরের আরেক পর্যটনকেন্দ্র মেঘলাতেও গতকাল পর্যটকের উপস্থিতি ছিল গত সপ্তাহের তুলনায় বেশি। এই কেন্দ্রের সামনে দোকান নিয়ে বসা আশু দাশ বলেন, গত সপ্তাহের তুলনায় আজ (শুক্রবার) মেঘলাতে পর্যটক বেশি এসেছেন। তাঁদের দোকানে বিক্রিও ভালো হচ্ছে। তবে পর্যটকদের বেশির ভাগই আশপাশের এলাকার বলে মনে হয়েছে তাঁর। এই পর্যটকেরা এক দিনের জন্য এসে ঘুরেই চলে যাবেন।
এদিকে বান্দরবান সদরের হোটেল-রিসোর্টগুলোতেও লোকজন তেমন বাড়েনি বলে জানা গেছে। জেলা হোটেল রিসোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম জানান, ছুটির দিনে পর্যটকের সংখ্যা বাড়লেও তাঁদের বেশির ভাগই এক দিনের জন্য এসে চলে যাচ্ছেন। অল্প কিছু লোক দূর থেকে বান্দরবানে বেড়াতে এসে হোটেল-রিসোর্টে থাকছেন।
বান্দরবানের পালকি হোটেলের মালিক আলাউদ্দিন শাহরিয়ার বলেন, বর্তমানে পর্যটন মৌসুম। এ সময়ে বান্দরবানে প্রতিদিন অন্তত ২০ হাজার পর্যটকের আগমন ঘটে। হোটেল-রিসোর্টের হিসাবমতে, বর্তমানে দৈনিক পাঁচ হাজারের কম লোক আসছেন। এতে তাঁদের হোটেল-রিসোর্টের অনেক রুম খালি থাকায় এখনো লাভের মুখ দেখছেন না অনেক হোটেলমালিক।
এদিকে পর্যটকেরা বলছেন, করোনা পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক হয়নি। তাই তাঁরা নিজেরাও তা মেনে চলার চেষ্টা করছেন। তাঁরা টিকা সনদ প্রদর্শন করেই হোটেলে থাকছেন। তবে পর্যটনকেন্দ্রে ঘোরার সময় স্বাস্থ্যবিধি পুরোটা মেনে চলা যাচ্ছে না বলে তাঁরা স্বীকার করেন। চট্টগ্রাম থেকে আসা পর্যটক নুরে আলম বলেন, সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবারে তাঁরা ছয় বন্ধু বান্দরবান বেড়াতে এসেছেন। হোটেলে থাকতে তাঁদের টিকা সনদ প্রদর্শন করতে হয়েছে।
বাঙালি মুসলমানের মনে একটা অদ্ভুত ধারণা ভিত্তি পেয়েছে। তাদের মনে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে যে ব্রিটিশ যুগে এসেই মুসলমানরা বঞ্চিত হয়েছে। তুর্কি-মোগলদের শাসনামলে বাঙালি মুসলমানরা ধনে-মানে-শিক্ষায়-সংস্কৃতিতে এগিয়ে ছিল। ব্রিটিশরা এসে তাদের সেই অবস্থা থেকে টেনে নামিয়েছে। আর তারই সুযোগ নিয়েছে হিন্দু সম্প্রদায়।
১ few সেকেন্ড আগেসৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪