তানজিল হাসান, মুন্সিগঞ্জ
মুন্সিগঞ্জে একসময় সাংস্কৃতিক চর্চার কেন্দ্র ছিল গণসদন হল। ১৯৭৯ সালে ‘মুন্সিগঞ্জ শহর উন্নয়ন কমিটির’ উদ্যোগে এ গণসদন হল নির্মিত হয়। এখানে একসময় অভিনয় করেন রামেন্দু মজুমদার, ফেরদৌসী মজুমদার, আবদুল্লাহ আল-মামুন, মামুনুর রশীদ, আব্দুল কাদের, আজিজুল হাকিম, লিয়াকত আলী লাকীর মতো অভিনেতারা। তবে সংস্কারের অভাবে ধীরে ধীরে নষ্ট হতে থাকে সদনটি।
এ ছাড়া বন্যা, আগুন লেগেও ক্ষতিগ্রস্ত হয় সাংস্কৃতিক চর্চার এই কেন্দ্রটি। তবু এ গণসদন মেরামতের কোনো পদক্ষেপ নেয়নি স্থানীয় প্রশাসন। নাট্যকর্মীরা কোনোমতে নাট্যচর্চা চালিয়ে যান। পরে বাধ্য হয়ে পরিত্যক্ত ঘোষিত হয় সদনটি।
সরেজমিন গতকাল শুক্রবার গণসদনে গিয়ে দেখা যায়, সদনের সীমানাপ্রাচীর নষ্ট হয়ে গেছে। টিনের চালা উড়ে গেছে অনেক আগেই। অবশিষ্ট যা আছে, তা-ও নিশ্চিহ্নের পথে। নাট্য ও সাংস্কৃতিক কর্মীদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল নষ্ট হওয়া গণসদন হলের স্থানে একটি নতুন কালচারাল কমপ্লেক্স নির্মাণ করা। কিন্তু এ দাবিও দীর্ঘদিন ধরে উপেক্ষিত।
মুন্সিগঞ্জের সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব অভিজিত দাস ববি বলেন, ‘গণসদন হলটি বন্যা ও আগুন লেগে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এখানে যদি একটি কালচারাল কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়, তাহলে পুনরায় সাংস্কৃতিক চর্চার সুযোগ পাবে।’
মুন্সিগঞ্জ সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সুজন হায়দার জনি বলেন, ঐতিহ্যবাহী গণসদন হলটি মুন্সিগঞ্জের সাংস্কৃতিক চর্চা ও নাট্য আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু ছিল। মহান মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী মুন্সিগঞ্জে কয়েক প্রজন্মের প্রগতিশীল চিন্তা, চেতনার প্রসার ঘটেছিল এই গণসদন হলকে কেন্দ্র করে। জাতীয় পর্যায়ের নাট্য আন্দোলনের সঙ্গে সমন্বয় করে সে সময় স্থানীয় নাট্য সংগঠনগুলো গণসদনের নাট্যমঞ্চকে কেন্দ্র করে নাট্যচর্চা ও সৃজনশীল নাট্য আন্দোলনকে গতিশীল করেছিল। অযত্ন ও সংস্কারের অভাবে গণসদন হলটি এখন জরাজীর্ণ। গণসদন হলকে পুনরায় সংস্কার করে আধুনিক মিলনায়তন ও কালচারাল কমপ্লেক্স তৈরির দাবি সাংস্কৃতিক কর্মীদের। এ নিয়ে অনেক আন্দোলন, সংগ্রাম হয়েছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়নি।’
গণসদন হলের জায়গায় একটি কালচারাল কমপ্লেক্স নির্মাণের জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কয়েক বছর আগে পরিদর্শন করা হয়। তবে সে ব্যাপারে জানতে যোগাযোগ করা হলে মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মো. আল যুনায়েদ বলেন, ‘কালচারাল কমপ্লেক্স নির্মাণের ব্যাপারে কোনো অগ্রগতি হয়েছে বলে আমার জানা নেই।’
মুন্সিগঞ্জে একসময় সাংস্কৃতিক চর্চার কেন্দ্র ছিল গণসদন হল। ১৯৭৯ সালে ‘মুন্সিগঞ্জ শহর উন্নয়ন কমিটির’ উদ্যোগে এ গণসদন হল নির্মিত হয়। এখানে একসময় অভিনয় করেন রামেন্দু মজুমদার, ফেরদৌসী মজুমদার, আবদুল্লাহ আল-মামুন, মামুনুর রশীদ, আব্দুল কাদের, আজিজুল হাকিম, লিয়াকত আলী লাকীর মতো অভিনেতারা। তবে সংস্কারের অভাবে ধীরে ধীরে নষ্ট হতে থাকে সদনটি।
এ ছাড়া বন্যা, আগুন লেগেও ক্ষতিগ্রস্ত হয় সাংস্কৃতিক চর্চার এই কেন্দ্রটি। তবু এ গণসদন মেরামতের কোনো পদক্ষেপ নেয়নি স্থানীয় প্রশাসন। নাট্যকর্মীরা কোনোমতে নাট্যচর্চা চালিয়ে যান। পরে বাধ্য হয়ে পরিত্যক্ত ঘোষিত হয় সদনটি।
সরেজমিন গতকাল শুক্রবার গণসদনে গিয়ে দেখা যায়, সদনের সীমানাপ্রাচীর নষ্ট হয়ে গেছে। টিনের চালা উড়ে গেছে অনেক আগেই। অবশিষ্ট যা আছে, তা-ও নিশ্চিহ্নের পথে। নাট্য ও সাংস্কৃতিক কর্মীদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল নষ্ট হওয়া গণসদন হলের স্থানে একটি নতুন কালচারাল কমপ্লেক্স নির্মাণ করা। কিন্তু এ দাবিও দীর্ঘদিন ধরে উপেক্ষিত।
মুন্সিগঞ্জের সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব অভিজিত দাস ববি বলেন, ‘গণসদন হলটি বন্যা ও আগুন লেগে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এখানে যদি একটি কালচারাল কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়, তাহলে পুনরায় সাংস্কৃতিক চর্চার সুযোগ পাবে।’
মুন্সিগঞ্জ সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সুজন হায়দার জনি বলেন, ঐতিহ্যবাহী গণসদন হলটি মুন্সিগঞ্জের সাংস্কৃতিক চর্চা ও নাট্য আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু ছিল। মহান মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী মুন্সিগঞ্জে কয়েক প্রজন্মের প্রগতিশীল চিন্তা, চেতনার প্রসার ঘটেছিল এই গণসদন হলকে কেন্দ্র করে। জাতীয় পর্যায়ের নাট্য আন্দোলনের সঙ্গে সমন্বয় করে সে সময় স্থানীয় নাট্য সংগঠনগুলো গণসদনের নাট্যমঞ্চকে কেন্দ্র করে নাট্যচর্চা ও সৃজনশীল নাট্য আন্দোলনকে গতিশীল করেছিল। অযত্ন ও সংস্কারের অভাবে গণসদন হলটি এখন জরাজীর্ণ। গণসদন হলকে পুনরায় সংস্কার করে আধুনিক মিলনায়তন ও কালচারাল কমপ্লেক্স তৈরির দাবি সাংস্কৃতিক কর্মীদের। এ নিয়ে অনেক আন্দোলন, সংগ্রাম হয়েছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়নি।’
গণসদন হলের জায়গায় একটি কালচারাল কমপ্লেক্স নির্মাণের জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কয়েক বছর আগে পরিদর্শন করা হয়। তবে সে ব্যাপারে জানতে যোগাযোগ করা হলে মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মো. আল যুনায়েদ বলেন, ‘কালচারাল কমপ্লেক্স নির্মাণের ব্যাপারে কোনো অগ্রগতি হয়েছে বলে আমার জানা নেই।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫