প্রদীপ কুমার গোস্বামী, মিঠাপুকুর
মিঠাপুকুরে বিভিন্ন ফলের মধ্যে অধিক লাভজনক হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে কলার আবাদ। এর মধ্যে মেহের সাগর জাতের চাষে দিন দিন ঝোঁক বাড়ছে এলাকার চাষিদের। তাঁদের যত্নে বেড়ে ওঠা বাগানের কলা চলে যাচ্ছে রাজধানী ঢাকা ও বন্দরনগরী চট্টগ্রামে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ৩২০ হেক্টর জমিতে কলা চাষ করা হয়েছে।
মিঠাপুকুরে তিন জাতের কলার আবাদ হয়। মালভোগ, চম্পা (চাপা) ও সাগর। সাগর কলার মধ্যে একাধিক জাত রয়েছে। কৃষকদের দেওয়া তথ্যমতে, লাভজনক হলো মেহের সাগর কলা। কারণ এর ফলন ভালো ও রোগবালাই কম। আঁটি বা বিচি নেই। মিষ্টি ও সুস্বাদু হয়ে থাকে।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, বছরের যেকোনো সময় কলা চাষ করা যায়। তবে অতি শীত ও বৃষ্টির সময় কলার চারা রোপণ না করাই ভালো। চারা রোপণের ১০ থেকে ১১ মাস পর কলা পাকতে শুরু করে। উপজেলায় মেহের সাগর এখনো বাজারে আসেনি। আরও ৫ থেকে ৬ মাস পর এই কলার বেচাকেনা শুরু হবে।
উপজেলার ভাংনী, বাংলার হাট, পায়রাবন্দ, সেরুডাঙ্গা, মির্জাপুর, বালুয়ামাসিমপুর ও বড়বালা এলাকায় কলার চাষ বেশি হয়। তবে ভাংনীতে মেহের সাগর কলার চাষ বেশি করা হয়। স্থানীয় বাজারে এই কলার দাম কম। তবে ঢাকা ও চট্টগ্রামে প্রতি হালি বিক্রি হয় ৩০ থেকে ৪০ টাকায়।
সম্প্রতি উপজেলার ভাংনীর কাগজীপাড়া এলাকায় গিয়ে দেখা যায় মাঠের পর মাঠ কলাবাগান। বিশেষ করে ঘাঘট নদের তীরে বেড়ে উঠছে মেহের সাগরের চারা। সেখানে কথা হয় কলাচাষি ফজলুল হকের সঙ্গে। তিনি এ বছর ৮৪ শতক জমিতে কলাবাগান করেছেন। প্রতি শতকে ১০ থেকে ১২টি গাছ রয়েছে। এখনো ফলন আসা শুরু হয়নি।
ফজলুল হক গত বছর একই বাগান থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকার কলা বিক্রি করেছেন। খরচ হয়েছিল ৪০ হাজার টাকা। তিনি জানান, প্রতি ছড়া কলা ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা দরে বিক্রি হয়ে থাকে।
পাশের বাগানের চাষি মনসুর আলী জানান, মেহের সাগর কলা এ অঞ্চলের প্রধান অর্থকরী ফসলে পরিণত হয়েছে।
পায়রাবন্দ বেগম রোকেয়া স্মৃতি ডিগ্রি কলেজের কৃষি বিষয়ের শিক্ষক হেরেন রায় বলেন, কলা পুষ্টিকর ফল। কলায় শর্করাসহ বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ রয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মুহাম্মদ সাইফুল আবেদীন জানান, ৩৩ শতক জমিতে ৩৩০টি কলাগাছ রোপণ করা যায়। স্থানীয় বাজারে মালভোগ কলার চাহিদা বেশি। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে চম্পা কলা। তবে রাজধানী ঢাকা ও বাণিজ্যিক নগরী চট্টগ্রামে মেহের সাগরের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষ করে ঢাকা শহরে এই কলার চাহিদা বেশি।
মিঠাপুকুরে বিভিন্ন ফলের মধ্যে অধিক লাভজনক হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে কলার আবাদ। এর মধ্যে মেহের সাগর জাতের চাষে দিন দিন ঝোঁক বাড়ছে এলাকার চাষিদের। তাঁদের যত্নে বেড়ে ওঠা বাগানের কলা চলে যাচ্ছে রাজধানী ঢাকা ও বন্দরনগরী চট্টগ্রামে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ৩২০ হেক্টর জমিতে কলা চাষ করা হয়েছে।
মিঠাপুকুরে তিন জাতের কলার আবাদ হয়। মালভোগ, চম্পা (চাপা) ও সাগর। সাগর কলার মধ্যে একাধিক জাত রয়েছে। কৃষকদের দেওয়া তথ্যমতে, লাভজনক হলো মেহের সাগর কলা। কারণ এর ফলন ভালো ও রোগবালাই কম। আঁটি বা বিচি নেই। মিষ্টি ও সুস্বাদু হয়ে থাকে।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, বছরের যেকোনো সময় কলা চাষ করা যায়। তবে অতি শীত ও বৃষ্টির সময় কলার চারা রোপণ না করাই ভালো। চারা রোপণের ১০ থেকে ১১ মাস পর কলা পাকতে শুরু করে। উপজেলায় মেহের সাগর এখনো বাজারে আসেনি। আরও ৫ থেকে ৬ মাস পর এই কলার বেচাকেনা শুরু হবে।
উপজেলার ভাংনী, বাংলার হাট, পায়রাবন্দ, সেরুডাঙ্গা, মির্জাপুর, বালুয়ামাসিমপুর ও বড়বালা এলাকায় কলার চাষ বেশি হয়। তবে ভাংনীতে মেহের সাগর কলার চাষ বেশি করা হয়। স্থানীয় বাজারে এই কলার দাম কম। তবে ঢাকা ও চট্টগ্রামে প্রতি হালি বিক্রি হয় ৩০ থেকে ৪০ টাকায়।
সম্প্রতি উপজেলার ভাংনীর কাগজীপাড়া এলাকায় গিয়ে দেখা যায় মাঠের পর মাঠ কলাবাগান। বিশেষ করে ঘাঘট নদের তীরে বেড়ে উঠছে মেহের সাগরের চারা। সেখানে কথা হয় কলাচাষি ফজলুল হকের সঙ্গে। তিনি এ বছর ৮৪ শতক জমিতে কলাবাগান করেছেন। প্রতি শতকে ১০ থেকে ১২টি গাছ রয়েছে। এখনো ফলন আসা শুরু হয়নি।
ফজলুল হক গত বছর একই বাগান থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকার কলা বিক্রি করেছেন। খরচ হয়েছিল ৪০ হাজার টাকা। তিনি জানান, প্রতি ছড়া কলা ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা দরে বিক্রি হয়ে থাকে।
পাশের বাগানের চাষি মনসুর আলী জানান, মেহের সাগর কলা এ অঞ্চলের প্রধান অর্থকরী ফসলে পরিণত হয়েছে।
পায়রাবন্দ বেগম রোকেয়া স্মৃতি ডিগ্রি কলেজের কৃষি বিষয়ের শিক্ষক হেরেন রায় বলেন, কলা পুষ্টিকর ফল। কলায় শর্করাসহ বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ রয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মুহাম্মদ সাইফুল আবেদীন জানান, ৩৩ শতক জমিতে ৩৩০টি কলাগাছ রোপণ করা যায়। স্থানীয় বাজারে মালভোগ কলার চাহিদা বেশি। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে চম্পা কলা। তবে রাজধানী ঢাকা ও বাণিজ্যিক নগরী চট্টগ্রামে মেহের সাগরের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষ করে ঢাকা শহরে এই কলার চাহিদা বেশি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪