খায়রুল বাসার নির্ঝর, ঢাকা
বাংলা সিনেমার শিল্পীদের নিয়ে এ বছর যত আলোচনা হয়েছে, সিনেমার ব্যবসা হয়েছে তুলনায় সামান্য। অথচ ২০১৭ সালের পর এবারই সর্বাধিকসংখ্যক সিনেমা মুক্তি পেয়েছে (৫১টি)। কিন্তু ব্যবসাসফল বলতে গেলে দুটির বেশি নাম পাওয়া যাবে না। শাকিব খানের মতো বড় তারকার নামের ওপর যে ভরসা এতদিন করে এসেছেন প্রযোজক-পরিচালক, তাঁদের সব অনুমানও এবার গুঁড়িয়ে গেছে। ব্যবসাসফল সিনেমার কাতারে উঠে এসেছে এমন দুই সিনেমা, যাতে ওই অর্থে কোনো স্টারকাস্ট নেই, নির্মাতা নতুন, গল্পের ধরনও এক্সপেরিমেন্টাল।
বছরের মধ্যভাগ পর্যন্ত বাংলা সিনেমার বাণিজ্যে প্রচণ্ড খরা চলছিল। রোজার ঈদের মতো বড় উৎসবে মুক্তি পেয়েও শাকিব-পূজার ‘গলুই’ এবং সিয়াম-পূজার ‘শান’ তেমন আশা দেখাতে পারেনি। পরের বড় উৎসব অর্থাৎ কোরবানির ঈদে সে মন্দাভাব কেটে যায়। শরিফুল রাজ-মিম-ইয়াশের ‘পরাণ’ মুক্তির পর সিনেমা হলে ভিড় বাড়তে থাকে। বাস্তবে ঘটে যাওয়া এক প্রেম ও নৃশংসতার গল্পে অনুপ্রাণিত হয়ে রায়হান রাফী বানিয়েছিলেন ‘পরাণ’। সেটা যে এভাবে লুফে নেবে দর্শক, আন্দাজ করতে পারেনি কেউ-ই।
তবে ‘হাওয়া’র ক্ষেত্রে কিন্তু সেটা আগেই বোঝা গিয়েছিল। বলা চলে, ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটি যেভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল দেশের প্রতিটি কোণে, তাতে হাওয়ার গতিবেগ আগে থেকেই টের পাওয়া যাচ্ছিল। বাংলাদেশ শুধু নয়, পশ্চিমবঙ্গ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া—সবখানেই দর্শকের তুমুল আগ্রহ ছিল ‘হাওয়া’কে ঘিরে। ভালো ব্যবসা ছাড়াও এ দুই সিনেমার বড় অর্জন—অভিনয়শিল্পী আবিষ্কার।শরিফুল রাজ, নাজিফা তুষি, সোহেল মণ্ডল, নাসির উদ্দীন খানের মতো নতুন প্রতিভাকে যেমন চিনেছে দর্শক, তেমনি নতুনভাবে আবিষ্কার করেছে চঞ্চল চৌধুরী ও বিদ্যা সিনহা মিমকে।
এ দুই সিনেমার বাইরে ২০২২ সালে বাংলা সিনেমার আরেকটি বড় অর্জন—‘কুড়া পক্ষীর শূন্যে উড়া’। মুহাম্মদ কাইউম পরিচালিত এ সিনেমায় উঠে এসেছে হাওর অঞ্চলের মানুষের জীবনসংগ্রাম। সিনেমাটি বাংলাদেশের হলে মুক্তি দিতে যথেষ্ট বেগ পোহাতে হয়েছিল নির্মাতাকে। তবে সব প্রতিকূলতা পেরিয়ে ঠিকই দর্শকের প্রশংসা পেয়েছে সিনেমাটি। কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে পেয়েছে সেরা সিনেমার পুরস্কার। ‘শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ ২’, ‘দিন: দ্য ডে’, ‘বিউটি সার্কাস’, ‘গলুই’, ‘মিশন এক্সট্রিম’, ‘শান’ কিংবা ‘গুণিন’—সবই কেবল সংখ্যা বাড়িয়েছে। যোগ করেনি নতুন কিছুই। তবে ভালো ব্যবসা করতে না পারলেও গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘পাপ পূণ্য’ সিনেমার প্রশংসা করেছেন অনেকে।
বাংলা সিনেমার শিল্পীদের নিয়ে এ বছর যত আলোচনা হয়েছে, সিনেমার ব্যবসা হয়েছে তুলনায় সামান্য। অথচ ২০১৭ সালের পর এবারই সর্বাধিকসংখ্যক সিনেমা মুক্তি পেয়েছে (৫১টি)। কিন্তু ব্যবসাসফল বলতে গেলে দুটির বেশি নাম পাওয়া যাবে না। শাকিব খানের মতো বড় তারকার নামের ওপর যে ভরসা এতদিন করে এসেছেন প্রযোজক-পরিচালক, তাঁদের সব অনুমানও এবার গুঁড়িয়ে গেছে। ব্যবসাসফল সিনেমার কাতারে উঠে এসেছে এমন দুই সিনেমা, যাতে ওই অর্থে কোনো স্টারকাস্ট নেই, নির্মাতা নতুন, গল্পের ধরনও এক্সপেরিমেন্টাল।
বছরের মধ্যভাগ পর্যন্ত বাংলা সিনেমার বাণিজ্যে প্রচণ্ড খরা চলছিল। রোজার ঈদের মতো বড় উৎসবে মুক্তি পেয়েও শাকিব-পূজার ‘গলুই’ এবং সিয়াম-পূজার ‘শান’ তেমন আশা দেখাতে পারেনি। পরের বড় উৎসব অর্থাৎ কোরবানির ঈদে সে মন্দাভাব কেটে যায়। শরিফুল রাজ-মিম-ইয়াশের ‘পরাণ’ মুক্তির পর সিনেমা হলে ভিড় বাড়তে থাকে। বাস্তবে ঘটে যাওয়া এক প্রেম ও নৃশংসতার গল্পে অনুপ্রাণিত হয়ে রায়হান রাফী বানিয়েছিলেন ‘পরাণ’। সেটা যে এভাবে লুফে নেবে দর্শক, আন্দাজ করতে পারেনি কেউ-ই।
তবে ‘হাওয়া’র ক্ষেত্রে কিন্তু সেটা আগেই বোঝা গিয়েছিল। বলা চলে, ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটি যেভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল দেশের প্রতিটি কোণে, তাতে হাওয়ার গতিবেগ আগে থেকেই টের পাওয়া যাচ্ছিল। বাংলাদেশ শুধু নয়, পশ্চিমবঙ্গ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া—সবখানেই দর্শকের তুমুল আগ্রহ ছিল ‘হাওয়া’কে ঘিরে। ভালো ব্যবসা ছাড়াও এ দুই সিনেমার বড় অর্জন—অভিনয়শিল্পী আবিষ্কার।শরিফুল রাজ, নাজিফা তুষি, সোহেল মণ্ডল, নাসির উদ্দীন খানের মতো নতুন প্রতিভাকে যেমন চিনেছে দর্শক, তেমনি নতুনভাবে আবিষ্কার করেছে চঞ্চল চৌধুরী ও বিদ্যা সিনহা মিমকে।
এ দুই সিনেমার বাইরে ২০২২ সালে বাংলা সিনেমার আরেকটি বড় অর্জন—‘কুড়া পক্ষীর শূন্যে উড়া’। মুহাম্মদ কাইউম পরিচালিত এ সিনেমায় উঠে এসেছে হাওর অঞ্চলের মানুষের জীবনসংগ্রাম। সিনেমাটি বাংলাদেশের হলে মুক্তি দিতে যথেষ্ট বেগ পোহাতে হয়েছিল নির্মাতাকে। তবে সব প্রতিকূলতা পেরিয়ে ঠিকই দর্শকের প্রশংসা পেয়েছে সিনেমাটি। কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে পেয়েছে সেরা সিনেমার পুরস্কার। ‘শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ ২’, ‘দিন: দ্য ডে’, ‘বিউটি সার্কাস’, ‘গলুই’, ‘মিশন এক্সট্রিম’, ‘শান’ কিংবা ‘গুণিন’—সবই কেবল সংখ্যা বাড়িয়েছে। যোগ করেনি নতুন কিছুই। তবে ভালো ব্যবসা করতে না পারলেও গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘পাপ পূণ্য’ সিনেমার প্রশংসা করেছেন অনেকে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪