এ. জে লাভলু, বড়লেখা
ছোট একটি কক্ষ। ভেতরে তাকে তাকে সাজানো বিভিন্ন ধরনের বই। কক্ষের একপাশে সংগ্রহ করে রাখা হয়েছে পুরোনো টাকার পাশাপাশি গ্রাম-বাংলার বিলুপ্তপ্রায় জিনিসপত্র। সম্প্রতি কয়েকজন বইপ্রেমী যুবক ‘দক্ষিণভাগ গণগ্রন্থাগার ও সংগ্রহশালাটি’ চালু করেছেন। এটির অবস্থান মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণভাগ বাজারে।
গ্রন্থাগারটি চালুর পর থেকেই প্রতিদিন কমবেশি বইপ্রেমী আসেন। পছন্দমতো বই পড়েন। পাশাপাশি সেখানে স্থানীয় লেখক-কবিরাও বই পড়তে আসেন। বর্তমানে গণগ্রন্থাগারটিতে দেশি-বিদেশি ৪৫০টি বই আছে। এর মধ্যে ৫০টি বই স্থানীয় কবি-লেখকেরা উপহার হিসেবে দিয়েছেন।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, গণগ্রন্থাগারটিতে শিগগিরই বিভিন্ন ধরনের আরও ৫০০ বই তোলা হবে। এটির সাজসজ্জা ও বই কেনায় এ পর্যন্ত ২ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। চলতি বছরের ৫ মে দক্ষিণভাগ গণগ্রন্থাগার ও সংগ্রহশালাটি চালু করা হয়।
গ্রন্থাগারে গিয়ে দেখা যায়, ভেতরে বসে কয়েকজন পাঠক বই পড়ছেন। তাকে সাজানো রয়েছে ধর্মীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক, মুক্তিযুদ্ধ, আইন ও বিচার, ইতিহাস, দর্শন, বিজ্ঞান, কবিতা, সাহিত্যসহ শিশুতোষ বইয়ের পাশাপাশি স্থানীয় লেখকের বই। একপাশে সংগ্রহ করে রাখা হয়েছে পুরোনো টাকার নোট ও কয়েন। আরও রয়েছে হারিকেন, কুপি, মোবাইল ফোন, খড়ম (কাঠের জুতা)।
এ সময় কথা হয় শিক্ষক তারেক আহমেদ ও স্থানীয় লেখক জাকির মাছুমের সঙ্গে। তাঁরা জানান, গ্রন্থাগারটি চালু হওয়ায় বই পড়ার একটি স্থান হয়েছে। চালুর পর এখানে নজরুলজয়ন্তী উদ্যাপন করা হয়েছে।’
তাঁরা আরও জানান, মানুষ এখন বই পড়তে চায় না। ছোট-বড় সবাই এখন মোবাইল ফোনে আসক্ত। গ্রন্থাগারটি এলাকার মানুষের মধ্যে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করবে।
গ্রন্থাগারটির উদ্যোক্তা কামরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিদিন বেলা ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এটি খোলা থাকে। পাঠক বাড়লে সকাল থেকে খোলা হবে। প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ জন পাঠক আসছেন। আমরা শিগগিরই আরও ৫০০ নতুন বই আনব। তখন যাঁরা বাড়িতে নিয়ে পড়তে চাইবেন, তাঁদেরও বই দেওয়া হবে।’
গ্রন্থাগারটির মূল উদ্যোক্তা যুক্তরাজ্যপ্রবাসী সাইদুল ইসলাম মোবাইল ফোনে বলেন, ‘মূলত মানুষকে বইমুখী করতে গণগ্রন্থাগারটি চালুর উদ্যোগ নিয়েছি। পাঠকের সুবিধা বিবেচনা করে বিনা মূল্যে বই সংগ্রহ ও বসে পড়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, এখানে গ্রাম-বাংলা থেকে যেসব নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস হারিয়ে যেতে বসেছে, সেগুলো আমরা সংগ্রহ করে রাখছি। যাতে নতুন প্রজন্মের অনেকে সেগুলো সম্পর্কে জানতে পারে। ধীরে ধীরে পাঠক বাড়ছে।
ছোট একটি কক্ষ। ভেতরে তাকে তাকে সাজানো বিভিন্ন ধরনের বই। কক্ষের একপাশে সংগ্রহ করে রাখা হয়েছে পুরোনো টাকার পাশাপাশি গ্রাম-বাংলার বিলুপ্তপ্রায় জিনিসপত্র। সম্প্রতি কয়েকজন বইপ্রেমী যুবক ‘দক্ষিণভাগ গণগ্রন্থাগার ও সংগ্রহশালাটি’ চালু করেছেন। এটির অবস্থান মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণভাগ বাজারে।
গ্রন্থাগারটি চালুর পর থেকেই প্রতিদিন কমবেশি বইপ্রেমী আসেন। পছন্দমতো বই পড়েন। পাশাপাশি সেখানে স্থানীয় লেখক-কবিরাও বই পড়তে আসেন। বর্তমানে গণগ্রন্থাগারটিতে দেশি-বিদেশি ৪৫০টি বই আছে। এর মধ্যে ৫০টি বই স্থানীয় কবি-লেখকেরা উপহার হিসেবে দিয়েছেন।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, গণগ্রন্থাগারটিতে শিগগিরই বিভিন্ন ধরনের আরও ৫০০ বই তোলা হবে। এটির সাজসজ্জা ও বই কেনায় এ পর্যন্ত ২ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। চলতি বছরের ৫ মে দক্ষিণভাগ গণগ্রন্থাগার ও সংগ্রহশালাটি চালু করা হয়।
গ্রন্থাগারে গিয়ে দেখা যায়, ভেতরে বসে কয়েকজন পাঠক বই পড়ছেন। তাকে সাজানো রয়েছে ধর্মীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক, মুক্তিযুদ্ধ, আইন ও বিচার, ইতিহাস, দর্শন, বিজ্ঞান, কবিতা, সাহিত্যসহ শিশুতোষ বইয়ের পাশাপাশি স্থানীয় লেখকের বই। একপাশে সংগ্রহ করে রাখা হয়েছে পুরোনো টাকার নোট ও কয়েন। আরও রয়েছে হারিকেন, কুপি, মোবাইল ফোন, খড়ম (কাঠের জুতা)।
এ সময় কথা হয় শিক্ষক তারেক আহমেদ ও স্থানীয় লেখক জাকির মাছুমের সঙ্গে। তাঁরা জানান, গ্রন্থাগারটি চালু হওয়ায় বই পড়ার একটি স্থান হয়েছে। চালুর পর এখানে নজরুলজয়ন্তী উদ্যাপন করা হয়েছে।’
তাঁরা আরও জানান, মানুষ এখন বই পড়তে চায় না। ছোট-বড় সবাই এখন মোবাইল ফোনে আসক্ত। গ্রন্থাগারটি এলাকার মানুষের মধ্যে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করবে।
গ্রন্থাগারটির উদ্যোক্তা কামরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিদিন বেলা ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এটি খোলা থাকে। পাঠক বাড়লে সকাল থেকে খোলা হবে। প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ জন পাঠক আসছেন। আমরা শিগগিরই আরও ৫০০ নতুন বই আনব। তখন যাঁরা বাড়িতে নিয়ে পড়তে চাইবেন, তাঁদেরও বই দেওয়া হবে।’
গ্রন্থাগারটির মূল উদ্যোক্তা যুক্তরাজ্যপ্রবাসী সাইদুল ইসলাম মোবাইল ফোনে বলেন, ‘মূলত মানুষকে বইমুখী করতে গণগ্রন্থাগারটি চালুর উদ্যোগ নিয়েছি। পাঠকের সুবিধা বিবেচনা করে বিনা মূল্যে বই সংগ্রহ ও বসে পড়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, এখানে গ্রাম-বাংলা থেকে যেসব নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস হারিয়ে যেতে বসেছে, সেগুলো আমরা সংগ্রহ করে রাখছি। যাতে নতুন প্রজন্মের অনেকে সেগুলো সম্পর্কে জানতে পারে। ধীরে ধীরে পাঠক বাড়ছে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫