সনি আজাদ, চারঘাট
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ইলেকট্রোলাইট পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই। অথচ কলেরায় আক্রান্ত রোগী, অসুস্থ বয়স্ক, শিশু ও গর্ভবতী নারীদের চিকিৎসায় এ পরীক্ষা গুরুত্বপূর্ণ।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক আতিকুল হক বলেন, ইলেকট্রোলাইট মানবদেহের কোষ ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কার্যাবলি যথাযথভাবে নিয়ন্ত্রণের জন্য খুব জরুরি। সাধারণত রক্ত নিয়ে পরীক্ষার মাধ্যমে ইলেকট্রোলাইট দেখা হয়।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের তথ্য অনুযায়ী, উপজেলাজুড়ে শীতের শুরু থেকেই ডায়রিয়া ও কলেরা রোগের প্রকোপ বেড়েছে। রোগীদের অধিকাংশ শিশু ও বয়স্ক। গত এক মাসে দেড় শতাধিক ডায়রিয়া ও কলেরায় আক্রান্ত রোগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিয়েছে।
উপজেলার রাওথা গ্রামের বাসিন্দা রবিউল ইসলাম বলেন, ‘আমার ছেলের ডায়রিয়া হয়েছিল। ডাক্তার বললেন, ইলেকট্রোলাইট পরীক্ষা করাতে হবে। রাজশাহীতে নিয়ে যান। তাৎক্ষণিক ৩৫ কিলোমিটার দূরের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেতে হলো। উপজেলা পর্যায়ে এই পরীক্ষা চালু থাকলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেই চিকিৎসা নিতে পারতাম। খরচ ও সময়—দুটিই বাঁচত।’
উপজেলা বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ১৫টি বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মধ্যে শুধু মেডিনোভা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ইলেকট্রোলাইট পরীক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে। তারা নমুনা নিয়ে শহর থেকে পরীক্ষা করিয়ে রিপোর্ট দেয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) শহীদুল ইসলাম রবিন বলেন, ‘কলেরা রোগীর চিকিৎসায় ইলেকট্রোলাইট পরীক্ষাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এখানে এটির ব্যবস্থা নেই। থাকলে রোগীদের আরও ভালো চিকিৎসা দেওয়া যেত। প্রাথমিকভাবে রোগীকে স্যালাইনসহ ওষুধ দিলে ভালো হয়ে যায়। অবস্থা গুরুতর হলে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।’
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ইলেকট্রোলাইট পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই। অথচ কলেরায় আক্রান্ত রোগী, অসুস্থ বয়স্ক, শিশু ও গর্ভবতী নারীদের চিকিৎসায় এ পরীক্ষা গুরুত্বপূর্ণ।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক আতিকুল হক বলেন, ইলেকট্রোলাইট মানবদেহের কোষ ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কার্যাবলি যথাযথভাবে নিয়ন্ত্রণের জন্য খুব জরুরি। সাধারণত রক্ত নিয়ে পরীক্ষার মাধ্যমে ইলেকট্রোলাইট দেখা হয়।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের তথ্য অনুযায়ী, উপজেলাজুড়ে শীতের শুরু থেকেই ডায়রিয়া ও কলেরা রোগের প্রকোপ বেড়েছে। রোগীদের অধিকাংশ শিশু ও বয়স্ক। গত এক মাসে দেড় শতাধিক ডায়রিয়া ও কলেরায় আক্রান্ত রোগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিয়েছে।
উপজেলার রাওথা গ্রামের বাসিন্দা রবিউল ইসলাম বলেন, ‘আমার ছেলের ডায়রিয়া হয়েছিল। ডাক্তার বললেন, ইলেকট্রোলাইট পরীক্ষা করাতে হবে। রাজশাহীতে নিয়ে যান। তাৎক্ষণিক ৩৫ কিলোমিটার দূরের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেতে হলো। উপজেলা পর্যায়ে এই পরীক্ষা চালু থাকলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেই চিকিৎসা নিতে পারতাম। খরচ ও সময়—দুটিই বাঁচত।’
উপজেলা বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ১৫টি বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মধ্যে শুধু মেডিনোভা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ইলেকট্রোলাইট পরীক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে। তারা নমুনা নিয়ে শহর থেকে পরীক্ষা করিয়ে রিপোর্ট দেয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) শহীদুল ইসলাম রবিন বলেন, ‘কলেরা রোগীর চিকিৎসায় ইলেকট্রোলাইট পরীক্ষাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এখানে এটির ব্যবস্থা নেই। থাকলে রোগীদের আরও ভালো চিকিৎসা দেওয়া যেত। প্রাথমিকভাবে রোগীকে স্যালাইনসহ ওষুধ দিলে ভালো হয়ে যায়। অবস্থা গুরুতর হলে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪