পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে করতোয়া, কাটাখালী ও বাঙালি নদীর ৩৫ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ মেরামত না হওয়ায় ভাঙনের শঙ্কা করছেন পাড়ের মানুষ। এ ছাড়া এরই মধ্যে চরনামাপাড়া ১৫ কিলোমিটারের মধ্যে ২ হাজার ১৫০ মিটার, বিষ পুকুর থেকে নয়াপাড়া বালুয়া পর্যন্ত ৯ কিলোমিটারের মধ্যে ৪৫০ মিটার, কাটাখালী সোহাগী থেকে মালাধর ফতেল্লাপুর ৫ কিলোমিটারের মধ্যে ২ কিলোমিটার এবং বালুয়া বাবুর বাজার থেকে দেওয়ানতলা পর্যন্ত ৬ কিলোমিটারের মধ্যে ৮৫০ মিটার বাঁধ খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
স্থানীয়রা জানান, ৩৫ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধটি সংস্কার না হলে এবারে বন্যার পানির তোড়ে নদীতে পানি বৃদ্ধি পেলে উপজেলার সাহেবগঞ্জ, মেরী, সাতানাবালুয়া, গোসাইপুর, চানপুর খলসী, সমছপাড়া, পুনতাইর, বালুয়া, বোচাদহ, সোনাইডাঙ্গা, রঘুনাথপুর ও বগুলাগাড়ী এলাকায় বাঁধের ভেঙে যাওয়া অংশ দিয়ে লোকালয়ে পানি ঢুকবে। এতে বসতবাড়িসহ আবাদি জমি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জলমগ্ন হবে।
জানা গেছে, ২০১৮ সালের বন্যায় বগুলাগাড়ী থেকে বড়দহ ঘাট এবং ফুলহার থেকে ত্রিমোহিনী পর্যন্ত বাঁধের বিভিন্ন স্থান বন্যার পানির তোড়ে ভেঙে যায়। মেরামতের জন্য সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা এলেও ভেঙে যাওয়া অংশগুলো সংস্কার না করায় প্রতিবছর এসব এলাকার মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এ ছাড়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের তরফমনু ও চানপুর খলসী পয়েন্টে ভেঙে যাওয়া অংশ দিয়ে পানি ঢুকে প্রতিবছর গোবিন্দগঞ্জ-দিনাজপুর ভায়া ঘোড়াঘাট মহাসড়ক ও পৌর এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়।
উপজেলার সাপমারা ইউনিয়নের তরফকামাল গ্রামের আব্দুল ওহেদ জানান, ২০১৮ সালে করতোয়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে যায়। এ কারণে সে সময় গ্রামের অনেক বাড়িঘরের ক্ষতি হয়। ভেসে যায় ঘরের আসবাব। এখন বন্যা হলেই প্রতিবছর বাড়ি ডুবে যায়। বাঁধটি মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেই।
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন ৩৫ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ রয়েছে। বাঁধের ঝুঁকিপূর্ণ পয়েন্টগুলো ইতিমধ্যে চিহ্নিত করা হয়েছে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসক কার্যালয়কে অবহিত করা হয়েছে।
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে করতোয়া, কাটাখালী ও বাঙালি নদীর ৩৫ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ মেরামত না হওয়ায় ভাঙনের শঙ্কা করছেন পাড়ের মানুষ। এ ছাড়া এরই মধ্যে চরনামাপাড়া ১৫ কিলোমিটারের মধ্যে ২ হাজার ১৫০ মিটার, বিষ পুকুর থেকে নয়াপাড়া বালুয়া পর্যন্ত ৯ কিলোমিটারের মধ্যে ৪৫০ মিটার, কাটাখালী সোহাগী থেকে মালাধর ফতেল্লাপুর ৫ কিলোমিটারের মধ্যে ২ কিলোমিটার এবং বালুয়া বাবুর বাজার থেকে দেওয়ানতলা পর্যন্ত ৬ কিলোমিটারের মধ্যে ৮৫০ মিটার বাঁধ খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
স্থানীয়রা জানান, ৩৫ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধটি সংস্কার না হলে এবারে বন্যার পানির তোড়ে নদীতে পানি বৃদ্ধি পেলে উপজেলার সাহেবগঞ্জ, মেরী, সাতানাবালুয়া, গোসাইপুর, চানপুর খলসী, সমছপাড়া, পুনতাইর, বালুয়া, বোচাদহ, সোনাইডাঙ্গা, রঘুনাথপুর ও বগুলাগাড়ী এলাকায় বাঁধের ভেঙে যাওয়া অংশ দিয়ে লোকালয়ে পানি ঢুকবে। এতে বসতবাড়িসহ আবাদি জমি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জলমগ্ন হবে।
জানা গেছে, ২০১৮ সালের বন্যায় বগুলাগাড়ী থেকে বড়দহ ঘাট এবং ফুলহার থেকে ত্রিমোহিনী পর্যন্ত বাঁধের বিভিন্ন স্থান বন্যার পানির তোড়ে ভেঙে যায়। মেরামতের জন্য সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা এলেও ভেঙে যাওয়া অংশগুলো সংস্কার না করায় প্রতিবছর এসব এলাকার মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এ ছাড়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের তরফমনু ও চানপুর খলসী পয়েন্টে ভেঙে যাওয়া অংশ দিয়ে পানি ঢুকে প্রতিবছর গোবিন্দগঞ্জ-দিনাজপুর ভায়া ঘোড়াঘাট মহাসড়ক ও পৌর এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়।
উপজেলার সাপমারা ইউনিয়নের তরফকামাল গ্রামের আব্দুল ওহেদ জানান, ২০১৮ সালে করতোয়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে যায়। এ কারণে সে সময় গ্রামের অনেক বাড়িঘরের ক্ষতি হয়। ভেসে যায় ঘরের আসবাব। এখন বন্যা হলেই প্রতিবছর বাড়ি ডুবে যায়। বাঁধটি মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেই।
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন ৩৫ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ রয়েছে। বাঁধের ঝুঁকিপূর্ণ পয়েন্টগুলো ইতিমধ্যে চিহ্নিত করা হয়েছে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসক কার্যালয়কে অবহিত করা হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১০ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪