নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রথমে বিদেশে লাখ টাকা বেতনের চাকরির প্রলোভন দেয় চক্রটি। রাজি হতেই অগ্রিম বেতন হিসেবে ব্যাংকে দেয় ৩০-৪০ হাজার টাকা। যখন বিশ্বাস করতে শুরু করেন, তখনই পাঠানোর বন্দোবস্ত করে। আর সেখানে পৌঁছানোর পর ড্যান্স ক্লাবে রেখে অসামাজিক কার্যকলাপে বাধ্য করে। এই কৌশলেই দুবাই, সিঙ্গাপুর ও ভারতে শতাধিক তরুণীকে পাচার করেছে চক্রটি। হাতিয়ে নিয়েছে লাখ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার রাজধানীর পল্টন থেকে মানব পাচারকারী চক্রের হোতা জিয়া সিন্ডিকেটের অন্যতম সদস্য মোহাম্মদ শামসুদ্দিনকে গ্রেপ্তারের পর এমনটাই জানিয়েছে র্যাব।
সংস্থাটি বলছে, বিদেশে যেতে ইচ্ছুক পুরুষদের কাছে থেকে অগ্রিম টাকা নিয়ে সেই টাকা দিয়ে নারীদের প্রলোভন দেখাত তারা। গতকাল বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে র্যাব-১-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন বলেন, গ্রেপ্তারের সময় শামসুদ্দিনের কাছ থেকে দুটি মোবাইল ফোন, ১০টি পাসপোর্ট, একটি বিএমইটি কার্ড জব্দ করা হয়। উদ্ধার করা হয় একজন নারী ও তিনজন পুরুষ ভুক্তভোগীকে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, মানব পাচারকারী এই চক্রের সদস্য ১০-১৫ জন। পাচারের কৌশল হিসেবে যেসব নারী বিদেশে যেতে ইচ্ছুক তাঁদের জনপ্রতি অগ্রিম ৩০-৪০ হাজার টাকা দেয় তারা। তবে বিদেশে যেতে ইচ্ছুক পুরুষদের কাছ থেকে নিত তিন-চার লাখ টাকা। পরে ওই দেশগুলোতে পৌঁছানোর পর জোরপূর্বক ডিজে পার্টি, যৌনতাসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে জড়াতে বাধ্য করা হয়। তা ছাড়া চক্রটি কোনো ফিঙ্গারপ্রিন্ট ছাড়াই জাল বিএমইটি কার্ড (নিয়োগপত্র কার্ড) তৈরি করে।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন বলেন, এই চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভুক্তভোগী এক তরুণী জানান, তাঁর পরিচিত এক নারী দুবাইয়ে অবস্থান করছেন। তিনিই তাঁকে মোটা অঙ্কের বেতনে দুবাইয়ে যেতে বলেন। তাঁর আশ্বাসেই এ চক্রের সঙ্গে যোগাযোগ হয় তাঁর। প্রথমে তাঁকে ঢাকায় এনে পাসপোর্ট ও বিএমইটি কার্ড করে দেওয়া হয়। পরে চারবার দুবাইয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিমানবন্দর থেকে ফিরে আসেন।
এই ভুক্তভোগী বলেন, চক্রটি তাঁকে অগ্রিম টাকা দিত। প্রতিবার জোরপূর্বক তাঁকে দুবাই পাঠানোর চেষ্টা করা হতো। কিন্তু তিনি দুবাই যেতে রাজি ছিলেন না। তখন তাঁকে বলা হয়, তাঁর পেছনে তাঁদের অনেক টাকা খরচ হয়েছে। তাই তাঁকে যেতেই হবে। না যেতে চাইলে তাঁকে বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখাত।
প্রথমে বিদেশে লাখ টাকা বেতনের চাকরির প্রলোভন দেয় চক্রটি। রাজি হতেই অগ্রিম বেতন হিসেবে ব্যাংকে দেয় ৩০-৪০ হাজার টাকা। যখন বিশ্বাস করতে শুরু করেন, তখনই পাঠানোর বন্দোবস্ত করে। আর সেখানে পৌঁছানোর পর ড্যান্স ক্লাবে রেখে অসামাজিক কার্যকলাপে বাধ্য করে। এই কৌশলেই দুবাই, সিঙ্গাপুর ও ভারতে শতাধিক তরুণীকে পাচার করেছে চক্রটি। হাতিয়ে নিয়েছে লাখ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার রাজধানীর পল্টন থেকে মানব পাচারকারী চক্রের হোতা জিয়া সিন্ডিকেটের অন্যতম সদস্য মোহাম্মদ শামসুদ্দিনকে গ্রেপ্তারের পর এমনটাই জানিয়েছে র্যাব।
সংস্থাটি বলছে, বিদেশে যেতে ইচ্ছুক পুরুষদের কাছে থেকে অগ্রিম টাকা নিয়ে সেই টাকা দিয়ে নারীদের প্রলোভন দেখাত তারা। গতকাল বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে র্যাব-১-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন বলেন, গ্রেপ্তারের সময় শামসুদ্দিনের কাছ থেকে দুটি মোবাইল ফোন, ১০টি পাসপোর্ট, একটি বিএমইটি কার্ড জব্দ করা হয়। উদ্ধার করা হয় একজন নারী ও তিনজন পুরুষ ভুক্তভোগীকে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, মানব পাচারকারী এই চক্রের সদস্য ১০-১৫ জন। পাচারের কৌশল হিসেবে যেসব নারী বিদেশে যেতে ইচ্ছুক তাঁদের জনপ্রতি অগ্রিম ৩০-৪০ হাজার টাকা দেয় তারা। তবে বিদেশে যেতে ইচ্ছুক পুরুষদের কাছ থেকে নিত তিন-চার লাখ টাকা। পরে ওই দেশগুলোতে পৌঁছানোর পর জোরপূর্বক ডিজে পার্টি, যৌনতাসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে জড়াতে বাধ্য করা হয়। তা ছাড়া চক্রটি কোনো ফিঙ্গারপ্রিন্ট ছাড়াই জাল বিএমইটি কার্ড (নিয়োগপত্র কার্ড) তৈরি করে।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন বলেন, এই চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভুক্তভোগী এক তরুণী জানান, তাঁর পরিচিত এক নারী দুবাইয়ে অবস্থান করছেন। তিনিই তাঁকে মোটা অঙ্কের বেতনে দুবাইয়ে যেতে বলেন। তাঁর আশ্বাসেই এ চক্রের সঙ্গে যোগাযোগ হয় তাঁর। প্রথমে তাঁকে ঢাকায় এনে পাসপোর্ট ও বিএমইটি কার্ড করে দেওয়া হয়। পরে চারবার দুবাইয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিমানবন্দর থেকে ফিরে আসেন।
এই ভুক্তভোগী বলেন, চক্রটি তাঁকে অগ্রিম টাকা দিত। প্রতিবার জোরপূর্বক তাঁকে দুবাই পাঠানোর চেষ্টা করা হতো। কিন্তু তিনি দুবাই যেতে রাজি ছিলেন না। তখন তাঁকে বলা হয়, তাঁর পেছনে তাঁদের অনেক টাকা খরচ হয়েছে। তাই তাঁকে যেতেই হবে। না যেতে চাইলে তাঁকে বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখাত।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪