আব্দুল আউয়াল, বানারীপাড়া
উপজেলা পর্যায়ে মহিলাদের জন্য আয়বর্ধক কর্মসংস্থান প্রশিক্ষণ প্রকল্প নিয়েছে মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর। এই প্রশিক্ষণ নিয়ে স্বাবলম্বী হচ্ছেন বানারীপাড়ার নারীরা।
জানা যায়, বাংলাদেশের ৪৩১টি উপজেলায় ২০১৮ সালের এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে এই কার্যক্রম। ফ্যাশন ডিজাইন, গাড়ি চালনা, ব্লক বাটিক, মাশরুম চাষ, রূপচর্চা, হস্তশিল্প মোবাইল সার্ভিসিসহ দশটি বিভাগে দেওয়া হয় প্রশিক্ষণ। প্রতিটি বিভাগে বিনা মূল্যে ২৫ জন করে প্রশিক্ষণার্থীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। তিন মাসে, প্রত্যেকদিন ৬ ঘণ্টা করে প্রশিক্ষণার্থীদের ৩৬০ ঘণ্টা প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রশিক্ষণের পাশাপাশি হাজিরা প্রতি বর্তমানে ২০০ টাকা করে তিন মাসব্যাপী ক্লাস করার পর ১২ হাজার হাজার টাকাসহ সনদপত্র দেওয়া হয়। এ টাকা ও সনদপত্র পেয়ে অনেক নারীরাই অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী ও উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছেন।
এমনই একজন বানারীপাড়া সদর ইউনিয়নের নীলিমা সরকার। তিনি জানান, সেলাইয়ের কাজ শিখে অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল হয়েছেন। বর্তমানে প্রতি মাসে ৬-৭ হাজার টাকা আয় করেন এবং বাসায় অন্য মহিলাদের কাজ শিখিয়ে উপার্জন করেন।
ব্লক বাটিক ও ফ্যাশন ডিজাইনিংয়ের প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তাহমিনা তানজিলা। তিনি বানারীপাড়া পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। বলেন, ‘মহিলা বিষয়ক অফিস থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে টাকা ও সনদপত্র পেয়েছি। বর্তমানে আমি অনলাইন ব্যবসা করি ও উদ্যোক্তা হয়েছি। আমার মাসিক আয় ১০০০০-১২০০০ টাকা।’
ফুড প্রসেসিং ১২ তম ব্যাচের প্রশিক্ষণার্থী সুখী খানম বলেন, ‘আমি নদীর ওপার সৈয়দকাঠী ইউনিয়ন অজপাড়া গাঁ থেকে এসে সন্ধ্যা নদী পাড়ি দিয়ে প্রশিক্ষণ নিচ্ছি। যত্নের সঙ্গে কাজ শিখছি ও আমাদের ম্যাডামেরা আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ শেখাচ্ছেন। আমাদের মত অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত নারীরা এ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে বেশ উপকৃত হচ্ছেন।
ফ্যাশন ডিজাইনিং ট্রেডের প্রশিক্ষক উম্মে হাবিবা ঈশিতা বলেন, ‘আমি শুরু থেকেই বানারীপাড়া উপজেলায় প্রশিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছি। এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অনেক নারী অনলাইন ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি হয়েছেন।’
এ বিষয়ে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের কর্মকর্তা দীপিকা রানী সেন বলেন, ‘২০১৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত বানারীপাড়া উপজেলায় ৫৫০ জন প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। বর্তমানে আমাদের মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে (আইজিএ) প্রশিক্ষণ প্রকল্পের মাধ্যমে অনেক সুবিধা বঞ্চিত অসহায় নারী প্রশিক্ষণ, ভাতা ও সনদপত্র পেয়ে অর্থনৈতিক ভাবে বেশ উপকৃত হয়েছেন।’
উপজেলা পর্যায়ে মহিলাদের জন্য আয়বর্ধক কর্মসংস্থান প্রশিক্ষণ প্রকল্প নিয়েছে মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর। এই প্রশিক্ষণ নিয়ে স্বাবলম্বী হচ্ছেন বানারীপাড়ার নারীরা।
জানা যায়, বাংলাদেশের ৪৩১টি উপজেলায় ২০১৮ সালের এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে এই কার্যক্রম। ফ্যাশন ডিজাইন, গাড়ি চালনা, ব্লক বাটিক, মাশরুম চাষ, রূপচর্চা, হস্তশিল্প মোবাইল সার্ভিসিসহ দশটি বিভাগে দেওয়া হয় প্রশিক্ষণ। প্রতিটি বিভাগে বিনা মূল্যে ২৫ জন করে প্রশিক্ষণার্থীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। তিন মাসে, প্রত্যেকদিন ৬ ঘণ্টা করে প্রশিক্ষণার্থীদের ৩৬০ ঘণ্টা প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রশিক্ষণের পাশাপাশি হাজিরা প্রতি বর্তমানে ২০০ টাকা করে তিন মাসব্যাপী ক্লাস করার পর ১২ হাজার হাজার টাকাসহ সনদপত্র দেওয়া হয়। এ টাকা ও সনদপত্র পেয়ে অনেক নারীরাই অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী ও উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছেন।
এমনই একজন বানারীপাড়া সদর ইউনিয়নের নীলিমা সরকার। তিনি জানান, সেলাইয়ের কাজ শিখে অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল হয়েছেন। বর্তমানে প্রতি মাসে ৬-৭ হাজার টাকা আয় করেন এবং বাসায় অন্য মহিলাদের কাজ শিখিয়ে উপার্জন করেন।
ব্লক বাটিক ও ফ্যাশন ডিজাইনিংয়ের প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তাহমিনা তানজিলা। তিনি বানারীপাড়া পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। বলেন, ‘মহিলা বিষয়ক অফিস থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে টাকা ও সনদপত্র পেয়েছি। বর্তমানে আমি অনলাইন ব্যবসা করি ও উদ্যোক্তা হয়েছি। আমার মাসিক আয় ১০০০০-১২০০০ টাকা।’
ফুড প্রসেসিং ১২ তম ব্যাচের প্রশিক্ষণার্থী সুখী খানম বলেন, ‘আমি নদীর ওপার সৈয়দকাঠী ইউনিয়ন অজপাড়া গাঁ থেকে এসে সন্ধ্যা নদী পাড়ি দিয়ে প্রশিক্ষণ নিচ্ছি। যত্নের সঙ্গে কাজ শিখছি ও আমাদের ম্যাডামেরা আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ শেখাচ্ছেন। আমাদের মত অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত নারীরা এ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে বেশ উপকৃত হচ্ছেন।
ফ্যাশন ডিজাইনিং ট্রেডের প্রশিক্ষক উম্মে হাবিবা ঈশিতা বলেন, ‘আমি শুরু থেকেই বানারীপাড়া উপজেলায় প্রশিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছি। এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অনেক নারী অনলাইন ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি হয়েছেন।’
এ বিষয়ে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের কর্মকর্তা দীপিকা রানী সেন বলেন, ‘২০১৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত বানারীপাড়া উপজেলায় ৫৫০ জন প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। বর্তমানে আমাদের মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে (আইজিএ) প্রশিক্ষণ প্রকল্পের মাধ্যমে অনেক সুবিধা বঞ্চিত অসহায় নারী প্রশিক্ষণ, ভাতা ও সনদপত্র পেয়ে অর্থনৈতিক ভাবে বেশ উপকৃত হয়েছেন।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪